У нас вы можете посмотреть бесплатно সত্যেন ঘোষ গাজন 2024 или скачать в максимальном доступном качестве, видео которое было загружено на ютуб. Для загрузки выберите вариант из формы ниже:
Если кнопки скачивания не
загрузились
НАЖМИТЕ ЗДЕСЬ или обновите страницу
Если возникают проблемы со скачиванием видео, пожалуйста напишите в поддержку по адресу внизу
страницы.
Спасибо за использование сервиса ClipSaver.ru
Gajon 2024 #সত্যেন ঘোষ মায়েরশ্রধ্যে কি করলো#লোকনাট্য গাজন গান#satyen ghos gajon 2024#gajan dj tapas Gajan or Shiva gajon is a Hindu festival celebrated mostly in the Indian state of West Bengal. It is associated with such deities as Shiva, Neel and Dharmaraj. Gajan spans around a week, starting at the last week of Choitro continuing till the end of the Bengali year. It ends with Charak Puja on the last day of Chaitra, the last month in the Bengali Hindu calendar. The next day is Poila Baishakh,the first day of Bengali New Year. Participants of this festival is known as Sannyasi or Bhakta. Persons of any gender can be a participant. The complete history of the festival is not known. The central theme of this festival is deriving satisfaction through non-sexual pain, devotion and sacrifice The word gajan in Bengali comes from the word garjan or roar that sannyasis (hermits) emit during the festivities.[1] Alternatively, the word gajan is considered a combination of parts of two words - ga is from the word gram meaning village and jan is from the word janasadharan meaning folk. In this sense gajan is a festival of village folk In Shiva's gajan Shiva is married to Harakali on this day. The sannyasis form the barjatri (bridegroom's party). In Dharma's gajan Dharmathakur is married to Kamini-Kamakhya in Bankura Dist.or Mukti.[1] The most recent studies on the gajan festival are: 1) Nicholas, R. Rites of Spring. Gājan in Village Bengal. New Delhi: Chronicle Books, 2008; and 2) Ferrari, F.M. Guilty Males and Proud Females. Negotiating Genders in a Bengali Festival. Calcutta and London: Seagull, 2010. গাজন উৎসব ভারতের পশ্চিমবঙ্গে ও বাংলাদেশে উদযাপিত একটি হিন্দুধর্মীয় লোকউৎসব। এই উৎসব শিব, নীল, মনসা ও ধর্মঠাকুরের পূজাকেন্দ্রিক উৎসব। মালদহে গাজনের নাম গম্ভীরা এবং জলপাইগুড়িতে গমীরা। চৈত্র মাসের শেষ সপ্তাহ জুড়ে সন্ন্যাসী বা ভক্তদের মাধ্যমে শিবের গাজন অনুষ্ঠিত হয়। চৈত্র সংক্রান্তিতে চড়ক পূজার সঙ্গে এই উৎসবের সমাপ্তি ঘটে। ধর্মের গাজন সাধারণত বৈশাখ, জ্যৈষ্ঠ ও আষাঢ় মাসে পালিত হয়। চৈত্রমাস ছাড়া বছরের অন্যসময় শিবের গাজন অনুষ্ঠিত হলে তাকে হুজুগে গাজন বলা হয়। গাজন সাধারণত তিনদিন ধরে চলে। এই উৎসবের একটি অবিচ্ছেদ্য অঙ্গ হল মেলা। গাজনের সন্ন্যাসী বা ভক্তরা নিজেদের শরীরকে বিভিন্ন উপায়ে যন্ত্রণা দিয়ে কৃচ্ছ্রসাধনের মাধ্যমে ইষ্ট দেবতাকে সন্তোষ প্রদানের চেষ্টা করেন। গাজন উপলক্ষ্যে তারা শোভাযাত্রা সহকারে দেবতার মন্দিরে যান। শিবের গাজনে দু'জন সন্ন্যাসী শিব ও গৌরী সেজে এবং অন্যান্যরা নন্দী, ভৃঙ্গী, ভূতপ্রেত, দৈত্যদানব প্রভৃতির সং সেজে নৃত্য করতে থাকেন। শিবের নানা লৌকিক ছড়া আবৃত্তি ও গান করা হয়। চৈত্রসংক্রান্তির গাজনে কালী নাচ একটি উল্লেখযোগ্য অনুষ্ঠান। ধর্মের গাজনের বিশেষ অঙ্গ হল নরমুণ্ড বা গলিত শব নিয়ে নৃত্য বা মড়াখেলা (কালিকা পাতারি নাচ)। জ্যৈষ্ঠমাসে মনসার গাজনে মহিলা সন্ন্যাসী বা ভক্ত্যারা অংশ নেয়, তারা চড়কের সন্ন্যাসীদের মতোই অনুষ্ঠান পালন করে। গাজন উৎসবে সাধারণত শৈব সংস্কৃতির অংশ হলেও বর্ধমানের মন্তেশ্বর গ্রামে গাজন উৎসবে কালীর আরাধনা করা হয়। প্রায় চারশো বছর ধরে এখানে এই ব্যতিক্রমী রীতি পালন হয়ে আসছে। ব্যাতিক্রমী দৃষ্টান্ত হিসেবে এখানে মানুষই কালীর বেশে আরাধ্য হন। এছাড়াও কালী ঠাকুরের চ্যালাচামুণ্ডা ও শিবের মুখোশ পরে নাচগান, সাধন-ভজন হয়ে থাকে। ভারতের পশ্চিমবঙ্গ চৈত্রসংক্রান্তিতে হুগলি জেলার তারকেশ্বর তারকনাথ শিব, পূর্ব বর্ধমান জেলার কুড়মুনের ঈশানেশ্বর শিব ও করুইের বুড়োশিব, বাঁকুড়া জেলার এক্তেশ্বর শিব বাঁকুড়া জেলার বিষ্ণুপুর ষাঁড়েশ্বর শিব ও বাংলাদেশের ফরিদপুরের কোটালিপাড়ার বুনোঠাকুর শিবের গাজন; জ্যৈষ্ঠ মাসের দশহরাতে বাঁকুড়ার বিষ্ণুপুরএ অযোধ্যাগ্রামের মনসার গাজন এবং আষাঢ়ি পূর্ণিমায় বাঁকুড়ার বেলিয়াতোড়ের ধর্মরাজ ঠাকুরের গাজন বিখ্যাত। কলকাতায় গাজন উৎসবে এককালে কাঁসারিপাড়া ও জেলেপাড়ার সঙ বিখ্যাত ছিল। বাঁকুড়ার ছাতনা থানার ঝাঁটিপাহাড়ী গ্রামে জ্যৈষ্ঠ মাসের ২৫/২৬ তারিখে শিবকেন্দ্রিক হুজুগে গাজন বিখ্যাত; এখানকার মেলায় আদিবাসী নৃত্য বিশেষ আকর্ষণ। বাঁকুড়ার বেলিয়াতোড়ে ধর্মরাজ ঠাকুরের গাজনে তিনটি প্রমাণ সাইজের কাঠের ঘোড়ার উপরে মহামানস, স্বরৃূপনারায়ণ ও ধর্মরাজ (যথাক্রমেঃ বুদ্ধ, সংঘ ও ধর্ম)কে চড়িয়ে অসংখ্য ভক্ত-সন্ন্যাসী ও মাথায় জ্বলন্ত ধুনোর খোলা নিয়ে ব্রতচারিণীদলের শোভাযাত্রা বেরোয়। পূর্ব বর্ধমানের কুরমুনের গাজনে সন্ন্যাসীদের মুখে রং মেখে সঙ সেজে ও শ্মশান সন্ন্যাসীদের নরমুণ্ড নিয়ে নৃত্য লক্ষ্যণীয়; কুরমুনের মেলায় মৃৎশিল্পীদের তৈরি পুতুলের কলানৈপুণ্যের প্রতিযোগিতা আকর্ষণীয়। করুইে নীল পুজোর দিন বুড়োশিবকে সারা বছর পর শিবপুকুর থেকে তোলা হয় এবং বাদ্যযন্ত্র বাজিয়ে শোভাযাত্রা সহকারে গ্রাম পরিক্রমা করানো হয়৷ গ্রাম ঘুরে আটনে বসিয়ে আতশ বাজি প্রদর্শন করা হয় সেখানে বহু মানুষের সমাগম হয়; এছাড়াও হর-পার্বতী এর বিবাহ অনুষ্ঠিত হয়৷ফরিদপুরে কোটালিপাড়ার গাজনে মৃত্তিকানির্মিত বিরাট শিবমূর্তির সামনে বলি দেওয়া এবং বলির রক্তে মূর্তিকে স্নান করানো বিশেষ বৈশিষ্ট্যময়।