У нас вы можете посмотреть бесплатно বেড সোর হলে করণীয় | Pressure Sores | Bed Sore Treatment | Bed Sore Prevention или скачать в максимальном доступном качестве, видео которое было загружено на ютуб. Для загрузки выберите вариант из формы ниже:
Если кнопки скачивания не
загрузились
НАЖМИТЕ ЗДЕСЬ или обновите страницу
Если возникают проблемы со скачиванием видео, пожалуйста напишите в поддержку по адресу внизу
страницы.
Спасибо за использование сервиса ClipSaver.ru
বেড সোর বা প্রেশার সোর হলে করণীয় Dr. ZAMAN UMMAY HUMAYRA MBBS, FCPS (Plastic and Reconstructive Surgery), FACS(USA) Clinical Fellowship in Plastic and Reconstructive Surgery (Tokyo Womens' Medical university, Japan) *************** PLASTIC RECONSTRUCTIVE & BREAST SURGEON ****************** E-mail: [email protected] Mobile : 01306430019 সহযোগী অধ্যাপক ও কনসালটেন্ট ইউনাইটেড মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতাল। প্রতিদিন সকাল ৯টা থেকে দুপুর ২. ৩০ টা(শনি, সোম, বুধবার বিকেল ৫ টা পর্যন্ত) 📞 যেকোনো যোগাযোগ/ সরাসরি Appointment এর জন্য :01306430019, 10688 চেম্বার :১ আহসানিয়া মিশন ক্যান্সার হাসপাতাল, উত্তরা, ঢাকা। প্রতি রবি, মংগল, বৃহস্পতিবার বিকেল ৪টা থেকে সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত। Mobile : +8801847359204,01306430019 চেম্বার :২ ওমেগা হাসপাতাল, উত্তরা, সেক্টর-১০, তুরাগ, ঢাকা। প্রতি রবি, মংগল, বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা ৬টা- রাত ৮টা পর্যন্ত। Hotline: 01306430019, 01321178834 বেড সোর কেন হয়? বেড সোরের প্রধান কারণ হলো শরীরের নির্দিষ্ট অংশে দীর্ঘক্ষণ চাপ। এই চাপ রক্তনালীগুলোকে সংকুচিত করে দেয়, যার ফলে ত্বকে অক্সিজেন এবং পুষ্টি সরবরাহ কমে যায়। পর্যাপ্ত পুষ্টি এবং অক্সিজেনের অভাবে ত্বকের কোষগুলো মারা যেতে শুরু করে এবং ক্ষতের সৃষ্টি হয়। যেসব জায়গায় হাড় ত্বকের কাছাকাছি থাকে, যেমন - গোড়ালি, নিতম্ব, মেরুদণ্ডের নিচের অংশ (টেইলবোন), কাঁধের ব্লেড এবং মাথার পেছনের অংশ, সেগুলোতে বেড সোর হওয়ার ঝুঁকি বেশি থাকে। এছাড়াও, কিছু কারণ বেড সোরের ঝুঁকি বাড়ায়: ঘর্ষণ ও শিয়ারিং (Friction and Shearing): যখন ত্বকের সাথে বিছানার চাদর বা পোশাকের ঘষা লাগে, বা রোগী যখন বিছানায় নড়াচড়া করে তখন ত্বক এক দিকে এবং অভ্যন্তরীণ টিস্যু অন্য দিকে সরে যায়, তখন ত্বকের উপরিভাগ ক্ষতিগ্রস্ত হয়। আর্দ্রতা: অতিরিক্ত ঘাম, প্রস্রাব বা মলের কারণে ত্বক ভিজে থাকলে ব্যাকটেরিয়া জন্মানোর সুযোগ পায় এবং সংক্রমণ হয়ে ঘা আরও গুরুতর হতে পারে। পুষ্টিহীনতা: পর্যাপ্ত পুষ্টির অভাবে ত্বক দুর্বল হয়ে পড়ে এবং সহজে ক্ষত তৈরি হয়। পানিশূন্যতা: শরীর ডিহাইড্রেটেড থাকলে ত্বক শুষ্ক ও ভঙ্গুর হয়ে যায়। কিছু রোগ: ডায়াবেটিস, হৃদরোগ, প্যারালাইসিস বা স্নায়ুতন্ত্রের সমস্যা, যা চলাফেরা সীমিত করে, বেড সোরের ঝুঁকি বাড়ায়। বয়স: ৭০ বছরের বেশি বয়সী মানুষের মধ্যে বেড সোর বেশি দেখা যায়, কারণ তাদের ত্বক পাতলা ও নাজুক হয়। লক্ষণ বেড সোরের প্রাথমিক লক্ষণগুলো হলো: ত্বকে লালচে বা বেগুনি রঙের দাগ, যা চাপ সরানোর পরেও অদৃশ্য হয় না। গাঢ় ত্বকের ক্ষেত্রে এটি নীল বা বেগুনি হতে পারে। আক্রান্ত স্থানে ব্যথা বা কোমলতা। ফোলাভাব এবং উষ্ণতা। ত্বকের অস্বাভাবিক দৃঢ়তা বা স্পঞ্জিনেস। পরে এই দাগগুলো ফোস্কা বা খোলা ক্ষতে পরিণত হতে পারে। গুরুতর অবস্থায় গভীর ঘা তৈরি হয় যেখানে হাড় বা মাংসপেশী দৃশ্যমান হতে পারে এবং তা থেকে পুঁজ বা দুর্গন্ধযুক্ত তরল নিঃসৃত হতে পারে। প্রতিকার ও চিকিৎসা বেড সোরের চিকিৎসা এবং প্রতিরোধে দ্রুত পদক্ষেপ নেওয়া জরুরি: অবস্থান পরিবর্তন: শয্যাশায়ী রোগীদের নিয়মিত (প্রতি ২-৪ ঘণ্টা অন্তর) অবস্থান পরিবর্তন করানো উচিত যাতে শরীরের কোনো নির্দিষ্ট অংশে দীর্ঘক্ষণ চাপ না পড়ে। বিশেষ বিছানা/গদি: বাতাসের ম্যাট্রেস বা প্রেসার-রিডিউসিং ম্যাট্রেস ব্যবহার করা যেতে পারে, যা শরীরের ওজন সমানভাবে ছড়িয়ে দিতে সাহায্য করে। ত্বকের যত্ন: আক্রান্ত স্থান সবসময় পরিষ্কার ও শুকনো রাখতে হবে। হালকা সাবান ও জল দিয়ে পরিষ্কার করে নরম তোয়ালে দিয়ে হালকাভাবে মুছে নিতে হবে। ড্রেসিং: ক্ষত অনুযায়ী সঠিক ড্রেসিং ব্যবহার করতে হবে যা ক্ষতকে শুষ্ক রাখে এবং সংক্রমণ থেকে রক্ষা করে। পুষ্টিকর খাবার: প্রোটিন, ভিটামিন সি, ভিটামিন ই এবং জিঙ্ক সমৃদ্ধ খাবার গ্রহণ ত্বকের নিরাময় প্রক্রিয়াকে দ্রুত করে। সংক্রমণ নিয়ন্ত্রণ: যদি সংক্রমণ হয়, তবে ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী অ্যান্টিবায়োটিক ব্যবহার করতে হবে। সার্জারি: গুরুতর বেড সোরের ক্ষেত্রে মৃত টিস্যু অপসারণ (Debridement) বা ক্ষতের মেরামত করার জন্য সার্জারির প্রয়োজন হতে পারে। বেড সোর একটি জটিল সমস্যা হতে পারে, তাই এর লক্ষণ দেখা গেলে দ্রুত চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া উচিত। Disclaimer This channel is for informational purposes only. It is not intended to be a substitute for professional medical advice, diagnosis, or treatment. Always seek the advice of your doctor with any questions you may have regarding a medical condition or health problems. Reliance on any information provided on this channel is solely at your own risk.