У нас вы можете посмотреть бесплатно শিশুর জন্মগত ত্রুটি: সতর্কতা জরুরি।শিশুর জন্মগত ত্রুটির সার্জিক্যাল চিকিৎসা। ফজল নাসের।ACKU или скачать в максимальном доступном качестве, видео которое было загружено на ютуб. Для загрузки выберите вариант из формы ниже:
Если кнопки скачивания не
загрузились
НАЖМИТЕ ЗДЕСЬ или обновите страницу
Если возникают проблемы со скачиванием видео, пожалуйста напишите в поддержку по адресу внизу
страницы.
Спасибо за использование сервиса ClipSaver.ru
শিশুর জন্মগত ত্রুটি: সতর্কতা জরুরি।শিশুর জন্মগত ত্রুটির সার্জিক্যাল চিকিৎসা। ফজল নাসের।ACKU শিশুর জন্মগত ত্রুটি: সতর্কতা জরুরি।শিশুর জন্মগত ত্রুটির সার্জিক্যাল চিকিৎসা। ফজল নাসের।ACKU শিশুর জন্মগত ত্রুটি: সতর্কতা জরুরি।শিশুর জন্মগত ত্রুটির সার্জিক্যাল চিকিৎসা। ফজল নাসের।ACKU সৃষ্টির লগ্ন থেকে মানুষ বিভিন্ন প্রকার জন্মগত ত্রুটি নিয়ে জন্মগ্রহণ করে। এ ত্রুটিগুলো অতি সামান্য থেকে অতি জটিল সমস্যা হতে পারে। আদি যুগে গ্রিসে কোনো বাচ্চা জন্মগত ত্রুটি নিয়ে জন্মগ্রহণ করলে তারা সেই বাচ্চাকে উঁচু পাহাড় থেকে নিচে ফেলে দিয়ে হত্যা করতো। কোনো কোনো সময় তারা সেইসব ত্রুটিযুক্ত বাচ্চা নদীতে ফেলে দিতো এবং কুমিরকে খাওয়াতো। ক্যাথারজিন সম্প্রদায় ত্রুটিযুক্ত বাচ্চা জন্মগ্রহণ করলে ছুরিকাঘাত করে হত্যা করতো। বর্তমান যুগে সভ্যতার ক্রমবিকাশ ও মেডিকেল সায়েন্সের ব্যাপক উন্নতির ফলে কোনো বাচ্চা যেন ত্রুটিপূর্ণভাবে জন্মগ্রহণ না করে সে জন্য আগে থেকে ব্যবস্থাগ্রহণ করা হয়। বাচ্চা যখন মায়ের পেটে থাকে তখন তার প্রথম তিন মাস শরীরের বিভিন্ন অঙ্গপ্রত্যঙ্গ তৈরি হয়। এ সময় গর্ভবতী মাকে ফলিক এসিড খাওয়ালে অনেক জন্মগত ত্রুটি কমে যায়। আবার যেসব বাচ্চার মাতৃগর্ভেই ত্রুটি ধরা পড়ে যেমন কনজেমিটাল অ্যাথমেটিক ব্যান্ড, অসটিওজেমিক ইসপারফেকটল কনজেনিটাল জায়াফার্মেটিক হার্নিয়া ইত্যাদি। এসব জটিল রোগ ফিটাল সার্জারির মাধ্যমে সমাধান করা হয় এবং বাচ্চা পুরোপুরি সুস্থভাবে জন্মগ্রহণ করে। তবে কিছু কিছু কারণে আবার জন্মগত ত্রুটি বেশি হচ্ছে যেমনÑ পরিবেশগত প্রভাব, প্রাকৃতিক বিপর্যয়, রেডিয়েশন হাজার্ড, গ্রিন হাউসের প্রভাব। কিছু কিছু ওষুধ গর্ভবতী অবস্থায় সেবন করলে জন্মগত ত্রুটি বেশি হয়। জন্মগত ত্রুটি নিয়ে কোনো বাচ্চা কোনো পরিবারে জন্মগ্রহণ করুক তা কারোই কাম্য নয়। আর যদি কোনো পরিবারে এমন বাচ্চা জন্ম হয় তবে তাকে বোঝা মনে না করে পুরোপুরি সুস্থ করে তুলতে হবে। বর্তমান যুগে মেডিকেল সায়েন্স যতদূর অগ্রসর হয়েছে এতে যেকোনো জন্মগত ত্রুটি চিকিৎসার মাধ্যমে সমাধান করা সম্ভব।