У нас вы можете посмотреть бесплатно রিয়াজের শশুরের আত্মহত্যা নিয়ে একি বললেন মেহেদী খান পিরোজপুরী || Mehedi Tv official или скачать в максимальном доступном качестве, видео которое было загружено на ютуб. Для загрузки выберите вариант из формы ниже:
Если кнопки скачивания не
загрузились
НАЖМИТЕ ЗДЕСЬ или обновите страницу
Если возникают проблемы со скачиванием видео, пожалуйста напишите в поддержку по адресу внизу
страницы.
Спасибо за использование сервиса ClipSaver.ru
#waz #জুম্মার_বয়ান #mehedikhan #bangladesh #jummar_boyan #Riaz #HeroRiaj #চিত্রনায়করিয়াজের শশুরের আত্মহত্যা। ----------------------------------------------------------- পৃথিবীতে সুখটা যে কোথায় তা বলা মুশকিল..কম বেশি সব মনুষেই কোনো নাকোনো ভাবে অসুখী।তবুও এই সুন্দর পৃথিবী ছেড়ে প্রকৃতির বিরুদ্ধে যেয়ে চলে যাওয়া টিক না। একটু আগে চিত্রনায়ক রিয়াজের শশুরের আত্মহত্যার লাইভ ভিডিও দেখলাম। অনেক ভয় ও সাহস নিয়ে আমাকে দেখতে হয়েছে ভিডিওটা। জানিনা আজ রাতে ঘুমুতে পারবো কিনা? এটা দেখা সত্যিই খুবই কঠিন। বেশ কিছুক্ষণ পর কিছুটা স্বাভাবিক হয়ে ভদ্রলোকের শেষ কথাগুলো চিন্তা করছি। মূলত বন্ধু ও পরিবারের সদস্যদের প্রতারণা ও সন্তানদের অবহেলা ই তাকে আত্মহত্যার দিকে ঠেলে দিয়েছে। তার কথাতে এটা স্পষ্ট। তিনি যেমন বলেছেন, ‘আমি যদি মরে যাই সাত দিনেও কেউ জানবে না’। সন্তানদের সাথে তার যোগাযোগ এই পর্যায়ে নেমে এসেছিল। তিনি হয়তো চাননি সেটা। তাই তিনি লাইভে এসে আত্মহত্যা করেছেন যাতে তার লাশের অন্তত সৎকার সঠিক সময়ে হয়। দুই সন্তানের পিতা রিয়াজের শশুর আবু মহসিন খান নিঃসঙ্গ ছিলেন। এই নিঃসঙ্গতা ও বন্ধু-স্বজনের প্রতারণা তিনি মেনে নিতে পারেননি। এ প্রসঙ্গে তিনি তার খালার পরিণতির কথা উল্লেখ করেছেন। তবে মৃত্যুর আগে তিনি এমন কিছু কথা বলেছেন, যা চিরন্তন। পৃথিবীর অনেক মানুষ জীবনের কোনো না কোনো সময় এই পরিস্থিতি ফেস করে থাকে। বিশেষ করে যখন কোন মানুষ লস এর খাতায় থাকে কোনো অর্থ দিতে পারে না তখন সে পরিবারের কাছে বোঝা হয়ে যায়। এমনকি স্ত্রী ও সন্তানের কাছেও। অভাব পরিবারের বন্ধনকেও ঠুনকো করে দেয়। এই আত্মহত্যার দায় আবু মহসিন খানের দুই সন্তান কোনোভাবেই এড়াতে পারেন না।বাংলাদেশ সময় আনুমানিক আজ রাত নয়টায় লাইভ শুরু করার ১৫ মিনিট পর তিনি মাথায় পিস্তল ঠেকিয়ে গুলি করেছেন। অথচ তিনি শুরুতেই বলেছিলেন আত্মহত্যা করতে যাচ্ছেন। এই দীর্ঘ সময়ের মধ্যে কেউ তাকে ফোন করেননি। অথচ তার পরিবারের সদস্যরা লাইভটি দেখছিলো বলে তিনি জানিয়েছিলেন বারবার। তাদের কমেন্ট করতেও দেখা যায়। কিন্তু কেউ তাকে ফোন করে থামানোর চেষ্টা করেনি। ফোনটি এসেছে ঠিক গুলি করার পর মূহুর্তে। কিছুদিন পরেই হয়তো সুইসাইড নোটে থাকা তার পাওনার লিস্ট দেখে সন্তানেরা পাওনা আদায়ে ব্যস্ত হবে। জীবনের এই নির্মম বাস্তবতা নানাভাবে তুলে ধরেছিলেন তিনি। আবু মহসিন খান চলে যাওয়ার মধ্যে দিয়ে পরিবার ও সমাজের চিত্র আরো একবার সকলের সামনে নিয়ে এসেছেন খুব মর্মান্তিক দৃষ্টান্তের মাধ্যমে। এমন পরিণতি পৃথিবীতে আর কোনো বাবার হোক দেখতে চাই না।