У нас вы можете посмотреть бесплатно পাকিস্তানের নারী পাইলট আয়েশা -Ayesha Farooq ভারতের যুদ্ধবিমান রাফায়েল ভূপাতিত করে প্রসংশায় ভাসছে। или скачать в максимальном доступном качестве, видео которое было загружено на ютуб. Для загрузки выберите вариант из формы ниже:
Если кнопки скачивания не
загрузились
НАЖМИТЕ ЗДЕСЬ или обновите страницу
Если возникают проблемы со скачиванием видео, пожалуйста напишите в поддержку по адресу внизу
страницы.
Спасибо за использование сервиса ClipSaver.ru
Historic Aerial Clash: Pakistani Female Pilot Ayesha Praised for Downing Indian Rafale Jet Ayesha's bold move put an end to India's dream of dominance, and her success in the skies of Pakistan will forever be remembered. Courage and inspiration: Ayesha is not just a female pilot, she is a shining example for the women of the country. She has made women's position in society and with the right mindset, women can reach the sky. Her soldiership has inspired the new generation of women. Squadron Leader Ayesha Farooq is a woman who has taken the status of women in society to new heights with her courage, skill and confidence. She has not only conquered the skies, but also the hearts of millions of women. Pakistani female pilot Ayesha is also being praised for directly dogfighting with the powerful Indian Air Force and downing a state-of-the-art fighter jet, the Rafale. Both women from both countries are Muslims. Two Indian female officers are being praised all over the internet for their extremely efficient handling of the entire operation of launching missile strikes from aircraft in a country like Pakistan. One is Sufia Qureshi, the other is Ayesha. And the women of our country smoke cigarettes on the streets and want freedom of dress, some want prostitution to be recognized as a job. University girls spend the whole year on the streets, abandoning their studies and making demands. পাকিস্তানের নারী পাইলট আয়েশা সরাসরি শক্তিশালী ভারতের বিমান বাহিনীর সাথে ডগফাইট করে অত্যাধুনিক যুদ্ধবিমান রাফায়েল ভূপাতিত করে সেও প্রসংশায় ভাসছে। দুই দেশের দুই নারীই মুসলিম। ভারতের দুই নারী অফিসার পাকিস্তানের মতো দেশে বিমান থেকে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালানোর পুরো অপারেশন অত্যন্ত দক্ষতার সাথে পরিচালনা করে সারা নেট দুনিয়ায় প্রশংসায় ভাসছে। একজন সুফিয়া কোরেশী আরেকজন আয়েশা।আর আমাদের দেশের নারীরা রাস্তায় সিগারেট টেনে পোষাকের স্বাধীনতা চায়, কেউ বেশ্যাবৃত্তি কে চাকরি হিসেবে স্বীকৃতি চায়। বিশ্ববিদ্যালয়ের মেয়েরা আন্দোলন, দাবি দাওয়া নিয়ে সারা বছর লেখপড়া বাদ দিয়ে রাস্তায় পড়ে থাকে। ভারত পাকিস্তানের বিশ্ববিদ্যালয় গুলো থেকে পডালেখা করে পরমাণু বিজ্ঞানী বের হয়, আর আমাদের দেশের বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বের হয় নারীবাদী, সমাজবাদী, সমকামী আর কথিত রাজনীতিবিদ। ভারত পাকিস্তানে আছে হাতাফ, শাহীন, ঘুরি, ব্রহ্মাস, অগ্নি নামের বিভিন্ন মিসাইল।আর আমাদের আছে চেতনা, অধিকার, সাম্য, মুক্তিযোদ্ধা নামের বিশাল বিশাল ক্ষেপণাস্ত্র। যা দিয়ে শত্রু ধ্বংস করা না গেলেও নিজের দেশকে ধ্বংস করা যায়। ভারতের যুদ্ধবিমান ধ্বংস করা প্রথম পাকিস্তানি পাকিস্তানের আকাশরানী স্কোয়াডন লিডার আয়েশা ফারুক। পাকিস্তানের আকাশে যখন যুদ্ধের দামামা বেজে উঠেছিল, তখন এক নারীর সাহসিকতা ইতিহাসে নতুন অধ্যায় রচনা করেছিল। স্কোয়াডন লিডার আয়েশা ফারুক, পাকিস্তান এয়ার ফোর্সের প্রথম যুদ্ধ-প্রস্তুত নারী পাইলট, শত্রুর রাফাল যুদ্ধবিমান ধ্বংস করে দেশের আকাশরানী হিসেবে আত্মপ্রকাশ করেন। পাকিস্তানের আকাশ সীমান্তে যখন উত্তেজনা তুঙ্গে, তখন রানার সিগনালে জ্বলছিল লালবাতি। ভারতীয় রাফাল যুদ্ধবিমান পাকিস্তানের আকাশে প্রবেশ করতেই পরিস্থিতি বদলে যায়। পাকিস্তানের সামরিক ঘাঁটিগুলোতে হাই এলার্ট জারি হয়ে যায়, এবং সারা দেশ নিঃশ্বাস ধরে অপেক্ষা করতে থাকে। এই উত্তেজনাপূর্ণ মুহূর্তে ককপিটে ছিলেন পাকিস্তানের আকাশরানী, স্কোয়াডন লিডার আয়েশা। ঠান্ডা মাথায় স্ক্রীনে চোখ রেখে, নিখুঁত নিশানা মেরে তিনি কমান্ডো লক অন টার্গেট করে দেন। মাত্র কয়েক সেকেন্ডের মধ্যে ভারতীয় রাফাল যুদ্ধবিমানটি পাকিস্তানের আকাশে বিস্ফোরিত হয়ে ছিন্নভিন্ন হয়ে পড়ে। আয়েশার এই সাহসী পদক্ষেপে ভারতের আধিপত্যের স্বপ্ন থেমে যায়, এবং পাকিস্তানের আকাশে তার সাফল্য চিরকাল স্মরণীয় হয়ে থাকে। স্কোয়াডন লিডার আয়েশা ফারুক পাকিস্তানের প্রথম নারী যুদ্ধবিমানচালক হিসেবে ইতিহাসের পাতায় জায়গা করে নিয়েছেন। ২০১৩ সালে তিনি প্রথম নারী হিসেবে পাকিস্তানের বিমানবাহিনীর যুদ্ধবিমান চালানোর অনুমতি লাভ করেন, যা ছিল দেশটির সামরিক ইতিহাসে এক যুগান্তকারী ঘটনা। শৈশব ও সংগ্রামের শুরু পাকিস্তানের পাঞ্জাব প্রদেশের বাহাওয়ালপুর শহরে জন্ম নেওয়া আয়েশা ছোটবেলা থেকেই সাহসী, আত্মবিশ্বাসী ও স্বপ্নবাজ ছিলেন। তিনি সবসময় প্রচলিত সমাজব্যবস্থার গণ্ডি ভেঙে নতুন কিছু করতে চেয়েছেন। পরিবার তার এই স্বপ্নে তার পাশেই ছিল। বিশেষ করে তার মা তাকে সবসময় সামনে এগিয়ে যাওয়ার জন্য অনুপ্রেরণা দিয়েছেন বলেই জানান আয়েশা । প্রশিক্ষণ ও উড্ডয়ন পাকিস্তানের বিমানবাহিনীতে নারীদের অন্তর্ভুক্তি শুরু হয় ২০০৩ সালে। কিন্তু আয়েশা ফারুক প্রথম নারী যিনি যুদ্ধের জন্য প্রস্তুত যুদ্ধবিমান চালানোর যোগ্যতা অর্জন করেন। তিনি পাকিস্তান বিমানবাহিনীর কঠোর প্রশিক্ষণ গ্রহণ করেন এবং উচ্চগতির যুদ্ধবিমান উড়িয়ে দেখিয়ে দেন, নারীরাও যুদ্ধে সমানভাবে সাহসিকতার সঙ্গে অংশ নিতে পারে। সাহসিকতা ও অনুপ্রেরণা আয়েশা শুধু একজন নারী পাইলট নন, তিনি দেশের নারীদের জন্য এক উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত। তিনি সমাজে নারীর অবস্থানকে শক্তিশালী করেছেন এবং প্রমাণ করেছেন, সঠিক মনোবল থাকলে নারীরাও আকাশ ছুঁতে পারে। তার এই সাহসিকতা নতুন প্রজন্মের নারীদের উদ্বুদ্ধ করেছে। স্কোয়াডন লিডার আয়েশা ফারুক এমন একজন নারী যিনি সাহস, দক্ষতা ও আত্মবিশ্বাস দিয়ে সমাজে নারীর অবস্থান নতুন উচ্চতায় নিয়ে গেছেন। তিনি শুধু আকাশ জয় করেননি, জয় করেছেন লক্ষ লক্ষ নারীর মনও। -- ইতিহাস ও অজানা #islamiclifestyle81 #india #pakistan #pakistannews #pakistan_pilot #পাকিস্তানের_যুদ্ধবিমান #যুদ্ধবিমান পাকিস্তানের আয়েশা বিমান চালক #পাইলট_আয়েশা_পাকিস্তানি #ভারত_পাকিস্তান_যুদ্ধ