Русские видео

Сейчас в тренде

Иностранные видео


Скачать с ютуб আমার ফাঁসি চাই-৯|মতিয়ুর রহমান রেন্টু|কণ্ঠবই|Amar Fashi Chai-9|Motiur Rahman Rentu|KonthBoi в хорошем качестве

আমার ফাঁসি চাই-৯|মতিয়ুর রহমান রেন্টু|কণ্ঠবই|Amar Fashi Chai-9|Motiur Rahman Rentu|KonthBoi 3 месяца назад


Если кнопки скачивания не загрузились НАЖМИТЕ ЗДЕСЬ или обновите страницу
Если возникают проблемы со скачиванием, пожалуйста напишите в поддержку по адресу внизу страницы.
Спасибо за использование сервиса ClipSaver.ru



আমার ফাঁসি চাই-৯|মতিয়ুর রহমান রেন্টু|কণ্ঠবই|Amar Fashi Chai-9|Motiur Rahman Rentu|KonthBoi

আমার ফাঁসি চাই-৯|মতিয়ুর রহমান রেন্টু|কণ্ঠবই|Amar Fashi Chai-9|Motiur Rahman Rentu|KonthBoi আমার ফাঁসি চাই -৯ Amar Fashi Chai 9th Part লেখক মতিয়ুর রহমান রেন্টু যা লিখেছেন বইটিতে তাই হুবহু অডিও করা হয়েছে। The book of Motiur Rahman Rentu শেখ হাসিনা ও গোলাম আযমের ২য় বৈঠকে পারস্পরিক সমঝোতা, নির্বাচন বাতিলের দাবি, শেখ হাসিনা ও মেয়র হানিফ। সুপ্রিয় শ্রোতা নিবেদন করছি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার আমলে সরকারিভাবে নিষিদ্ধ ঘোষিত বই "আমার ফাঁসি চাই"। শেখ হাসিনাকে দীর্ঘ প্রায় ১৬ বছর যাবৎ খুবই কাছে থেকে দেখা ও তার নির্দেশ পালনকরা অলিখিত কনসাল্টেন্ট লেখক মুক্তিযোদ্ধা রহমান রেন্টুর লেখা এ বইটি সত্য ঘটনা অবলম্বনে লিখিত একটি বিশ্লেষণধর্মী রাজনৈতিক বাস্তবতা, যা বাংলাদেশের স্বাধীনতার চেতনা, লেখকের আত্মজীবনী,এবং একজন মুক্তিযোদ্ধার যুদ্ধের সময়কার ও পরবর্তী রাজনৈতিক সংগ্রামের অনন্য চিত্র তুলে ধরেছে। এখানে উল্লেখ্য যে লেখকের স্ত্রী নাজমা আক্তার ময়না ১৯৮৮ সাল থেকে ১৯৯৭ সাল পর্যন্ত প্রায় ৯ বছর যাবৎ শেখ হাসিনার অবৈতনিক হাউজ সেক্রেটারীর দায়িত্ব পালন করেছেন। বইটিতে লেখক তার যুদ্ধকালীন অভিজ্ঞতা, প্রত্যক্ষ স্মৃতি এবং স্বাধীনতা-উত্তর বাংলাদেশে ঘটে যাওয়া নানান ঘটনা ও পরিবর্তনের উপর দৃষ্টি দিয়েছেন। ১৯৮১ সাল থেকে ১৯৯৭ সাল পর্যন্ত লেখক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার রাজনীতির নেপথ্যের অনেক কাহিনীর সাথে প্ৰত্যক্ষ ভাবে জড়িত। কিন্তু ১৯৭১ সাল থেকেই লেখক বাংলাদেশের রাজনীতির সাথে ওতপ্রোতভাবে জড়িত ছিলেন। ১৯৯৭ সালে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সরকারিভাবে স্বস্ত্রীক অবাঞ্ছিত গোষণা করেন। এমনকি এই নির্দেশ শেখ হাসিনা পুলিশ, সিআইডি, ডিবি, আইবি, এনএসআই, ডিজিএফআইসহ সকল রাষ্ট্রীয় সংস্থায় পাঠিয়ে দেন। মতিয়ুর রহমান রেন্টুর জন্ম হয় রাজধানী ঢাকাতে। সময়ের প্রয়োজনে, সাহসিকতা এবং দেশপ্রেমের ডাকে সাড়া দিয়ে ভারত থেকে প্রশিক্ষণ নিয়ে মুক্তিযুদ্ধে ঝাঁপিয়ে পড়েন। মুক্তিযুদ্ধের সময় পাকিস্তানি বাহিনীর বিরুদ্ধে জীবন বাজি রেখে যুদ্ধ করেন। এ বইয়ের আরও একটি গুরুত্বপূর্ণ দিক হলো, যুদ্ধোত্তর বাংলাদেশর রাজনৈতিক অবস্থা নিয়ে রেন্টুর গভীর হতাশা। স্বাধীনতার পরবর্তী সময়ে যে রাজনৈতিক ও সামাজিক অবক্ষয় তৈরি হয়েছিল, তা তিনি নির্মোহভাবে আলোচনা করেছেন বইটিতে। স্বাধীনতার পর মুক্তিযোদ্ধাদের প্রতি দেশ এবং তদানীন্তন শেখ মুজিব সরকারের যে আচরণ ছিল তা তাকে প্রচণ্ডভাবে আহত করেছিল। ফলে তিনি মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে তার দায়িত্ব পালনের সঠিক মূল্যায়ন ও মর্যাদা পাননি বলেই মনে করেন। এই বইয়ে লেখক আওয়ামী শাসকগোষ্ঠীর অর্থাৎ শেখ মুজিবর রহমান ও শেখ হাসিনার ক্ষমতালিপ্সা ও অর্থলোভী রাজনীতির কঠোর সমালোচনা করেছেন এবং স্বাধীনতা সংগ্রামের প্রকৃত চেতনা থেকে বিচ্যুতির কথা দ্বার্থহীন কণ্ঠে উচ্চারণ করেছেন। এক পর্যায়ে দেশপ্রেমিক মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে তিনি নিজেই নিজেকে শাস্তির দাবি জানিয়ে বলেছিলেন, “আমার ফাঁসি চাই”—এই বই রাষ্ট্রীয়ভাবে একজন মুক্তিযোদ্ধার অবমাননা ও নীতিহীনতার বিরুদ্ধে তার প্রতিবাদী কণ্ঠস্বরের প্রতিছবিও বটে। "আমার ফাঁসি চাই" বইটি শুধু মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতি বা চেতনা নয়, এটি আমাদের বর্তমান সমাজ ও রাজনৈতিক প্রেক্ষাপটেও গভীরভাবে প্রাসঙ্গিকও বটে। এই গ্রন্থটি পাঠকের মধ্যে জাতীয় চেতনা এবং স্বাধীনতার প্রকৃত মূল্য সম্পর্কে সচেতনতা সৃষ্টি করেছে। মতিয়ুর রহমান রেন্টুর সাহসিকতা, ত্যাগ এবং দৃঢ় মনোভাব শুধু মুক্তিযোদ্ধাদের জন্য নয়, বরং সমস্ত জাতির জন্য যুগ যুগ ধরে অনুপ্রেরণা হয়ে থাকবে। বইটির পটভুমিতে যা আছে - আমার ফাঁসি চাই ১৯৯৯ সালে প্রকাশিত মুক্তিযোদ্ধা মতিউর রহমান রেন্টু রচিত বই। বাংলাদেশের রাজনৈতিক ও সামাজিক প্রেক্ষাপটে রচিত বইটিতে বাংলাদেশের তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার চরিত্রের বিভিন্ন দিক বর্ণনা করা হয়েছে।ইতিহাস বিকৃতি এবং রাজনৈতিক বিতর্ক ছড়ানোর অভিযোগে শেখ হাসিনা কর্তৃক বইটি নিষিদ্ধ করা হয়েছিল। পাশাপাশি মতিয়ুর রহমান রেন্টুকে সস্ত্রীক অবাঞ্ছিত ঘোষণা করা হয়েছিল। মতিয়ুর রহমান রেন্টু দলের নেতা ও হাসিনার পরিবারের সদস্যদের অনিয়ম নিয়ে অভিযোগ করায় হাসিনা তাকে ও তার পরিবারকে অবাঞ্ছিত ঘোষণা করেন। অবাঞ্ছিত ঘোষণার পর রেন্টু হাসিনার নেতিবাচক দিকগুলো নিয়ে বইটি লেখার সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন। ঐতিহাসিক বইটিতে দাবি করা হয়েছে যে আওয়ামী লীগের পরিকল্পনায় জিয়াউর রহমানের হত্যাকাণ্ড বাস্তবায়িত হয়েছিল। মোহাম্মদ হানিফকে ঢাকা সিটি কর্পোরেশনের মেয়র বানাতে দলটি ১.৩৭ কোটি টাকা খরচ করার কথা উল্লেখ রয়েছে। বইটিতে দাবি করা হয় যে খালেদা জিয়াকে হত্যা করতে নাগেশ্বরী নদীর ফেরির সারেংকে ৫০,০০০ টাকা দেওয়া হয়েছিল। বইটিতে দাবি করা হয়েছে যে শেখ হাসিনা লাশের খবর শুনলে খুশি হয়ে উঠতেন। আরো অনেক কিছু ...... প্রতিটি বইয়ের অডিও বুক বেশ কয়েকটি ছোট ছোট পর্বের মাধ্যমে আমরা শেষ করবো। প্লে লিস্টে সবগুলো পর্ব একসাথে পেয়ে যাবেন। কমেন্টসে আপনাদের মূল্যবান মতামত জানাতে ভুলবেন না প্লিজ। কেননা আমাদের ক্ষুদ্র প্রচেষ্টার প্রতিফলন আপনাদের মূল্যবান কমেন্টসের মধ্যেই খুঁজে পাবো, আপনাদের চোখ দিয়ে আমরা নিজেদেরকে দেখতে পাবো এবং আমাদের ভুলত্রুটি শুধরে নেয়ার সুযোগ পাবো। তবে কাউকে বা কোনো গোষ্ঠীকে ছোট করার উদ্দেশ্যে আমরা অডিও বুক পাবলিশ করছি না, বরং বই পড়া কালচার থেকে দূরে সরে যাওয়া মানুষের মাঝে আবার সহজে সৃজনশীল মননশীলতা, সুন্দর ও সুগঠিত চিন্তা করার সাংস্কৃতি গড়ে তোলার প্রচেষ্টায় আমাদের এই নগন্য প্রয়াস। কেননা ডিজিটাল ডিভাইসের আধিক্যের কারণে হার্ডকপি বই পড়ার প্রচলন এখন উল্লেখযোগ্যহারে হ্ৰাস পেয়েছে। আমাদের এ প্রচেষ্টার মাধ্যমে যদি এই পরিস্থিতির কিছুটা পরিবর্তন হয় তাতেই আমরা সন্তুষ্ট হবো। ভালো থাকবেন। ধন্যবাদ। বইটির ১০ম পর্বে থাকবে রুমালে গ্লিসারিন, আজ আমি বেশি খাবো, টাকার ভাগ দিতে হবে জাহানারা ইমাম মরেছে, আপদ গেছে । ১০ম পর্ব দেখার আমন্ত্রণ রহিল। পাশাপাশি কমেন্টসে আপনার মতামত দিতে ভুলবেন না।

Comments