У нас вы можете посмотреть бесплатно রাজ্যের স্বাস্থ্য পরিসেবা যে তলানিতে или скачать в максимальном доступном качестве, видео которое было загружено на ютуб. Для загрузки выберите вариант из формы ниже:
Если кнопки скачивания не
загрузились
НАЖМИТЕ ЗДЕСЬ или обновите страницу
Если возникают проблемы со скачиванием видео, пожалуйста напишите в поддержку по адресу внизу
страницы.
Спасибо за использование сервиса ClipSaver.ru
দিনহাটা রাজ্যের স্বাস্থ্য পরিসেবা যে তলানিতে তার নজির সৃষ্টি করে চলেছে দিনহাটা ২ নম্বর ব্লকের কিসামত দশগ্রাম সুস্বাস্থ্য কেন্দ্রটি। চিকিৎসক, নার্স থেকে শুরু করে একটি সুস্বাস্থ্য কেন্দ্রে যে সকল পরিকাঠামো থাকা দরকার তার কিছুই নেই বললেই চলে। সুস্বাস্থ্য কেন্দ্রের ঘরগুলিও সেকালের জীর্ণ অবস্থায় দাঁড়িয়ে। যেকোনো সময় ছাদের কোন অংশ ভেঙে পড়ে বড়সড় দুর্ঘটনা ঘটতে পারে। বেহাল স্বাস্থ্য পরিসেবার কারণেই এই বিশাল এলাকার বাসিন্দাদের বাধ্য হয়ে চিকিৎসার জন্য দিনহাটা মহকুমা হাসপাতালে যেতে হচ্ছে। জেলা স্বাস্থ্য পরিবার কল্যাণ দপ্তর সূত্রে জানা গিয়েছে, এখানে দায়িত্বপ্রাপ্ত একজন চিকিৎসক রয়েছেন। কিন্তু তার ওপর আরো দুটি সুস্বাস্থ্য কেন্দ্রের দায়িত্ব রয়েছে। একটি নাজিরহাট সুস্বাস্থ্য কেন্দ্র, অপরটি থরাইখানা সুস্বাস্থ্য কেন্দ্র। ফলে সপ্তাহে নির্ধারিত দুদিন আসার সুযোগ থাকলেও কোন কোন সপ্তাহে তিনি একদিনও আসতে পারেন না। অথচ প্রতিদিন শয়ে শয়ে রোগী এই সুস্বাস্থ্য কেন্দ্রে আসেন বিভিন্ন রোগের সমস্যা নিয়ে। সে সময় একজন মাত্র নার্সিং স্টাফ তিনি রোগী সামলান। একজন ফার্মাসিস্ট থাকলেও তার উপস্থিতিও অনিয়মিত। বৃহস্পতিবার সকাল ১০টা নাগাদ এ বিষয়ে এলাকার বাসিন্দা মিনতি বর্মন, বিপ্লব রায়, খগেশ্বর বর্মন প্রমুখরা অভিযোগ করে বলেন, একসময় এই কিসামত দশগ্রাম সুস্বাস্থ্য কেন্দ্রে বেশ কয়েকজন ডাক্তার ছিল, নার্স ছিল, এখানে বেশ কয়েকটি বেড ছিল। হঠাৎ কেউ অসুস্থ হয়ে পড়লে এখানেই চিকিৎসা হতো। বর্তমানে এই সুস্বাস্থ্য কেন্দ্রের অবস্থা করুন। এলাকায় কোন মানুষ জটিল রোগে আক্রান্ত হলে দিনহাটা মহকুমা হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া ছাড়া উপায় থাকে না। ফলে রাস্তাতেই বহু রোগীর মৃত্যুর ঘটনা ঘটে চলেছে। একজন চিকিৎসক সপ্তাহে মাত্র একদিন কিংবা দুদিন আসেন। আবার কোন কোন সপ্তাহে একদিনও আসতে পারেন না। সুস্বাস্থ্য কেন্দ্রের ঘরগুলির অবস্থাও করুন। যেকোনো সময় ভেঙে পড়তে পারে। স্থানীয়দের বক্তব্য, নতুন ঘর তৈরি করে প্রয়োজনীয় ডাক্তার ও স্বাস্থ্যকর্মী নিয়োগ করে স্বাস্থ্য পরিষেবা চালু করাটা অত্যন্ত জরুরী। তারা বলেন, ইতিপূর্বে আমরা সংশ্লিষ্ট দপ্তরে এই সুস্বাস্থ্য কেন্দ্রের স্বাস্থ্য পরিষেবা চালুর জন্য দাবী জানিয়েছিলাম, কিন্তু কাজের কাজ কিছুই হচ্ছে না।