Русские видео

Сейчас в тренде

Иностранные видео


Скачать с ютуб শরিয়ত,তরিকত,হাকিকত ও মারেফতের আলােচনা_ধর্ম কথা_দেহ তত্ব_আত্ব তত্ব_আজ থেকে এখানেও পাবেন_আলেক সাঁই в хорошем качестве

শরিয়ত,তরিকত,হাকিকত ও মারেফতের আলােচনা_ধর্ম কথা_দেহ তত্ব_আত্ব তত্ব_আজ থেকে এখানেও পাবেন_আলেক সাঁই 3 года назад


Если кнопки скачивания не загрузились НАЖМИТЕ ЗДЕСЬ или обновите страницу
Если возникают проблемы со скачиванием, пожалуйста напишите в поддержку по адресу внизу страницы.
Спасибо за использование сервиса ClipSaver.ru



শরিয়ত,তরিকত,হাকিকত ও মারেফতের আলােচনা_ধর্ম কথা_দেহ তত্ব_আত্ব তত্ব_আজ থেকে এখানেও পাবেন_আলেক সাঁই

👉শরিয়ত , তরিকত , হাকিকত ও মারেফতের আলােচনা : 👉লেখক : বাবা জাহাঙ্গীর বা ঈমান আল সুরেশ্বরী রহঃ 💕 👉এইবার আমরা এমন একজন অলীর লেথা কেবলা , কাবা এবং হজের আসল রহস্যের বর্ণনার অনুবাদ করবাে যার কথা শুনলে জাতিধর্ম নির্বিশেষে সবাই মাথা নত করে মেনে নেবেন এবং মানতে অবশ্যই বাধ্য হতে হবে । কারণ এমন অলীর কথা তারাই মানতে চাইবে না , যারা মানুষের আকৃতিতে পণ্ডরূপে মানবসমাজে বাস করছে । অবশ্য মানুষের সুরতে যারা পণ্ড তাদেরও প্রয়ােজন আছে এবং তারা আছে বলেই তাে মারেফতের গােপন কথা লেখার এত আয়ােজন । সুতরাং এই লেখার প্রতিবাদ করতে গিয়ে নিজেকে ভুলেও মানুষের সুরতে পশু প্রমাণ করতে যাবেন না । যদি এমন কাজ করেন ফেলেন তা হলেও আপনাকে সম্মান দেখানাে হবে । সেই সম্মানটির নাম হবে ‘ ফাস্ট ক্লাস জোকার । ' খেলার মাঠে দু একজন ড্রেস অ্যাজ ইউ লাইক মার্কা জোকার না থাকলে মাঠের মধ্যে হাসাহাসিটা তেমন জমে উঠে না । সেই বিখ্যাত অলীর লেখায় অনুবাদ করবাে যার নাম খাজা হাবিবুল্লাহ মাতা ফি হুববুললা সুলতানুল হিন্দ আতায়ে রসুল খাজা গরিবে । নেওয়াজ ইয়া সৈয়দ মাওলানা মঈনুদ্দীন হাসান চিশতী সানজারি আল হােসাইনি আল হাসানি । যার মাজার শরিফের এতই ওজন যে , একটিও নামে মুসলমান যদি না যায় তাতে কিছুই আসবে যাবে না । কারণ , কোটি কোটি হিন্দুরা কী রকম ভক্তি সহকারে মাজারে আসে তা যারা নিজের চোখে একবার দেখেছে তারাই আমার কথার সত্যতা স্বীকার করে নেবে । চোখে না দেখলে খাজার মাজারের ওজন দূর হতে করা মােটেই সম্ভব নয় । এই সেই খাজা বাবা , যার উসিলাতে আজ ভারত , পাকিস্তান এবং বাংলাদেশের বুকে প্রায় ত্রিশ কোটি মুসলমানের অস্তিত্ব অবলােকন করি । এই সেই খাজা , যার কাছে বড় বড় হিন্দু সাধকেরা মাথা নত করে নিজের ধর্ম ফেলে দিয়ে মুসলমান হয়েছেন । সাধক রাম সাধু , রাজীব সাধু , ত্রৈলােক্য সাধু এবং জয়পাল সাধুর মত হাজার হাজার সাধকেরা নিজেদের ধর্ম ফেলে দিয়ে । মুসলমান হয়েছেন । কথায় বলে মানুষ তার দেশত্যাগ করতে পারে হাসিমুখে , কিন্তু নিজের ধর্ম পারে না ত্যাগ করতে । তার কিছুটা নমুনা দেখার ভাগ্য কি আপনার আমার হয় নি ? কত বড় আধ্যাত্মিক শক্তির অধিকারী হলে লক্ষ লক্ষ হিন্দুরা খাজা বাবার কাছে গিয়ে মুসলমান । হয়েছেন । আর আমার মত আরবি ভাষা জানা মাের্ক্সা অথবা পণ্ডিত যদি হিন্দুপছিতে সাতদিন সাতরাত ওয়াজ নসিহত করি তাহলেও একটি হিন্দুর পক্ষে মুসলমান হবার প্রশ্নটি না হয় বাদই দিলাম , এমনকি সেই ওয়াজ নসিহত কেউ শুনবে কি ? আপনার বিবেককে প্রশ্ন করে দেখুন তাে ? ' প্রত্যেক মানুষের সঙ্গে একটি করে শয়তান দেওয়া হয়েছে , সুতরাং সেই শয়তানটি যদি আপনার বিবেকের সিংহাসনে বহাল তরিয়তে বসে থাকে তবে গোঁজামিলের একখানা উত্তর হয়তাে পাওয়া যেতে পারে । কারণ হিসাবে বলতে চাই যে , যদিও অধম লেখক । রাজনীতি করা তাে দুরে থাক এর ধারে কাছেও নেই তবু বলতে হচ্ছে যে , কিছুদিন আগে বাংলাদেশের প্রেসিডেন্ট খাজা বাবার মাজারে মাত্র দশ হাজার মার্কিন ডলার দান করেছিলেন বলে কিছুসংখ্যক মানুষের সুরতে পশুরা এর প্রতিবাদ করতে সামান্য লজজা বােধ করেনি । এই সামান্য টাকার প্রশ্নে নামে - মুসলমান হয়ে যদি প্রতিবাদ করতে পারে তাহলে হিন্দুস্থানের বড় বড় হিন্দু ধনীরা যে লাখ লাখ টাকা প্রতিবছর খরচ করছে সেটা একবার দেখে আসুন না । অবশ্য আপনারা দেখতে যাবেন না । কারণ , প্রত্যেক মানুষের সঙ্গে যে একজন শয়তান দিয়ে দেওয়া হয়েছে , মহানবীর সেই বাণীর সার্থকতা তাহলে থাকে কোথায় ? মকতুবাতে খাজা নামক বইটিতে খাজা বাবা কেবলা কাবা এবং হজের আসল রূপটি কী তা চিঠির ভাষায় বর্ণনা করছেন । কারণ তিনি তাঁর প্রধান মুরিদ বাবা কুতুব উদ্দিন বখতিয়ার কাকীকে যে কয়টি চিঠি লিখে পাঠিয়েছিলেন সেই চিঠিগুলাের একত্র সমাবেশের নামই হল মকতুবাতে খাজা । আগেই বলে রাখি যে , তাঁর চিঠির মান এতই উন্নত যে অধম লেখকের মাথা গুলিয়ে যায় । কারণ , তিনি যে হাদিসের কথা বর্ণনা করেছেন , সেই হাদিসের দলিল কোথাও পাওয়া যাবে না এবং যেতে পারে না । কারণ , তিনি নিজেই সেই কথা বলতে গিয়ে তাঁর প্রধান মুরিদ বাবা কুতুব উদ্দিন বখতিয়ার কাকীকে বলেছেন যে , তিনি চরম রহস্যময় রাজ্যের পর্দা উঠিয়ে দেখতে পেলেন যে , মহানবী হজরত উমর ফারুককে উপদেশ দিচ্ছেন এই বলে যে , “ হে উমর , অবশ্যই ইহা জেনে রাখ যে , মানুষের হৃদয়ই হল খানায়ে কাবা । মানুষের হৃদয় যেমন খানায়ে কাবা তেমনি মােমিনের হৃদয় হল আল্লাহর আর্ম তথা বসবাসের স্থান , যাকে সিংহাসন বলা হয় । সুতরাং এই হৃদয় তথা দিল - কাবার হজ করা প্রয়ােজন । ' হজরত উমর ( রা . ) জানতে চাইলেন , ' হে আল্লাহর রসুল , দিল - কাবার হজ কেমন করে করতে হবে ? মহানবী বললেন , ' মানুষের অস্তিত্ব চারটি দরজার মত । আৰ , আতশ , খাক ও বাদ অর্থাৎ পানি , আগুন , মাটি এবং বাতাস । এই চারটি দরজা হতে সমস্ত সন্দেহ , অহঙ্কার এবং বহু ইলার পর্দাকে সরিয়ে দিতে পারলে দিলের আয়নায় তথা হৃদয়ের মুকুরে আল্লাহর খাস জালুয়া তথা নুর প্রত্যক্ষ দেখতে পারে । খানায়ে কাবার আসল হজ পালন করা ইহাই । এই আসল হজটি তখনই হয় , যখন মানুষ তার নিজের আমিত্ব তথা স্বকীয়তা এমনভাবে মিটিয়ে ফেলবে যে আমিত্ব তথা স্বকীয়তার নাম গন্ধটুকু পর্যন্ত আর অবশিষ্ট থাকবে না । এমনকি তার বাহির এবং ভেতর এক রকম পবিত্র হবে এবং দিল তথা হৃদয় আল্লাহর নূরে রময় হয়ে যাবে । ' হজরত উমর ( রা . ) মহানবীকে আবার জিজ্ঞাসা করলেন , ' নিজের আমিত্ব তথা নিজের স্বকীয়তাকে কেমন করে নিস্ত তথা নাই করে দিতে হবে ?

Comments