У нас вы можете посмотреть бесплатно যারা দীর্ঘ অসুস্থতায় ভুগছেন তারা নিয়মিত আজওয়া খেজুর খেতে পারেন или скачать в максимальном доступном качестве, видео которое было загружено на ютуб. Для загрузки выберите вариант из формы ниже:
Если кнопки скачивания не
загрузились
НАЖМИТЕ ЗДЕСЬ или обновите страницу
Если возникают проблемы со скачиванием видео, пожалуйста напишите в поддержку по адресу внизу
страницы.
Спасибо за использование сервиса ClipSaver.ru
আজওয়া খেজুর খেলে যেসব রোগ থেকে মুক্তি মেলে ছোট ছোট খেজুর। ওপরে কালো রঙের আস্তরণ। দেখতে অনেকটা জামের মতো। কিন্তু অত্যন্ত সুস্বাদু, পুষ্টিকর ও মানসম্পন্ন। আজওয়া নামের এ খেজুর মদিনার উৎকৃষ্টতম খেজুর। সে কারণে দামেও অন্য খেজুরের চেয়ে বেশি। হাদিস শরিফে খেজুরটির গুরুত্ব বর্ণনা করা হয়েছে এবং জান্নাতের ফল হিসেবে আখ্যা দেওয়া হয়েছে। আবু হুরাইরা (রা.) বর্ণিত হাদিসে রাসুল (সা.) বলেছেন, ‘আজওয়া জান্নাতের, এতে বিষক্রিয়ার প্রতিষেধক রয়েছে...।’ (তিরমিজি, হাদিস : ২০৬৬) আজওয়া খেজুর রাসুল (সা.)-এর প্রিয় ফল। আজওয়ার পুষ্টিগত উপকারিতা ও গুরুত্ব অপরিসীম। রাসুল (সা.) বলেন, ‘যে ব্যক্তি প্রতিদিন সকালবেলা সাতটি আজওয়া (উৎকৃষ্ট) খেজুর খাবে, সেদিন কোনো বিষ ও জাদু তার ক্ষতি করবে না।’ (বুখারি, হাদিস : ৫৪৪৫)  এটি হৃদরোগে আক্রান্তদের জন্য ভীষণ উপকারী। হাদিসের বর্ণনায় এটা বোঝা যায়। রাসুল (সা.) তার এক সাহাবিকে হৃদরোগের জন্য আজওয়া খেজুরের তৈরি ওষুধ খেতে পরামর্শ দিয়েছেন। সাদ (রা.) বর্ণনা করেন— একবার আমি অসুস্থ হলে রাসুল (সা.) আমাকে দেখতে আসেন। এ সময় তিনি তার হাত আমার বুকের ওপর রাখেন। আমি তার শীতলতা আমার হৃদয়ে অনুভব করি। এরপর তিনি বলেন, তুমি হৃদরোগে আক্রান্ত। কাজেই তুমি সাকিফ গোত্রের অধিবাসী হারিসা ইবনে কালদার কাছে যাও। কেননা সে একজন অভিজ্ঞ চিকিৎসক। আর সে যেন মদিনার আজওয়া খেজুরের সাতটা খেজুর নিয়ে বিচিসহ চূর্ণ করে তোমার জন্য তা দিয়ে সাতটি বড়ি তৈরি করে দেয়।আবু দাউদ, হাদিস : ৩৮৩৫  সাদ (রা.) অন্য একটি বর্ণনা রয়েছে, তিনি বলেন- আমি রাসুল (সা.)-কে বলতে শুনেছি, ‘যে ব্যক্তি ভোরে সাতটি আজওয়া খেজুর খাবে, সেদিন কোন বিষ ও যাদু-টোনা তার ক্ষতি করতে পারবে না।’ (বুখারি, হাদিস : ৫৪৪৫-৫৭৬৮; মুসলিম, হাদিস : (২০৪৭)-১৫৫; আবু দাউদ, হাদিস : ৩৮৭৬) আলি (রা.) বলেছেন, ‘যে ব্যক্তি সাতটি আজওয়া খেজুর প্রতিদিন আহার করে, তার পাকস্থলীর প্রতিটি রোগ নির্মূল হয়ে যায়।’ (কানজুল উম্মাল, হাদিস : ২৮৪৭২; অনেকে বর্ণনাটি দুর্বল বলেছেন।) ইয়াহইয়া ইবনু ইয়াহইয়া, ইবনু আয়্যুব ও ইবনু হিজর (রহ.)... আয়িশা (রা.) থেকে বর্ণিত যে, রাসুল (সা.) বলেছেন, ‘মদিনার আলিয়া অঞ্চলের (উঁচু ভূমির) আজওয়া খেজুরে শেফা (রোগমুক্তি) রয়েছে। অথবা তিনি বলেছেনঃ প্রতিদিন সকালের এর আহার বিষনাশক (ঔষধের কাজ করে)।’ (মুসলিম, হাদিস : ৫১৬৮) আয়েশা (রা.) থেকে বর্ণিত হাদিসে রাসুল (সা.) বলেন, ‘আল-আলিয়ার আজওয়া খেজুর খেয়েই সকালের উপবাস প্রথমে ভাঙলে তা (সর্বপ্রকার) যাদু অথবা বিষক্রিয়ার আরোগ্য হিসেবে কাজ করে।’ (মুসনাদে আহমাদ, হাদিস : ২৩৫৯২) এখানে আল-আলিয়া বলতে বোঝানো হয়- মদিনার পূর্বদিকের কয়েক মাইল দূরের কিছু গ্রামকে। উরওয়া (রহ.) বর্ণনা করেন, আয়েশা (রা.) পরপর সাতদিন সাতটি আজওয়া খেজুর খেয়ে সকালের উপবাস ভাঙার অথবা এই অভ্যাস তৈরি করার জন্য নির্দেশ দিতেন।’ (মুছান্নাফ ইবনে আবি শাইবা, হাদিস : ২৩৯৪৫)