У нас вы можете посмотреть бесплатно তুলসী দেবীর অভিশাপ The curse of Tulsi Devi или скачать в максимальном доступном качестве, видео которое было загружено на ютуб. Для загрузки выберите вариант из формы ниже:
Если кнопки скачивания не
загрузились
НАЖМИТЕ ЗДЕСЬ или обновите страницу
Если возникают проблемы со скачиванием видео, пожалуйста напишите в поддержку по адресу внизу
страницы.
Спасибо за использование сервиса ClipSaver.ru
#tulsivivah #tulsishaligram তুলসী দেবীর অভিশাপ The curse of Tulsi Devi আমাদের চ্যানেলের ফেসবুক পেজ / sanatan-vedic-dharma-102561688249091 তুলসীদেবী কৃষ্ণ প্রিয়া রাধিকার সহচরী ছিলেন। একদিন গোলকে (স্বর্গে) তুলসীকে কৃষ্ণের সঙ্গে ক্রীড়ারত দেখে রাধিকা একে অভিশাপ দেন যে তুমি মানবীরূপে জন্মগ্রহণ করবে। এতে কৃষ্ণ দু:খিত হয়ে তুলসীকে সান্তনা দিয়ে বলেন, মানবীরূপে জন্মগ্রহণ করলেও তপস্যা দ্বারা অামার একঅংশ প্রাপ্ত হবে। রাধিকার শাপে তুলসী পৃথিবীতে রাজা ধর্ম ধর্ব্বজের ও মাধবী র গর্ভে জন্মগ্রহণ করে তুলসী নামে অভিহিত হন। অত:পর তুলসী বনগমণ করে ব্রক্ষ্মার কঠোর তপস্যায় আত্মনিয়োগ করেন,তার কঠোর তপস্যায় ব্রক্ষ্মা স্হির থাকতে না পেরে তাকে বর দিতে সম্মত। তুলসী বলেন তিনি নারায়ণকে স্বামীরূপে কামনা করেন। ব্রক্ষ্মা বলেন এখন তুমি কৃষ্ণের অংশ সুদামের স্ত্রী হও। পরে কৃষ্ণকে লাভ করবে। রাধিকার শাপে সুদাম দানবরূপে জন্মগ্রহণ করবে, তার নাম হবে শঙ্খচূড়। নারায়ণেরর শাপে তুলসী বৃক্ষরূপে জন্মগ্রহণ করবে। তুমি না জন্মগ্রহণ করলে তার সকল পূজা ব্যর্থ হবে। যথা সময়ে শঙ্খচূড়ের সঙ্গে রাজা ধর্ম ধর্ব্বজের কন্যা তুলসীর বিবাহ হয়। শঙ্খচূড়ের বর ছিল যে,তার স্ত্রীর সতীত্ব নষ্ট হলেই তার মৃত্যু হবে। শঙ্খচূড়ের উৎপাত ও অত্যাচার সহ্য করতে না পেরে দেবতারা অতিষ্ঠ হয়ে ব্রহ্মার সহিতশিবের নিকট গিয়ে উপস্হিত হন। শিব তখন সকলের সঙ্গে নারায়ণের সমীপস্হ হন। দেবতাদের দুর্দশা দর্শনে নারায়ণ বললেন যে, শূল দ্বারা শিব যু্দ্ধে রত হলে পর, আমি এর স্ত্রীর সতীত্ব নষ্ট করব। শিব শঙ্খচূড়ের সঙ্গে যুদ্ধে লিপ্ত হন এবং নারায়ণ শঙ্খচূড়ের রূপ ধারন করে তার স্ত্রীর সতীত্ব নাশ করেন। তখন শিবের হাতে শঙ্খচূড় নিহত হয়। তার অস্হি লবন সমুদ্রে নিক্ষিপ্ত হলে এই অস্হি হতে দেব পূজার জন্য নানা প্রকার শঙ্খের উৎপত্তি হয়। নারায়ণ শঙ্খচূড়ের রূপ গ্রহণপূর্বক তার সতীত্ব নষ্ট করেছেন জ্ঞাত হয়ে তুলসী নারায়ণকে অভিশাপ দেন যে, তুমি পাষানে পরিনত হও। স্বামীর মৃত্যুর খবর পেয়ে তুলসী নারায়ণের চরনে পতিত হন। তুলসীকে সান্ত্বনা দিয়ে নারায়ণ বললেন যে,তোমার দেহ থেকে গন্ডকী নদী উৎপন্ন হবে। আর তোমার কেশ থেকে উৎপন্ন হবে তুলসীবৃক্ষ। তুমি লক্ষ্মীর ন্যায় আমার প্রিয়া হবে। তুলসী নারায়ণকে গৃহে স্হান দিতে বললে নারায়ন বলেন, আমার গৃহে লক্ষ্মী রয়েছে, তোমার গৃহে নয় গৃহাঙ্গনে হবে। সেই থেকে নারায়ণ শিলারূপে অবস্হিত হয়ে সর্বদা তুলসীযুক্ত হয়ে থাকেন।( বৃক্ষ্মবৈবর্তপুরাণ)। পদ্মপুরাণে তুলসী সম্বন্ধে এই রূপ বৃত্তান্ত কথিত আছে- জলন্ধর নামে এক অসুরের স্ত্রী ছিলেন বৃন্দা। জলন্ধর ইন্দ্রকে পরাস্ত করে অমরাবতী অধিকার করলে, ইন্দ্র শিবের শরনাপন্ন হন। শিব জলন্ধরের সঙ্গে যুদ্ধে প্রবৃত্ত হলে পতিপরায়ণা বৃন্দা স্বামীর প্রানরক্ষার জন্য বিষ্ণুপূজায় প্রবৃত্ত হন। কিন্তু বিষ্ণু জলন্ধরের রূপ ধারণ করে বিন্দার নিকট এলে স্বামীকে অক্ষত দেহে ফিরে অাসতে দেখে, বৃন্দা অসমাপ্ত বিষ্ণুপূজা ত্যাগ করে অাসায় জলন্ধরের মৃত্যু হয় ( অন্য মতে বৃন্দার সতীত্ব অক্ষুন্ন রাখতে জলন্ধরের মৃত্যু হবে না জেনে বিষ্ণু জলন্ধরের রূপ ধরে বৃন্দার সতীত্ব নাশ করেন। বৃন্দা সমস্ত ব্যাপার জ্ঞাত হয়ে বিষ্ণুকে অভিশাপ দিতে উদ্যত হন। সতীর সাপ অমোঘ জেনে বিষ্ণু ভীত হন এবং বৃন্দাকে সান্ত্বনা দিয়ে বলেন যে, তুমি সংযত হও তোমার ভস্মে তুলসী, ধাত্রী,পলাশ ও অশ্বথ্থু এই চারিপ্রকার বৃক্ষ উৎপন্ন হবে। বৃন্দা হতেই তুলসীর জন্ম। ( পদ্মপুরাণ) source: wikipedia