У нас вы можете посмотреть бесплатно শিশুটিকে মোমবাতির ছ্যাকা দিয়ে খিলখিল করে হাসতো অভিনেত্রী শাহানা или скачать в максимальном доступном качестве, видео которое было загружено на ютуб. Для загрузки выберите вариант из формы ниже:
Если кнопки скачивания не
загрузились
НАЖМИТЕ ЗДЕСЬ или обновите страницу
Если возникают проблемы со скачиванием видео, пожалуйста напишите в поддержку по адресу внизу
страницы.
Спасибо за использование сервиса ClipSaver.ru
শরীরে গরম পানি কিংবা তেল জাতীয় কিছু ঢেলে ঝলসে দেয়া হতো। সেই সাথে মোমবাতির ছ্যাকা দিলে শিশু প্রিয়াংকার চিৎকারে খিলখিল করে হাসতো শাহানা আক্তার শাহেনী। এটি কোন নাটক-সিনেমার কাহিনী নয়, বর্বর এ ঘটনাটি ঘটেছে ফেনী সদর উপজেলার শর্শদী ইউনিয়নের গজারিয়া কান্দি গ্রামে। বাংলা চলচ্চিত্রে পার্শ্বচরিত্রে অভিনয়কারী শাহেনীর এমন বাস্তব ঘটনা নিষ্ঠুরতাকেও হার মানিয়েছে। সংশ্লিষ্ট সূত্র জানায়, ওইদিন দুপুরে শর্শদী ইউনিয়নের গজারিয়াকান্দি এলাকার পাঠান বাড়ির সংলগ্ন একটি সড়কে ক্ষত-বিক্ষত শরীর নিয়ে কাঁদতে দেখে তাকে বাড়ি নিয়ে যান প্রতিবেশী জোহরা আক্তার। পরে স্বামী জাহাঙ্গীর আলমের পরামর্শে তাকে আধুনিক ফেনী সদর হাসপাতালে ভর্তি করায় তারা। মেয়েটি তার নাম প্রিয়াংকা ও মায়ের নাম শাহিনী শুধু এ তথ্য দিতে পেরেছে। বর্তমানে শিশুটি সদর হাসপাতালের নতুন ভবনের শিশু ওয়ার্ডে চিকিৎসাধীন রয়েছে। কোথায় কিভাবে নির্যাতনের শিকার হয়েছে ওই শিশু সে তথ্য জানা যায়নি। এদিকে পুলিশ রাতে অভিযান চালিয়ে শাহানা আক্তারকে আটক করে। প্রতিবেশী জোহরা বেগম জানান, প্রিয়ংকার বাবা-মা নেই। শাহানা তাকে পালক মেয়ে বললেও তাকে দিয়ে ঘরের কাজকর্ম করাতেন। কারণে-অকারণে শিশুটির ওপর নির্যাতন চালাতেন। কয়েকদিন আগে শাহানা ফেনীর বাড়িতে আসেন, প্রিয়াংকাও তার সাথে আসে। সোমবার রাতে কোনো এক সময় শিশুটির ওপর শাহানা নির্যাতন চালান। মঙ্গলবার দুপুরে শাহানার বাড়ি থেকে ক্রমাগত কান্নার শব্দ আসতে থাকায় স্বামীকে নিয়ে তিনি ওই বাসায় যান। সেখান থেকে প্রিয়াংকাকে উদ্ধার করে হাসপাতালে ভর্তি করেন। প্রিয়াংকার বরাত দিয়ে জোহরা বলেন, সোমবার রাতে লাঠি দিয়ে পেটানোর পর একপর্যায়ে শাহানা শিশুটির শরীরে গরম পানি বা তেল জাতীয় কিছু ঢেলে ঝলসে দেয়। পরে তাকে ঘরে আটকে রেখে বেরিয়ে যায়। ফেনী আধুনিক সদর হাসপাতালের আরএমও ডা. নাজমুল হাসান বলেন, শিশুটির শারীরিক অবস্থা ভালো নয়। শরীরের বিভিন্ন জায়গা ঝলসে যাওয়ায় ওর কিডনি ঝুঁকিতে রয়েছে। উন্নত চিকিৎসার জন্য ঢাকা অথবা চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজে নেয়া প্রয়োজন। সিভিল সার্জন ডা. হাসান শাহরিয়ার কবির জানান, স্বাস্থ্য বিভাগের পক্ষ থেকে চিকিৎসা ও আইনী ব্যবস্থা গ্রহণের প্রক্রিয়া চলছে। পুলিশ সুপার এসএম জাহাঙ্গীর আলম সরকার গৃহকত্রী শাহানাকে আটকের সত্যতা নিশ্চিত করে বলেন, পরবর্তীতে বিস্তারিত জানানো হবে।