У нас вы можете посмотреть бесплатно ইবতেদায়ী মাদ্রাসার শিক্ষকদের জাতীয়করণ প্রজ্ঞাপন।মাদ্রাসার জাতীয়করণের সর্বশেষ আপডেট। Madrasah MPO или скачать в максимальном доступном качестве, видео которое было загружено на ютуб. Для загрузки выберите вариант из формы ниже:
Если кнопки скачивания не
загрузились
НАЖМИТЕ ЗДЕСЬ или обновите страницу
Если возникают проблемы со скачиванием видео, пожалуйста напишите в поддержку по адресу внизу
страницы.
Спасибо за использование сервиса ClipSaver.ru
ইবতেদায়ী মাদ্রাসার শিক্ষকদের জাতীয়করণ প্রজ্ঞাপন।মাদ্রাসার জাতীয়করণের সর্বশেষ আপডেট। Madrasah MPO আজকের ইবতেদায়ী মাদ্রাসার জাতীয়করণের সর্বশেষ আপডেট এইমাত্র প্রকাশ করা হয়েছে ভিডিও টি মনোযোগ সহকারে দেখার জন্য অনুরোধ করা হলো, মাসে লাগবে ১০ কোটি টাকা অনুদানভুক্ত স্বতন্ত্র এবতেদায়ী মাদ্রাসার সংখ্যা ১৫১৯টি হলেও বর্তমানে অনুদান পাচ্ছেন ১৩৩৮টি মাদ্রাসার চার হাজার ৪৩৭ জন শিক্ষক। ১৮১টি স্বতন্ত্র এবতেদায়ী মাদ্রাসার শিক্ষকরা অনুদান নেন না এবং সেগুলোর বেশিরভাগই নিজস্ব অর্থায়নে পরিচালিত হয়ে থাকে। বর্তমানে চার হাজার ৪৩৭ জন শিক্ষককে অনুদান দিতে মাসে ১ কোটি ৪৮ লাখ ৩৭ হাজার টাকার প্রয়োজন হয়। এমপিওভুক্ত হলে সরকারকে প্রতিমাসে গুনতে হবে ৯ কোটি ৮৪ লাখ টাকা। শিক্ষকদের আন্দোলনের মুখে এ বছরের শুরুতে স্বতন্ত্র এবতেদায়ী মাদ্রাসাকে পর্যায়ক্রমে জাতীয়করণের ঘোষণা দিয়েছিল কারিগরি ও মাদ্রাসা শিক্ষা বিভাগ। সেই ঘোষণার পাঁচ মাস বাদেও জাতীয়করণের আগের ধাপ- এমপিওভুক্তিই শুরু হয়নি। আশ্বাস বাস্তবায়নে দীর্ঘসূত্রতায় হতাশা প্রকাশ করেছেন বছরের পর বছর নামমাত্র সম্মানীতে পাঠদান করে আসা শিক্ষকরা। শিক্ষা মন্ত্রণালয় বলছে, এবতেদায়ী মাদ্রাসাগুলোর এমপিওভুক্তি প্রক্রিয়া অনেকটাই গুছিয়ে আনা হয়েছে। এমপিও নীতিমালার খসড়া প্রস্তুত। অর্থ মন্ত্রণালয়ের অনুমোদনের জন্য তা পাঠানো হয়েছে। এমপিওভুক্তির জন্য ইতোমধ্যে মাদ্রাসার তথ্য সংগ্রহ শুরু হয়েছে। জাতীয়করণ কবে? স্বতন্ত্র এবতেদায়ী মাদ্রাসা শিক্ষক ঐক্যজোটের চেয়ারম্যান কাজী মোখলেছুর রহমান সম্প্রতি বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন, “আমরা জাতীয়করণের দাবিতে আন্দোলন করেছিলাম। মন্ত্রণালয়ও বলেছিল, মাদ্রাসাগুলো এমপিওভুক্ত করে পর্যায়ক্রমে জাতীয়করণ করা হবে। “অর্থবছরের মাঝামাঝি এসে তারা মাদ্রাসাগুলো এমপিওভুক্তির যে উদ্যোগ নিয়েছেন, সেজন্য সাধুবাদ জানাই। তবে আমাদের দাবি জাতীয়করণই থাকবে। সরকার যেন পর্যায়ক্রমে মাদ্রাসাগুলো জাতীয়করণের উদ্যোগ নেয়, সে দাবি জানাচ্ছি।” এ বিষয়ে যুগ্ম সচিব এস এম মাসুদুল হক বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন, “আমরা মাদ্রাসাগুলোকে এমপিওভুক্ত করতে চাচ্ছি। তাহলে জবাবদিহিতা আসবে। এখন তো (স্বতন্ত্র এবতেদায়ী) মাদ্রাসাগুলোতে তেমন তদারকি নেই, কিছু কিছুর অস্তিত্ব নেই। ধাপে ধাপে এমপিওভুক্তির পর এ মাদ্রাসাগুলো জাতীয়করণের প্রস্তাব পাঠানো হবে উপদেষ্টা পরিষদে। “এ জন্য আমাদের একটা আইন করা লাগতে পারে। আমরা ইতোমধ্যে ২০১৩ সালে একযোগে ২৬ হাজার প্রাইমারি স্কুল সরকারিকরণের নথি সংগ্রহ করেছি। ওই অনুযায়ী, আমাদের হয়তো দুই পৃষ্ঠার একটা আইন করা লাগবে।” এক প্রশ্নের উত্তরে মাসুদুল হক বলেন, প্রথমে এমপিওভুক্ত করা হবে অনুদানভুক্ত ১৫১৯টি এবতেদায়ী মাদ্রাসাকে। এরপর এসব প্রতিষ্ঠানকে জাতীয়করণের প্রক্রিয়া শুরু হবে।