У нас вы можете посмотреть бесплатно বিশ্বকাপ ফুটবল-মুসলিম প্রজন্মের ভয়াবহ উন্মাদনা! или скачать в максимальном доступном качестве, видео которое было загружено на ютуб. Для загрузки выберите вариант из формы ниже:
Если кнопки скачивания не
загрузились
НАЖМИТЕ ЗДЕСЬ или обновите страницу
Если возникают проблемы со скачиванием видео, пожалуйста напишите в поддержку по адресу внизу
страницы.
Спасибо за использование сервиса ClipSaver.ru
ফুটবল ওয়ার্ল্ডকাপকে নাকি বলা হয়ে থাকে দি গ্রেটেস্ট শো অন আর্থ । কারণ এই খেলায় পুরো বিশ্ব উন্মাদ হয়ে থাকে চাকচিক্যের মোহে এবং আনন্দ খুজে বেড়ায় ৯০ মিনিটের সময় অপচয় করা এক নির্লজ্জ শো-তে। এরপর কি হয়? এরপর নিউজে আমরা যা দেখতে পাই, প্রিয় দল না জিতার কারণে আত্মহত্যা, বিরোধী দল জিতার কারণে বিরোধী দলের সমর্থকদের উপর হামলে পরা বা হত্যা করা, বড় বড় পতাকা উড়ানোর অসুস্থ প্রতিযোগিতা। যদি আসলেই এটি গ্রেটেস্ট শো অন আর্থ হয়ে থাকে তাহলে কেন এতো হিংসা বিদ্বেষ, কেন এতো রক্তারক্তি? শুধু এখানেই শেষ নয়। বিশ্বকাপকে ঘিরে বিভিন্ন আয়োজনের মধ্যে একটি আয়োজন থাকে প্রস্টিটিউট ব্যবসা। ভক্তদের চাহিদা মেটাতে আয়োজক দেশ বিভিন্ন দেশ থেকে নারীদের পাচার করে জঘন্য এই কাজে লিপ্ত হতে বাধ্য করে। ২০২২ সালের কাতার বিশ্বকাপেও এর ব্যতিক্রম নই। খবরের পাতায় সবকিছু প্রকাশ হয় না। কারণ অনেক তথ্য গোপনই থেকে যায়। কাতার যে ২২০ বিলিয়ন ডলার ব্যয় করেছে এই ২২০ বিলিয়ন ডলার একা কাতারের নয়, এই অর্থ গোটা মুসলিম উম্মাহর। আজ ইরাক, সিরিয়া, ইয়েমেন, সোমালিয়া সহ পৃথিবীর অনেক মুসলিম দেশেই অভাব দেখা দিয়েছে কিন্তু কাতারের মত ধনী আরব রাষ্ট্রগুলো তাদের পাশে দাড়ালো না। কিন্তু সবথেকে বড় দুঃখের বিষয় হলো কাতার বিশ্বকাপের জন্য শুধুমাত্র স্টেডিয়াম নির্মাণে অনেক শ্রমিকের মৃত্যু হয়েছে যার মধ্যে খোদ বাংলাদেশের শ্রমিকও রয়েছে। আপনি কিন্তু এইসব মানুষের লাশের উপর দাঁড়িয়ে উল্লাস করছেন। কি জবাব হবে সেদিন, যেদিন আপনার আমার মহান রব এই বিষয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করবেন? যেদিন এই মানুষগুলো, সেই নারীগুলো আল্লাহর কাছে বিচার দিবে সেদিন আমরা কি জবাব দিবো?