У нас вы можете посмотреть бесплатно হাজার হাজার রোহিঙ্গা এরই মধ্যে বাংলাদেশে ঢুকে পড়েছে।BGB setup 27 checkpoints или скачать в максимальном доступном качестве, видео которое было загружено на ютуб. Для загрузки выберите вариант из формы ниже:
Если кнопки скачивания не
загрузились
НАЖМИТЕ ЗДЕСЬ или обновите страницу
Если возникают проблемы со скачиванием видео, пожалуйста напишите в поддержку по адресу внизу
страницы.
Спасибо за использование сервиса ClipSaver.ru
বাংলাদেশে রোহিঙ্গা অনুপ্রবেশ পরিস্থিতি ক্রমশই ভয়াবহ রূপ নিচ্ছে। হাজার হাজার রোহিঙ্গা এরই মধ্যে বাংলাদেশে ঢুকে পড়েছে। অনুপ্রবেশের অপেক্ষায় রয়েছে আরো বিপুল সংখ্যক রোহিঙ্গা। এ অবস্থায় বিভিন্ন মাধ্যমে মিয়ানমারের সাথে দ্বিপক্ষীয় আলোচনা চালিয়ে যাচ্ছে সরকার। এদিকে মিয়ানমার বাহিনীর উপর হামলাকারী আরএসও এবং আল-একিনের সাথে বাংলাদেশের কোনো সম্পর্ক নেই দাবি করেছে বিজিবি। মিয়ানমারে সংঘাতপূর্ণ পরিস্থিতি সৃষ্টি হলেই রোহিঙ্গাদের বাংলাদেশে অনুপ্রবেশ নতুন কিছু নয়। সর্বশেষ মিয়ানমারে আইন-শৃঙ্খলা বাহীনির লাগাতার অভিযানের মুখে গত শুক্রবার বিকেল থেকে রোহিঙ্গারা নতুন করে বাংলাদেশে ঢোকার চেষ্টা চালায়। ৩ দিনে প্রায় তেরো হাজার রোহিঙ্গা বাংলাদেশে প্রবেশ করে। একই সাথে আরো কয়েক হাজার রোহিঙ্গা বাংলাদেশে প্রবেশে সুযোগ নিতে সীমান্তের জিরো পয়েন্টে অবস্থান করছে। আইনশৃঙ্খলা বাহীনির কড়া নজরদারি শর্তেও বান্দরবান পার্বত্য জেলার গুমদুম, তুমুব্রু, থাইনকেলি, করিডোর ও চাকমা পাড়া এলাকা দিয়ে দশ হাজারের বেশি রোহিঙ্গাদের অনুপ্রবেশ ঘটেছে। রোহিঙ্গা অনুপ্রবেশ বন্ধ করতে সরকারি পর্যায়ে দ্বিপাক্ষিকভাবে সমস্যা সমাধানের চেষ্টা চলছে বলে জানালেন বান্দরবানের জেলা প্রশাসক দিলীপ কুমার বনিক। তিনি বলেন, 'এটি দুটি রাষ্ট্রের ব্যাপার। চাইলেই এর সমাধান করা যায় না। এখানের সমস্ত কিছু সরকারকে অবহিত করেছি। রোহিঙ্গা ইস্যু সমাধানের সরকারের পক্ষ থেকে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।' এদিকে মিয়ানমারের অভ্যন্তরে পুলিশ চেকপোষ্ট এবং সেনা ক্যাম্পে হামলার ঘটনায় অভিযুক্ত সন্ত্রাসী সংগঠন আরএসও এবং আইলেকিনের সাথে বাংলাদেশের সাথে কোনো সম্পর্ক নেই বলে দাবি বিজিবির। বাংলাদেশের সাথে মিয়ানমারের সম্পর্ক রয়েছে প্রায় দু'শ কি. মি। এরমধ্যে টেকনাফে ৫২ কি. মি, উখিয়ায় ১৬ কি. মি, এবং বাকি সীমান্ত বান্দরবন এলাকায়। আর বাংলাদেশে বসবাস করছে অন্তত ৫ লাখ রোহিঙ্গা। কক্সবাজারের টেকনাফ থেকে উখিয়া হয়ে বান্দরবানের নেত্রাংছড়ি পর্যন্ত ঝুঁকিপূর্ণ ১০টি পয়েন্ট রয়েছে। যেখানে সীমান্ত থেকে লোকালয়ের দূরত্ব মাত্র কয়েক'শ গজ। মিয়ানমারে রোহিঙ্গাদের ওপর নির্যাতন শুরু হলেই রোহিঙ্গারা সহজেই বাংলাদেশে প্রবেশ করতে পারে।