У нас вы можете посмотреть бесплатно PATIRAM BIDDESWARI TEMPLE|COMPLETE HISTORY|DAKSHIN DINAJPUR| পতিরাম মা বিদ্যেশ্বরী মন্দির। или скачать в максимальном доступном качестве, видео которое было загружено на ютуб. Для загрузки выберите вариант из формы ниже:
Если кнопки скачивания не
загрузились
НАЖМИТЕ ЗДЕСЬ или обновите страницу
Если возникают проблемы со скачиванием видео, пожалуйста напишите в поддержку по адресу внизу
страницы.
Спасибо за использование сервиса ClipSaver.ru
।।।মা বিদ্যেশ্বরী মন্দির।।। দক্ষিন দিনাজপুর জেলার পতিরামে রয়েছে মা বিদ্যেশ্বরী দেবীর মন্দির।জেলা বাসিরা যাকে একান্নতম মহাশক্তিপীঠ বলে দাবি করেন।পুরান কথিত মতে মায়ের বাঁ পায়ের বৃদ্ধাঙ্গুল পতিত হয়েছিল এই পীঠে।এক সময় এই পীঠ বিরাট রাজ্যের অধীনস্ত ছিল যা এখন পতিরামে।মা এখানে অম্বিকা রূপে বিরাজিতা হলেও সকলের কাছে মা বিদ্যেশ্বরী দেবী নামে পরিচিত।মায়ের অমৃতাক্ষ ভৈরব। পতিরামে সতীপীঠদক্ষিণ দিনাজপুর জেলার বালুরঘাটের অদূরে পতিরামে একান্নতম সতীপীঠটি দেবী বিদ্যেশ্বরীর মন্দির নামে প্রসিদ্ধ। জনশ্রুতি, এখানে দেবীর বাম পায়ের চারটি আঙুল পড়ে ছিল। মন্দিরের পেছনে ভৈরবকুণ্ড। দেবীর দক্ষিণ দিকে ভৈরবরূপী শিবের অবস্থান। সমগ্র অঞ্চলটি কূর্মাকৃতি। মন্দিরে কোনও মূর্তি নেই। বেদিটি শুভ্র লালপাড় শাড়িতে আচ্ছাদিত। প্রচুর শাড়ি জমা হলেও আশ্চর্যের বিষয়, বেদির উচ্চতা বছরের পর বছর একই থাকে। এই বেদিতেই অন্নভোগসহ দেবীর নিত্যপুজো হয়। জনশ্রুতি, প্রতি বছর ভাদ্র মাসের কুশী অমাবস্যা তিথিতে নদী পথে দেবীকে পুজো করতে আসতেন ভবানী পাঠক। লোকমুখে প্রচলিত ঘটনার পরম্পরায় জানা যায়, জনৈক মুরারিমোহন ভট্টাচার্য দেবী কামাখ্যার নির্দেশে গৃহত্যাগ করেন এবং কামাখ্যা ধামে বারো বছর কঠিন সাধনা করতে থাকেন। পরে দেবীর নির্দেশে আত্রেয়ী নদীর তীরে আসেন। দেবী তাঁকে ওই স্থানেই গার্হস্থ্য ধর্ম পালনের নির্দেশ দেন। এক দিন সন্ধ্যায় আত্রেয়ীর তীরে গভীর জঙ্গলে তিনি উজ্জ্বল আলোকছটা দেখে বুঝতে পারেন সেখানেই দেবীর অবস্থান। এর পর জঙ্গল পরিষ্কার করে দেবীর স্থান উন্মোচিত করেন এবং নিত্য সেবা-পুজো শুরু করেন। পরবর্তীতে তাঁর এক কন্যা জন্ম নেয়। কন্যার নাম রাখেন বিদ্যেশ্বরী |বিদ্যেশ্বরী বাবাকে পুজোর কাজে সাহায্য করত। বাবা অসুস্থ থাকায় সে এক দিন আসে দেবীকে সন্ধ্যাপ্রদীপ দিতে। তার পর থেকে তার আর খোঁজ মেলে না। রাত্রি তৃতীয় প্রহরে মুরারিমোহনকে স্বপ্নে দেখা দিয়ে বিদ্যেশ্বরী জানায়, সে মহামায়ার সঙ্গে লীন হয়ে গিয়েছে। তার পরনের লাল পাড়ের শাড়িটি দেবীর স্থানে ছড়ানো আছে। সেই থেকে এই স্থানটিকে একান্নতম দেবীপীঠের মর্যাদায় পুজো করা হয়। বিভিন্ন গ্রন্থ থেকে জানা যায়, একান্নতম দেবীপীঠ উত্তরবঙ্গে বিরাট রাজার রাজত্বের মধ্যে ছিল। শোনা যায়, দক্ষিণ দিনাজপুর জেলার হরিরামপুরের কাছে বৈরাট্টা গ্রামে গভীর জঙ্গলে এক সময় বিরাট রাজার বাড়ি দেখা যেত। রাজবাড়ির অদূরে ছিল শমীবৃক্ষ, যাতে অজ্ঞাতবাসের সময় পাণ্ডবরা অস্ত্র লুকিয়ে রেখেছিলেন। পৌষ মাসের বকুল অমাবস্যা তিথিতে একান্ন জন লালপেড়ে শাড়ি পরিহিত কুমারী কন্যা একান্নটি শঙ্খ ও একান্নটি ঢাক নিয়ে শোভাযাত্রা করে আত্রেয়ী থেকে অভিষেকের জল আনে। তিন দিন ব্যাপী মহাযজ্ঞ অনুষ্ঠিত হয়। দেবীপীঠে পুজো ও প্রসাদ বিতরণ করে চলেন এলাকার ভক্তগণ। IF U LIKE MY VIDEO THEN PLEASE LIKE , SHARE AND SUBSCRIBE . #patiram #biddeswaritemple #hindutemple #temple #history #oldhistory #onedaytrip #51satipith #amaderghoraghuri