У нас вы можете посмотреть бесплатно মহিপুর থানা হাজতে বাস শ্রমিকের লাশ উদ্ধার পুলিশের দাবী আত্মহত্যা или скачать в максимальном доступном качестве, видео которое было загружено на ютуб. Для загрузки выберите вариант из формы ниже:
Если кнопки скачивания не
загрузились
НАЖМИТЕ ЗДЕСЬ или обновите страницу
Если возникают проблемы со скачиванием видео, пожалуйста напишите в поддержку по адресу внизу
страницы.
Спасибо за использование сервиса ClipSaver.ru
তারিখ: ১৬.৫.২০১৯ পটুয়াখালীর মহিপুর থানা হাজত থেকে গালায় ফাঁস লাগানো ওমর ফারুক রায়হান (২০) নামে এক যুবকের ঝুলন্ত লাশ উদ্বার করা হয়েছে। বুধবার রাত এগারটা পঞ্চাশ মিনিটে বাথরুমের ভ্যন্টিলেটর থেকে তার লাশ উদ্বার করা হয়েছে বলে আজ বেলা ১১টায় নিশ্চিত করেছে থানা পুলিশ। মৃত রায়হান বরিশাল জেলার বাকেরগঞ্জ উপজেলার কবিরকাঠী এলাকার রফিকুল ইসলামের পুত্র। সে পেশায় বাসের হেলপার। মহিপুর থানা পুলিশ জানায়, বুধবার রাত রাত নয়টা ৪৫মিনিটে কুয়াকাটা জেলা পরিষদ ডাকবাংলোর সামনে থেকে ১৩পিচ ইয়াবাসহ রায়হানকে আটক করে মহিপুর থানা পুলিশের এসআই ফয়জুল। রাত এগারটা ৪৫ মিনিটে সকলের অগোচরে পড়নে লুঙ্গি দিয়ে থানা হাজতের ভেন্টিলেটরের সাথে গলায় ফাস দেয় রায়হান। ওই রাতেই অতিরিক্ত পুলিশ সুপার জালাল আহমেদ, নির্বাহী মেজিস্ট্রেট ও কলাপাড়া উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) অনুপ কুমার দাস এবং কুয়াকাটা ২০ শয্যা বিশিষ্ট হাসপাতালের মেডিকেল আফিসার মনিরুজ্জামানের উপস্থিতে লাশ উদ্বার করে ময়না তদন্তের জন্য পটুয়াখালী মর্গে পাঠানো হয়েছে। থানা পুলিশ আরো জানায়, রায়হানের নামে বাকেরগজ্ঞ, ঝালকাঠি, মহিপুর থানায় মাদকসহ একাধিক মামলা রয়েছে। কুয়াকাটা বিশ শয্যা বিশিষ্ট হাসপাতালের চিকিৎসক মনিরুজ্জামান জানান, গলায় ফাঁস লাগানো ঝুলন্ত লাশ থানা হাজত থেকে উদ্বার করা হয়েছে। প্রাথমিকভাবে গলায় ফাঁস লাগিয়ে আতœহত্যা বলে মনে হয়েছে। মহিপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা সাইদুল ইসলাম ঘটনার সত্যতা স্বীকার করে বলেন, এ ঘটনায় মহিপুর থানায় একটি ইউডি মামলা দায়ের করা হয়েছে। নিহতের মা রেবা বেগম জানান গতকাল তারাবি নামাজের পর তিনি ফোনে একাধীক বার মোবাইল ফোনে কল দিয়েছেন কিন্তু রিং হলেও ফোনটি কেউ রিসিভ করেনি। ছেলে ব্যাস্ত থাকতে পারে সেই অথবা পরে ফোন ব্যাক করবে এমন ভেবে ঘুমিয়ে পরেন তিনি। আজ বৃহস্পতিবার সকালে বাকেরগঞ্জ থানা পুলিশ তার বাড়িতে ফোন করে প্রথমে তাঁর ছেলেকে মহিপুর আটক করা হয়েছে এবং সে মারা গেছে এমন তথ্য জানানো হয়। পটুয়াখালী মর্গে তিনি এসে ছেলে লাশ দেখতে পান। তিনি জানান,তার ছেলে কেন আত্মহত্যা করবে ? থানা গারদে আত্মহত্যা করলো আর পুলিশ দেখলো না কেন ? এ বিষয়ে পটুয়াখালীর অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মাহফুজুর রহমান জানান,পুলিশের দায়িত্বে অবহেলা রয়েছে কিনা তা খতিয়ে দেখা হচ্ছে। যদি কোন গাফিলতির প্রমান পাওয়া য়ায় তবে তার বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা গ্রহন করা হবে।