У нас вы можете посмотреть бесплатно শি’শু’র কা’ন্না শুনে ঘরে যেতেই দেখা মিললো স্বামী স্ত্রীর ঝু’ল’ন্ত ম’র’দে’হ । হ’ত্যা না আ’ত্ম’হ’ত্যা? или скачать в максимальном доступном качестве, видео которое было загружено на ютуб. Для загрузки выберите вариант из формы ниже:
Если кнопки скачивания не
загрузились
НАЖМИТЕ ЗДЕСЬ или обновите страницу
Если возникают проблемы со скачиванием видео, пожалуйста напишите в поддержку по адресу внизу
страницы.
Спасибо за использование сервиса ClipSaver.ru
#netrokonanews #ঝুলন্ত #নেত্রকোনার_নিউজ নেত্রকোনার দুর্গাপুরে স্বামী স্ত্রীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। রবিবার (২০ জুলাই) সকালে উপজেলার কুল্লাগড়া ইউনিয়নের কুড়ালিয়া গ্রাম থেকে স্বামী সোহাগ মিয়া (২১) ও স্ত্রীর ঝুমা আক্তার (২০) মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। পরিবার ও পুলিশ সূত্রে জানা যায়, গত তিন বছর আগে সদর ইউনিয়নের চকলেংঙ্গড়া গ্রামের ড্রাম ট্রাকচালক সোহাগ মিয়া (২১) সাথে বিয়ে হয় কুল্লাগাড়া ইউনিয়নের কুড়ালিয়া গ্রামের ঝুম আক্তারের (২০)। তাদের দেড় বছরে একটি কন্যা সন্তান রয়েছে। স্ত্রী সন্তান সোহাগ মিয়া নিয়ে শ্বশুরবাড়িতেই থাকতেন। গতকাল শনিবার নিজ বাড়ি থেকে শ্বশুর বাড়িতে যায় সোহাগ মিয়া। রবিবার ভোরে হঠাৎ তাদের ঘরে শিশুর কান্নার শব্দ শুনতে পেয়ে ঝুমা আক্তারের বাবা রহিম উদ্দিন দেখেন ঘরের ধরনার সঙ্গে দুইজনের মরদেহ ঝুলন্ত আছে। পরে তার চিৎকারে স্থানীয়রা ছুটে এসে পুলিশে খবর দিলে পুলিশ মরদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য নেত্রকোনা সদর হাসপাতাল মর্গে প্রেরণ করে। দুর্গাপুর থানার ওসি মো. মাহমুদুল হাসান বলেন, প্রাথমিকভাবে এটি পারিবারিক কলহে আত্মহত্যা বলেই ধারণা করা হচ্ছে। বিষয়টি তদন্তধীন আছে। নেত্রকোনার দুর্গাপুরে স্বামী স্ত্রীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। রবিবার (২০ জুলাই) সকালে উপজেলার কুল্লাগড়া ইউনিয়নের কুড়ালিয়া গ্রাম থেকে স্বামী সোহাগ মিয়া (২১) ও স্ত্রীর ঝুমা আক্তার (২০) মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। পরিবার ও পুলিশ সূত্রে জানা যায়, গত তিন বছর আগে সদর ইউনিয়নের চকলেংঙ্গড়া গ্রামের ড্রাম ট্রাকচালক সোহাগ মিয়া (২১) সাথে বিয়ে হয় কুল্লাগাড়া ইউনিয়নের কুড়ালিয়া গ্রামের ঝুম আক্তারের (২০)। তাদের দেড় বছরে একটি কন্যা সন্তান রয়েছে। স্ত্রী সন্তান সোহাগ মিয়া নিয়ে শ্বশুরবাড়িতেই থাকতেন। গতকাল শনিবার নিজ বাড়ি থেকে শ্বশুর বাড়িতে যায় সোহাগ মিয়া। রবিবার ভোরে হঠাৎ তাদের ঘরে শিশুর কান্নার শব্দ শুনতে পেয়ে ঝুমা আক্তারের বাবা রহিম উদ্দিন দেখেন ঘরের ধরনার সঙ্গে দুইজনের মরদেহ ঝুলন্ত আছে। পরে তার চিৎকারে স্থানীয়রা ছুটে এসে পুলিশে খবর দিলে পুলিশ মরদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য নেত্রকোনা সদর হাসপাতাল মর্গে প্রেরণ করে। দুর্গাপুর থানার ওসি মো. মাহমুদুল হাসান বলেন, প্রাথমিকভাবে এটি পারিবারিক কলহে আত্মহত্যা বলেই ধারণা করা হচ্ছে। বিষয়টি তদন্তধীন আছে।