У нас вы можете посмотреть бесплатно গান্ধীজির স্বেচ্ছাচারী যৌনজীবন, চারিত্রিক স্খলন ও অপকর্ম। Sexual life, hidden secrets of Gandhi. или скачать в максимальном доступном качестве, видео которое было загружено на ютуб. Для загрузки выберите вариант из формы ниже:
Если кнопки скачивания не
загрузились
НАЖМИТЕ ЗДЕСЬ или обновите страницу
Если возникают проблемы со скачиванием видео, пожалуйста напишите в поддержку по адресу внизу
страницы.
Спасибо за использование сервиса ClipSaver.ru
গান্ধীজির ব্রহ্মচর্য পরীক্ষার নামে স্বেচ্ছাচারী যৌনতা ও অপকর্ম। বিগত দশকে ড. অলোককৃষ্ণ চক্রবর্তী ‘গান্ধীজির অপকর্ম’ নামে একটি বই লিখে সেখানে গান্ধীজির স্বেচ্ছাচারী যৌনজীবন-সহ বিভিন্ন ‘অপকর্ম’ সংক্ষিপ্ত পরিসরে তুলে ধরেন। এবিষয়ে বাংলা ভাষায়ও কিছু লেখালিখি প্রকাশিত হয়েছে। ২০১১ সালের ৩১ ডিসেম্বর আনন্দবাজার পত্রিকায় প্রকাশিত বেস্ট সেলার বইয়ের তালিকায় অলোককৃষ্ণ চক্রবর্তীর লেখা ‘গান্ধীজির অপকর্ম’ বইটির নাম জ্বলজ্বল করছে। ২০২০ সালের ৮ নভেম্বর তারিখে আনন্দবাজার পত্রিকার এক রবিবাসরীয় প্রতিবেদনেও তাঁর এই যৌনজীবনের আলোচনা প্রকাশিত হয়। গান্ধীজির স্বেচ্ছাচারী যৌনতা নিয়ে গোলাম আহমদ মোর্তজা লিখেছেন ‘এ এক অন্য ইতিহাস’ নামক বইটি। সর্দার বল্লভভাই প্যাটেল বলেছেন – ‘আপনি ব্রহ্মচারী নন, অধর্মচারী। ব্রহ্মচারী হলে এমন পরীক্ষার প্রয়োজন নেই। আর ব্রহ্মচারী না হলে এই কাজ অধর্মের। বিনোবাভাবে বলেছেন – ‘তিনি যদি ব্রহ্মচারী হন তবে এই পরীক্ষার প্রয়োজন নেই। আর তিনি যদি ব্রহ্মচারী না হন তবে এই পরীক্ষা অকারণ ঝুকিপুর্ণ। … এযেন কৃষ্ণলীলা। ভারতের প্রথম প্রধানমন্ত্রী জওহরলাল নেহেরু মোহনদাস গান্ধীর যৌনাচারকে ‘অস্বাভাবিক ও অপ্রাকৃতিক’ বলে অভিহিত করেছিলেন। তবে এ নিয়ে গান্ধী ছিলেন অবিচল। কারণ, তিনি একে তাঁর নীতি-আদর্শ ও ধর্মাচরণের অংশ বলেই বিশ্বাস করতেন। ‘গান্ধী: ন্যাকেড অ্যাম্বিশন’ বইয়ের লেখক জাড অ্যাডামসের মতে, যখন মোহনদাস করমচাঁদ গান্ধীকে ‘মহাত্মা’ ও ‘জাতির পিতা’ হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করার প্রয়োজন দাঁড়াল, তখন তাঁর বিভিন্ন বিতর্কিত কর্মকাণ্ড তো বটেই, ‘অদ্ভুত খেয়াল’ নিয়েও আলোচনার দ্বার সংকুচিত হয়েছে। গান্ধীর কৌমার্যব্রত-চর্চার সঙ্গী মানু গান্ধীর ডায়েরির কিছু তথ্য প্রকাশিত হয়েছে ‘ইন্ডিয়া টুডে’ সাময়িকীতে। এসব ডায়েরির প্রকাশ ‘নিষিদ্ধ’ ছিল। গান্ধীর পরিবার কখনোই চায়নি এসব তথ্য বাইরে প্রকাশিত হোক। এমনকি মানু গান্ধী যেন এসব তথ্য বাইরের কাউকে না জানান, সেজন্য গান্ধীর পরিবারের লোকেরা তাঁকে বিশেষভাবে ‘আদেশ’ করেছিলেন। কিন্তু কেন এমন আদেশ? কেমন ছিল গান্ধীর কৌমার্যব্রত? যে চর্চা গান্ধী সবার মধ্যে ছড়িয়ে দিতে চেয়েছিলেন, সেটি নিয়ে প্রচার দূরে থাক, আলাপ করাই নিষিদ্ধ হয়ে দাঁড়াল কেন? মানু গান্ধীর আসল নাম মৃদুলা গান্ধী। মানু বা মনু ছিল তাঁর ডাকনাম। এখন পর্যন্ত তাঁর ১০টি ডায়েরির সন্ধান মিলেছে। গুজরাটি ভাষায় লেখা ডায়েরির প্রথম অন্তর্ভুক্তি ১৯৪৩ সালের ১১ এপ্রিল। মানু ছিলেন গান্ধীর ভাতিজা জয়সুখলালের কন্যা। মানু তাঁর ডায়েরি গান্ধীকে নিয়মিত দেখাতেন। তিনি প্রয়োজনে ডায়েরির পাশে মন্তব্য লিখতেন। **************************** সূত্র নির্দেশ: *********************** অলোককৃষ্ণ চক্রবর্তী, গান্ধীজির অপকর্ম জাড অ্যাডামস, ‘গান্ধী: ন্যাকেড অ্যাম্বিশন’ আনন্দবাজার পত্রিকা, ৮ নভেম্বর, ২০২০ Follow our Facebook Profile: / subhasbiswaschak Follow our Facebook Page: https://www.facebook.com/profile.php?... Follow us at Instagram: / subhasbiswaschak Subscribe our YouTube Channel: / @sonar.bangla ভিডিওতে ব্যবহৃত ছবিগুলি প্রতীকী। আমাদের ভিডিওতে ব্যবহৃত বিভিন্ন ব্যক্তির মতামত তাদের নিজস্ব।