У нас вы можете посмотреть бесплатно Abrar Fahad CCTV Footage|Sher-E-Bangla Hall, BUET | আবরার খুনের সিসিটিভি ফুটেজ শের-ই-বাংলা,হল বুয়েট или скачать в максимальном доступном качестве, видео которое было загружено на ютуб. Для загрузки выберите вариант из формы ниже:
Если кнопки скачивания не
загрузились
НАЖМИТЕ ЗДЕСЬ или обновите страницу
Если возникают проблемы со скачиванием видео, пожалуйста напишите в поддержку по адресу внизу
страницы.
Спасибо за использование сервиса ClipSaver.ru
আবরার খুনের সিসিটিভি ফুটেজ শের-ই-বাংলা, হল বুয়েট . আবরার হত্যার শুরু থেকে শেষ এর পূর্ণ ফুটেজ . আমাদের পর্যবেক্ষণঃ ১) আবরারকে ধাপে ধাপে নির্যাতন করে মারা হয়েছে। তাকে দফায় দফায় পেটানো হয়েছে। এসময় ছাত্রলীগ নেতা অনিক সরকার মদ্যপ ছিলো। ২) আবরারের অবস্থার অবনতি হয় রাত ১২টার আশে পাশে। ৩) আবরারের অবস্থার অবনতির পর তাকে নিয়ে ছাত্রলীগের সন্ত্রাসীরা ২০০৫ নাম্বার রুমের দিকে যায়। এই রুমেই আবরার শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করে। ৪) ২০০৫ নাম্বার রুমে নেয়ার পর ভেতরে কি হয়েছে স্পষ্ট না হলেও এসময় ছাত্রলীগ সন্ত্রাসীরা ফোন করে কারো কাছ থেকে পরামর্শ চাইতে থাকে অথবা অন্য নেতাদের সাথে যোগাযোগ করে। ৫) ছাত্রলীগ সন্ত্রাসীরা আবরারের চিকিৎসার থেকে বেশী নিজেদের পথ পরিষ্কার অর্থাৎ পরিস্থিতি কিভাবে সামাল দিবে তা নিয়ে ব্যস্ত ছিলো। ৬) পুরো ফুটেজেই তাদেরকে ঠান্ডা মাথায় কাজ করতে দেখা গেছে অর্থাৎ আবরার মারা যাওয়ার প্রাথমিক অবস্থায়ও তারা স্বাভাবিক ছিলো। ৭) তাদেরকে ১২টার পর থেকেই বার বার ২০১১ নাম্বার রুমে ঢুকতে বের হতে দেখা গেছে। এসময় তাদের কারো কারো হাতে সিগারেট ছিলো। ৮) আবরারের প্রায় নিথর দেহ সিড়িতে ফেলে রাখার জন্য চাঁদরের ব্যবস্থাও করে ছাত্রলীগ সন্ত্রাসীরা। ৯) হলের নিরাপত্তা কর্মীরা পুরো সময় নিষ্ক্রিয় ভূমিকা পালন করে ১০) রাত ২টায় ছাত্রলীগ নেতারা "শিবির" ধরা পরেছে বলে চকবাজার থানা পুলিশকে আসতে বলেন,কিন্তু পুলিশ আসলেও তাদের ঢুকতে দেয়নি এই ছাত্রলীগ নেতারাই ১১) আবাসিক ডক্টর এসে নিশ্চিত করেন আবরার মারা গেছে। এসময় তার লাশ সিড়ি থেকে নামিয়ে নিচ তলায় আনা হয় কিন্তু সিড়ির কাছেই রাখা হয়। ১২) হলের প্রভোষ্ট, ছাত্রকল্যাণ বিষয়ক সম্পাদক কে ডেকে আনার পর তারা স্বাভাবিক ভাবেই লাশ পর্যবেক্ষণ করেন। এসময় তাদের সাথে বুয়েট ছাত্রলীগ সাধারন সম্পাদক রাসেল দেনদরবার করতে থাকেন। তাদের ঘিরে থাকেন কিছু ছাত্রলীগ কর্মী। ১৩) হলের প্রভোষ্ট ছাত্রলীগের পক্ষে অবস্থান নিয়েছিলেন বলে অনুমেয়। ( ফুটেজে অমিত না থাকলেও সবার আগে আবরার কে যারা আঘাত করে তাদের মধ্যে অন্যতম ছিলো অমিত, যা গ্রেপ্তারকৃত সন্ত্রাসীরা জানিয়েছে। ২০১১ নাম্বার রুমে যারা থাকতেন অমিত তাদেরই একজন) ** আবরারকে ৩ দফায় মারধর করা হয় বলে জানা গেছে। প্রথম দফা রাত ১১ টায় শেষ হয়। ** ২য় দফা মারধরের পর আবরারে অবস্থার অবনতি হলে তাকে ২০১১ থেকে ২০০৫ এ সন্ত্রাসী মুন্নার রুমে নিয়ে যাওয়া হয়। ** তথ্য সূত্র বলছে মুমূর্ষু আবরারকে নাকি এখানেও ছাড় দেয়া হয়নি, বমি করার পরও এই রুমে তাকে পেটানো হয়। ** আবরারকে মেরে স্ট্যাম্প ভেংগে ফেলার পর নতুন স্ট্যাম্প দিয়ে আবার পেটানো হয়।