PODMUR || JATADHARI ASHRAM || KUSUMDANGA PAHAR || BHARATPUR || MURSHIDABAD скачать в хорошем качестве

PODMUR || JATADHARI ASHRAM || KUSUMDANGA PAHAR || BHARATPUR || MURSHIDABAD

PODMUR || JATADHARI ASHRAM || KUSUMDANGAPAHAR || BHARATPUR || MURSHIDABAD ========================================= My Facebook 🆔👉  / 1ab9cklfvy   #Bharatpur_Jatadhari_Ashram #Bharatpur_Murshidabad #Biswajit_travel_vlog [পোদমুর জটাধারী আশ্রম]এই নামটি কিভাবে হলো, কথিত আছে এখন যেখানে প্রধান মন্দির স্থাপিত হয়েছে সেখানে এক সময় একটি বৃহৎ নিমবৃক্ষ ছিল। ওই নিমবৃক্ষটি জমিদারী আমলে একসময় কাটা হয়। শোনা যায় যে ব্যক্তি ওই গাছটি কেটে ছিল, তার মুখ দিয়ে রক্ত ওঠে সে মারা যায়। তারপরে ওই গাছের একটি অংশ সোজা করে মাটিতে পুঁতে রাখা হয়। পরবর্তীতে ঠিক ওই জায়গার পাশেই একটি নিমবৃক্ষ জন্মায়। এবং ওই কাটা গাছের অংশটি ধরে নেয়, ইতিপূর্বে বেশ কিছু সাধু সন্ন্যাসী ও দেয়াশিনী মা আশ্রমবাসি হয়েছিলেন, শোনা যায় যে দেয়াশিনী মাকে গভীর রাতে বাড়ি থেকে ঠাকুর ডেকে নিয়ে যায়, তারপর থেকে তিনি ওখানেই থাকতেন। ইতিপূর্বে যেসব সাধু-সন্ন্যাসীরা থাকতেন তাদের মধ্যে কেউ ওই কাটা নিমবৃক্ষের জায়গায় মহাদেব কে জটাধারী রূপে দেখতে পান। তারপরেই স্বপ্নে জানতে পারেন আমি ওই জায়গায় থাকলাম আমাকে প্রতিষ্ঠা কর। তারপর থেকে ওখানে দেবতার রূপে প্রতিষ্ঠা করা হয় এবং প্রতিদিন সেবার ব্যবস্থা করা হয়। তখন ওই স্থানটি গাছপালা ঝোড় জঙ্গল অবস্থায় ছিল, পরবর্তীতে আজ থেকে ৫০ বছর পূর্বে বাংলার ১৩৮১ সালে নিত্যানন্দ মহারাজ সাধুবাবা এই আশ্রমে আশ্রমবাসী হন। বর্তমানে সাধুবাবাদের থাকার ঘর ভক্তদের থাকার ঘর ছাড়া যে ১৩ টি মন্দির নির্মাণ হয়েছে, সবগুলোই ভক্ত মহারাজের উদ্যোগে ভক্ত মানুষের সাহায্য ও সহযোগিতায় নির্মাণ হয়েছে। আনুমানিক এই "জটাধারী আশ্রমের" বয়স ১০০ বছরের ও বেশি। এখানে আরো দুটি মন্দিরের নির্মাণ কাজ চলছে। বর্তমানে এই আশ্রমটির নামকরণ করা হয়েছে "মহামিলন মঠ"। ভিডিওটি যদি ভালো লেগে থাকে তাহলে চ্যানেলটিকে লাইক,কমেন্ট,শেয়ার এবং সাবস্ক্রাইব করতে ভুলবেন না ভিডিওটি শেষ পর্যন্ত দেখার জন্য 🙏 ধন্যবাদ 🙏।