 
                                У нас вы можете посмотреть бесплатно ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা или скачать в максимальном доступном качестве, видео которое было загружено на ютуб. Для загрузки выберите вариант из формы ниже:
                        Если кнопки скачивания не
                            загрузились
                            НАЖМИТЕ ЗДЕСЬ или обновите страницу
                        
                        Если возникают проблемы со скачиванием видео, пожалуйста напишите в поддержку по адресу внизу
                        страницы. 
                        Спасибо за использование сервиса ClipSaver.ru
                    
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা আজ খবরে দেখলাম ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রী বিষ পানে আত্মহত্যা করে মৃত্যুবরণ করেছেন . কোথায় যাচ্ছে আমাদের দেশ কোথায় যাচ্ছে শিক্ষা ব্যবস্থা. যে দেশে লেখাপড়া করে চাকরি হয় না সেদেশের মানুষ হতাশ হয়ে আত্মহত্যা ছাড়া কোন পথ খুঁজে পাচ্ছে না এর মূলত কারণটা কি?. ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রী যদি আত্মহত্যার পথ বেছে নেয়, তাহলে ন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি প্রাইভেট ইউনিভার্সিটি এবং অন্যান্য প্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীরা কি করবে?. এমন যুগে আমরা বসবাস করতেছি যেখানে গার্মেন্টসে চাকরি করতে গেলেও সুপারিশ লাগে. সরকারি চাকরিতে ঘুষ লাগে. বেসরকারি চাকরিতে মামা খালু চাচা লাগে. শিক্ষার যেন কোন মূল্যই নেই বাধ্য হয়ে হাজার হাজার শিক্ষার্থী প্রতিবছর বাইরের দেশে চলে যাচ্ছে. কত শিক্ষার্থীদের মৃত্যুবরণ করছে তাও অনেকের জানা আবার অজানা. যত টাকা, যত সময়, যত বছর লেখাপড়ার পিছনে দেওয়া হয়েছে এত সময় যদি অন্য কোন কাজে দেওয়া হতো তাহলে আজ সে সাকসেস হত, মৃত্যুর পথ বেছে নিত না. এখন মনে হচ্ছে লেখাপড়াটাই যেন একটা শিক্ষিত জাতির অভিশাপ হয়ে দাঁড়িয়েছে. শিক্ষিত ভাই-বোনদের প্রতি অনুরোধ থাকবে, চাকরির পিছনে না ছুটে আসুন আমরা উদ্যোক্তা হই নিজেদেরকে তুলে ধরি মানুষের সামনে মৃত্যুর পথ বেছে নিতে হবে এটা কোন সিদ্ধান্ত না. এই সিদ্ধান্ত থেকে বেরিয়ে আলোর পথে যাওয়াটা আমাদের দায়িত্ব চাকরির পিছনে ছুটে সময় নষ্ট না করে আসুন আমরা নিজেদেরকে কর্মদক্ষ হিসেবে গড়ে তুলি. একটা সরকারি চাকরি পেতে গেলে প্রিলি, রিটেন, ভাইবা এগুলা দিতে দিতে দেখা যায় চার-পাঁচ বছর চলে যায়. হতাশার মধ্যে থাকতে হয়, সেই হতাশার মধ্যে দেখা যায় হাজার জনের মধ্যে একজনের চাকরি হয়েছে, সে একজনের তালিকায় হয়তো আমি নাও থাকতে পারি. কেমন একটা হতাশার যুগে আমরা বসবাস করি. তারপরও অনেক শিক্ষার্থী স্বপ্ন নিয়ে বেঁচে থাকে, স্বপ্ন দেখে সে একজন বিসিএস ক্যাডার হবে, দেশের কারিগর হিসেবে কাজ করবে. শিক্ষার্থী ভাইবোনদের প্রতি অনুরোধ, সুইসাইডের পথ বেছে নিবেন না. অল্পতে সন্তুষ্ট থাকার চেষ্টা করুন, আপনি যদি আজকে সুইসাইড করেন আপনার দেখাদেখি আরো ভাই-বোন সুইসাইড করবে.