У нас вы можете посмотреть бесплатно পাল্টাপাল্টি হা/ম/লায় দু'পক্ষই হাসপাতালে ভতি। или скачать в максимальном доступном качестве, видео которое было загружено на ютуб. Для загрузки выберите вариант из формы ниже:
Если кнопки скачивания не
загрузились
НАЖМИТЕ ЗДЕСЬ или обновите страницу
Если возникают проблемы со скачиванием видео, пожалуйста напишите в поддержку по адресу внизу
страницы.
Спасибо за использование сервиса ClipSaver.ru
রাজিবপুরে জমি নিয়ে সংঘর্ষে নারীসহ ছয়জন আহত কুড়িগ্রামের চর রাজিবপুর উপজেলার শিবেরডাঙ্গী এলাকায় জমি সংক্রান্ত বিরোধের জেরে দুই পক্ষের মধ্যে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। এতে নারীসহ অন্তত ছয়জন আহত হয়েছেন। বৃহস্পতিবার (৩০ অক্টোবর) বিকেলে রাজিবপুর সদর ইউনিয়নের শিবেরডাঙ্গী গ্রামে জহির উদ্দিন ও কোরবান আলীর পরিবারের মধ্যে এই সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, টয়লেটের বেড়া দেওয়া নিয়ে শুরু হওয়া তর্কাতর্কি একপর্যায়ে হাতাহাতিতে রূপ নেয়। পরে উভয় পক্ষ লাঠিসোটা নিয়ে সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ে। এতে জহির উদ্দিনের পরিবার ও কোরবান আলীর পরিবারের অন্তত ছয়জন আহত হন। স্থানীয়রা আহতদের উদ্ধার করে রাজিবপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করেন। জহির উদ্দিন বলেন, “মৌজা বালেমারী, জেএল নং ২৫, খতিয়ান নং ২৪৫, দাগ নং ৪৩০—মোট ৫৯ শতাংশ জমির মধ্যে আমার ক্রয়কৃত ৬ শতাংশ জমি রয়েছে। কিন্তু কোরবান আলী আমাদের জমি বেদখলের চেষ্টা করছে এবং সেখানে টয়লেট নির্মাণ করছে। আমি আদালতে মামলা করেছি। পুলিশ ঘটনাস্থলে এসে নির্মাণ কাজ বন্ধ রাখতে বলেছিল, কিন্তু পুলিশ চলে যাওয়ার পর তারা আমাদের ওপর হামলা চালায়। এতে আমার বাবার মাথা ফেটে যায় এবং আমার মা-সহ কয়েকজন গুরুতর আহত হন।” অন্যদিকে কোরবান আলী দাবি করেন, “ওই জমিতে আমরা ওয়ারিশ সূত্রে মালিক। আগে থেকেই সেখানে আমাদের ঘর রয়েছে। ঘরের পাশের টয়লেটটি সংস্কার করছিলাম, এমন সময় জহির উদ্দিন পুলিশ নিয়ে আসে। পরে পুলিশ চলে গেলে জহির উদ্দিন ও তার লোকজন আমাদের ওপর অতর্কিত হামলা চালায়। এতে আমার পরিবারের চারজন আহত হয় এবং তাদের রাজিবপুর হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।” স্থানীয় বাসিন্দা শফি আলম বলেন, “বিষয়টি অনেকদিন ধরেই চলছিল। উভয় পরিবারই জমির মালিকানা দাবি করছে। বৃহস্পতিবার বিকেলে টয়লেট ঘিরে ঝগড়া শুরু হয়, পরে তা সংঘর্ষে রূপ নেয়।” আরেক স্থানীয় নারী জানান, “আমরা ভয় পেয়ে যাই। লাঠিসোটা নিয়ে দুই পক্ষ মারামারি শুরু করে। লোকজন গিয়ে আহতদের উদ্ধার করে হাসপাতালে পাঠায়।” এ বিষয়ে চর রাজিবপুর থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) শরিফুল ইসলাম বলেন, শরিফুল ইসলাম বলেন, “দুই পক্ষের অভিযোগ আমরা পেয়েছি। তদন্ত শেষে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।”