У нас вы можете посмотреть бесплатно শারীরিক অসুস্থতার কারণে মানসিক অবসাদে আত্মঘাতী এক ব্যক্তি। или скачать в максимальном доступном качестве, видео которое было загружено на ютуб. Для загрузки выберите вариант из формы ниже:
Если кнопки скачивания не
загрузились
НАЖМИТЕ ЗДЕСЬ или обновите страницу
Если возникают проблемы со скачиванием видео, пожалуйста напишите в поддержку по адресу внизу
страницы.
Спасибо за использование сервиса ClipSaver.ru
শারীরিক অসুস্থতার কারণে মানসিক অবসাদে নিজের শোয়ার ঘরে গলায় ফাঁস লাগিয়ে আত্মঘাতী হলো এক ব্যক্তি। সোমবার এই চাঞ্চল্যকর ঘটনাটি ঘটেছে মুর্শিদাবাদ জেলার বড়ঞা থানার অন্তর্গত শিমুলিয়া গ্রাম । জানা গেছে মৃত ব্যক্তির নাম দুলাল বাগদি বাড়ি বড়ঞাথানার অন্তর্গত শিমুলিয়া গ্রামে । পরিবার সূত্রে জানা গেছে, দীর্ঘদিন ধরে শারীরিক অসুস্থতার কারণে মানসিক অবসাদে ভুগছিলেন ওই ব্যক্তি। এরপর সমবার ভোরে নিজের ঘরে গলায় ফাঁস লাগিয়ে আত্মঘাতী হয় দুলাল বাগদী নামে ওই ব্যক্তি। বিষয়টি বাড়ির লোকেদের নজরে আসতে তড়িঘড়ি বড়ঞা থানার খবর দিলে পুলিশ এসে দেহটি উদ্ধার করে এরপর বড়ঞাথানার পুলিশ ঘটনার খবর পেয়ে মৃতদেহ উদ্ধার করে বড়ঞা থানায় নিয়ে এসে মহকুমা হাসপাতাল মর্গে দেহ ময়নাতদন্তের জন্য পাঠিয়ে পুরো ঘটনা তদন্ত শুরু করেছে বড়ঞা থানার পুলিশ। পরিবারের লোকেদের দাবি দীর্ঘদিন ধরে শারীরিক অসুস্থতার কারণেই আত্মহত্যার পথ বেছে নেয় ওই ব্যক্তি। গোটা ঘটনাকে কেন্দ্র করে ব্যাপক চাঞ্চলের সৃষ্টি হওয়ার পাশাপাশি শোকের ছায়া নেমে এসেছে শিমুলিয়া গ্রামে। মৃতাদুলাল বাগদির তিনটি কন্যা সন্তান বড় মেয়ে ক্লাস সেভেনে পড়াশোনা করে, দ্বিতীয় মেয়ে ক্লাস ফোরে পড়াশুনা করে, তৃতীয় ক্লাস ওয়ানে, পরিবারে একমাত্র উপার্জনকারী ছিলো দুলাল বাগদী, পার্বতী বাগদি বলেন একসঙ্গে দুজনে চাষের কাজে মাঠে গিয়েছিলাম। তারপর সে মাঠ থেকে বাড়ি চলে আসে। আমার বড় মেয়ে রান্নার জন্য ঘরের মধ্যে সবজি আনতে গেলে দেখে সে গলায় ফাঁস দিয়ে ঝুলছে তখন সেই চিৎকার করে কান্নায় ভেঙে পড়ে তারপরে আমি ঘরের মধ্যে গিয়ে দেখি ও তখন ঝুলছে। আমাদের কান্না শুনে পাড়া-প্রতিবেশীরা এসে তাকে নামায়। পার্বতী বাগদি বলে স্বামীর সঙ্গে আমার কোন রকম ঝগড়া ঝামেলা ছিল না। তারপরেও ও কেন এ ঘটনা ঘটালো বুঝে উঠতে পারছি না। তিনটে ছোট ছোট কন্যা সন্তানকে নিয়ে আমি এখন কি করবো ভেবে উঠতে পারছিনা।