У нас вы можете посмотреть бесплатно রোহিঙ্গা ধর্ষণের যে ভিডিও দেখে কেঁদেছে সারা বিশ্ব, ধর্ষণ কত বিভীষিকাময়.rohingya women torture или скачать в максимальном доступном качестве, видео которое было загружено на ютуб. Для загрузки выберите вариант из формы ниже:
Если кнопки скачивания не
загрузились
НАЖМИТЕ ЗДЕСЬ или обновите страницу
Если возникают проблемы со скачиванием видео, пожалуйста напишите в поддержку по адресу внизу
страницы.
Спасибо за использование сервиса ClipSaver.ru
রোহিঙ্গা ধর্ষণের যে ভিডিও দেখে কেঁদেছে সারা বিশ্ব, ধর্ষণ কত বিভীষিকাময় রাখাইন রাজ্যে ভয়ঙ্কর পরিস্থিতি সৃষ্টির পরেও চলমান দমন প্রক্রিয়ার সঙ্গে নিজেদের সংশ্লিষ্টতার বিষয়টি অস্বীকার করে দায় এড়াতে চাইছে দেশটির সরকার। রোহিঙ্গারা নিজেরাই নিজেদের বাড়িঘর পোড়াচ্ছে বলেও দাবি করছে মিয়ানমারের কর্তৃপক্ষ। সম্প্রতি ৯ অক্টোবরে ৯ জন পুলিশ নিহত হওয়ার ঘটনায় মিয়ানমারের সেনাবাহিনী ও সীমান্তরক্ষীরা মিলে ‘সংখ্যালঘু রোহিঙ্গাদের ওপর সংঘবদ্ধ প্রতিশোধ’ নিচ্ছে বলে তারা দাবি করছে রোহিঙ্গারা জাতিসংঘের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ২০১২ সালে মায়ানমার সরকারের উগ্র জাতীয়তাবাদী বৌদ্ধদের তাণ্ডবে প্রায় ২০০ রোহিঙ্গা নিহত হন। ঘর ছাড়তে বাধ্য হন ১ লাখেরও বেশি মানুষ। আর এ বছর অক্টোবর মাসের ৯ তারিখে বাংলাদেশ সীমান্তবর্তী মিয়ানমারের অভ্যন্তরীণ এলাকায় সন্ত্রাসীদের সমন্বিত হামলায় ৯ পুলিশ সদস্য নিহত হওয়ার পর তার দায় চাপানো হয় রোহিঙ্গাদের ওপর। আর তখন থেকেই শুরু হয় সেনাবাহিনীর দমন প্রক্রিয়া। মায়ানমার কর্তৃপক্ষের দাবি, এরপর থেকেই রাখাইন রাজ্যে 'ক্লিয়ারেন্স অপারেশন' চালিয়ে যাচ্ছেন তারা। এমনকি সেখানে সংবাদ মাধ্যমকেও প্রবেশ করতে দেওয়া হচ্ছে না মায়ানমারে রোহিঙ্গা মুসলিমদের বিরুদ্ধে জাতিগত নির্যাতন চালাচ্ছে দেশটির সরকারি বাহিনী। জীবন বাঁচাতে রাখাইন রাজ্যের হাজার হাজার রোহিঙ্গার দৃষ্টি এখন বাংলাদেশ সীমান্তে। মাথায় একটাই চিন্তা; কিভাবে নরককুণ্ড থেকে বেরিয়ে আসা যায়? রাখাইন রাজ্যে আনুমানিক ১০ লাখ রোহিঙ্গার বাস। জাতিসংঘের ভাষায় এরা বিশ্বের সবচেয়ে নির্যাতিত জনগোষ্ঠী। এমনকি হাজার বছর ধরে সেখান বসবাস করে আসা রোহিঙ্গাদের নাগরিকত্ব পর্যন্ত প্রদান করে না মায়ানমার সরকার। মায়ানমার সরকার রোহিঙ্গা শব্দটি পর্যন্ত ব্যবহার করতে রাজি নয়। তারা এ সম্প্রদায়ের মানুষদের অবৈধ বাংলাদেশী অভিবাসী হিসেবে বিবেচনা করে। সাম্প্রতিক সহিংসতায় প্রায় ১ লক্ষ রহিংার প্রাণহানি ঘটেছে। ঘর ছাড়তে বাধ্য হয়েছে কমপক্ষে ৫০ হাজার মানুষ.