উদয়পুরেও হবে আর্ট গ্যালারি, ত্রিপুরা ফিল্ম আর্টিস্ট মিউজিক ইউনিয়নের চিত্র প্রদর্শনীতে বিধায়ক скачать в хорошем качестве

উদয়পুরেও হবে আর্ট গ্যালারি, ত্রিপুরা ফিল্ম আর্টিস্ট মিউজিক ইউনিয়নের চিত্র প্রদর্শনীতে বিধায়ক

উদয়পুরেও হবে সুসজ্জিত আর্ট গ্যালারি, ত্রিপুরা ফিল্ম আর্টিস্ট মিউজিক ইউনিয়নের চিত্র প্রদর্শনীতে বিধায়ক রাম পদ জমাতিয়া প্রেস বিজ্ঞপ্তি বুধবার দিনটি ছিল যীশুখ্রীষ্টের জন্মদিন উপলক্ষে বড়দিন উৎসব। আবার ভারতবর্ষের প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী অটল বিহারী জির জন্ম দিবস। এই দিনটির তাৎপর্যয় তা উল্লেখ করে মন্দির নগরী উদয়পুর রাজর্ষি কলাক্ষেত্রে অনুষ্ঠিত হয় এক দিনের চিত্র প্রদর্শনী ও পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠান। উদ্বোধন করেন বিধায়ক রামপদ জমাতিয়া। তিনি বক্তব্যে শিল্পী ইউনিয়নের দাবির পরিপ্রেক্ষিতে বলেন অনুষ্ঠান খুবই সুন্দর এবং দীর্ঘজীবী কলা কৌশলের আহ্বান জানান। পাশাপাশি রাজধানী সহ রাজ্যের অন্যান্য জেলাতেও যেই ধরনের আর্ট গ্যালারি করা হয়েছে, সেই ধরনের উদয়পুরেও একটি সুন্দর আর্ট গ্যালারি প্রতিস্থাপনের কথা অতিসত্বর রাজ্যের অর্থমন্ত্রী প্রণজিৎ সিংহ রায় ও মুখ্যমন্ত্রী অধ্যাপক ডাক্তার মানিক সাহার নিকট প্রস্তাব দেওয়া হবে। একই সঙ্গে অনুষ্ঠানে উপস্থিত বিশিষ্ট চিত্রশিল্পী তথা শিল্পগুরু শম্ভু দেবনাথ এই উদ্যোগ সম্পর্কে প্রশংসা করে, ইউনিয়নের দাবী কে সমর্থন দিয়ে আট গ্যালারি স্থাপনের জন্য প্রয়োজনীয় ভূমিকা গ্রহণ করার জন্য সরকারের কাছে দাবি রাখেন। অনুষ্ঠানের সভাপতিত্ব করেন বিশিষ্ট তবলা শিল্পী গৌতম নন্দী। তিনি ইউনিয়নের এই ধরনের সাংস্কৃতিক কর্মসূচিকে সকলের কাছে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার আহ্বান জানান। স্বাগত ভাষণে ইউনিয়নের ফাউন্ডার তথা সুপ্রিমো শিল্পী বাণীব্রত দত্ত সকল অতিথিদেরকে উত্তরীয় ও মেমেন্টো দিয়ে বরণ করে বলেন, ২০১১ সাল থেকেই এই সংস্থার অধীন ভারতের বিভিন্ন রাজ্যেই সাংস্কৃতিক কর্মসূচিতে এগিয়ে গেছে, এই ফিল্ম আর্টিস্ট মিউজিক ইউনিয়ন। ইউনিয়নের ত্রিপুরা রাজ্যের সহ-সভাপতি জয়ন্ত দেবনাথ বক্তব্য রাখতে গিয়ে বলেন এই ধরনের কর্মসূচি রাজধানী ছাড়াও গোটা রাজ্যেই বিভিন্ন জেলা ও মহকুমাস্তরে ছড়িয়ে দেওয়া হয়েছে। আগামীতেও নতুন পরিকল্পনা নিয়ে আরো কাজ করবে ফিল্ম আর্টিস্ট মিউজিক ইউনিয়ন। এই দিন আগামী দুই বছরের জন্য নতুন কমিটিরও নাম ঘোষণা করা হয়। গোমতী জেলার ইউনিয়নের সভাপতি, সম্পাদক ও কোষাধক্ষ নির্বাচিত হয়েছে যথাক্রমে দীপঙ্কর দাস, যুটন দাস ও রাজেশ দাস। এছাড়াও দীপঙ্কর দে, নেপাল সূত্রধর, তন্ময় চক্রবর্তী, সুকান্ত পাল, অনুমতি পাল, বাসনা দাস সূত্রধর, বিতস্তা দাস, পূজা দেব সাহা, ইলা দেবনাথ, আখি দত্ত -সহ সংগীত, নিত্য, তবলা বাদ্যের প্রতিযোগিতায় বিজয়ীদের হাতে পুরস্কার তুলে দেওয়া হয়। আনুমানিক তিন শতাধিক ছাত্র-ছাত্রীদের দেওয়া হয় পুরস্কার। দর্শক ভর্তি হলে টানটান উত্তেজনার মধ্যেও গান, বাদ্যযন্ত্র ও নৃত্যের ডালি নিয়ে হয় মনোজ্ঞ সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান। #এিপুৱা #ভাৱত