У нас вы можете посмотреть бесплатно মাহরুখ মহিউদ্দিন।।নতুন প্রজন্ম এবং বাংলাদেশের বর্তমান- ভবিষ্যৎ или скачать в максимальном доступном качестве, которое было загружено на ютуб. Для скачивания выберите вариант из формы ниже:
Если кнопки скачивания не
загрузились
НАЖМИТЕ ЗДЕСЬ или обновите страницу
Если возникают проблемы со скачиванием, пожалуйста напишите в поддержку по адресу внизу
страницы.
Спасибо за использование сервиса ClipSaver.ru
বাংলাদেশ ভাবনা/ থিংক বাংলাদেশ সংলাপ সিরিজ।। # প্রথম সংলাপের বিষয়ঃ নতুন প্রজন্ম এবং বাংলাদেশের বর্তমান- ভবিষ্যৎ। # নতুন প্রজন্ম বলতে আমরা কাদের কল্পনা করি? নতুন প্রজন্ম বললে কি আমরা আদিবাসী, বাংগালী, নারী, হিজড়া, প্রতিবন্ধী, এলজিবিটি(LGBT), শ্রমজীবী, দলিত, মুসলিম, খ্রিস্টান, বৌদ্ধ, হিন্দুসহ সব সম্প্রদায়/শ্রেণী/জাতিসহ নানান পরিচয়ের মানুষের কথা মনে করি একসাথে? 'গরীব'-দের কথা মনে থাকে? জাতীয়তাবাদ সহ বিভিন্ন পরিচয়ের অগণতান্ত্রিক রাজনীতি , ক্ষমতার ভিন্নতা, প্রেক্ষিতের ভিন্নতা আমাদের এই সমাজ, তার জনগণ, এবং তার মধ্যেকার নতুন প্রজন্মের বর্তমান- ভবিষ্যৎ এবং এই দেশের বর্তমান- ভবিষত ভিন্ন ভিন্ন ভাবে আমাদের সামনে হাজির করে, কল্পনা করায়। # গণতন্ত্র, বসবাসযোগ্যতা, সড়ক দূর্ঘটনা, ধর্ষন, পাচার, শিক্ষাব্যবস্থা, বেকারত্ব, প্রতিবেশসহ আরো অনেক বিষয়ে নানান জরীপ এবং সূচকে বাংলাদেশের সমাজ-রাষ্ট্রের মান তলানীতে। # উওর -উপনিবেশিক ‘জাতিরাষ্ট্র’ বাংলাদেশের অবস্থান বিশ্বপুজিতান্ত্রিক ক্ষমতাবিন্যাসের প্রান্তে । স্বাধীনতার ৪ দশক পরেও এখানে একদিকে চলছে স্থানীয় বৈশিষ্ট্যের পুঁজির আদিম সঞ্চয়ন( primitive accumulation) পর্ব, অন্যদিকে, এই প্রক্রিয়ার সাথে নানামাত্রিক সম্পর্কে যুক্ত বৈশ্বিক ও আঞ্চলিক পুঁজিশক্তি। স্থানীয় ও বৈশ্বিক ক্লায়েন্টেলিস্ট/ মক্কেলতান্ত্রিক( clientelist) ক্ষমতাসম্পর্কের মাধ্যমে পরিচালিত এই সমাজ-রাষ্ট্রে গত চার দশকেরও বেশি সময় ধরে শাসনসংস্কৃতি হলো ‘আইনের দ্বারা শাসন( rule by law) ’, আইনের শাসন( rule of law) নয়। # এমন এক বাস্তবতা পরিবর্তন করে কীভাবে সকলের জন্যে একটা সুন্দর , বসবাসযোগ্য বাংলাদেশ গড়া সম্ভব? নতুন প্রজন্মের জন্যে গণতান্ত্রিক শিক্ষা , কর্মসংস্থান, সৃজনশীলতার সুযোগ সৃষ্টি চাই? ঔপনিবেশিক, পুরুষতান্ত্রিক, বর্ণবাদী সমাজ-রাষ্ট্রীয় কাঠামো থেকে বের হয়ে মুক্তিযুদ্ধে জনগণের আকাঙ্ক্ষার , অসাম্প্রদায়িক, গণতান্ত্রিক, শোষন- বৈষম্যহীন বাংলাদেশ চাই? অংশগ্রহণ্মুলক, অন্তর্ভুক্তিমুলক, ন্যায়বিচার ও আইনের শাসনভিত্তিক গণতন্ত্র কি সে লক্ষ্য অর্জনের পথ? নতুন/ তরুন প্রজন্ম কী ভূমিকা গ্রহণ করতে পারে? সামাজিক সংলাপ: নতুন প্রজন্ম এবং বাংলাদেশের বর্তমান- ভবিষ্যৎ । শনিবার, ২১ জুলাই, বিকাল ৫টা। বিশ্বসাহিত্য কেন্দ্রে। বাংলাদেশ অধ্যয়ন কেন্দ্র - Center for Bangladesh Studies(CBS)-এর এই আয়োজনে মিডিয়া পার্টনার দি ডেইলি নিউ এইজ( New Age, Dhaka এবং রেডিও স্বাধীন( Radio Shadhin 92.4 FM) । আগ্রহীরা আসেন সবাই। আলাপ করি। বোঝাপড়া বাড়াই। সমাজ-রাষ্ট্রের গণতান্ত্রিক রূপান্তরের প্রক্রিয়া আগায়ে নেই। কেন এই ক্যাম্পেইন? ‘যেহেতু বাংলাদেশের জনগণ তাদের বীরত্ব, সাহসিকতা ও বিপ্লবী কার্যক্রমের মাধ্যমে বাংলাদেশের উপর তাদের কার্যকরি কর্তৃত্ব প্রতিষ্ঠা করেছে; ...সার্বভৌম ক্ষমতার অধিকারী বাংলাদেশের জনগণ নির্বাচিত প্রতিনিধিদের প্রতি যে ম্যান্ডেট দিয়েছেন সে ম্যান্ডেট মোতাবেক আমরা, নির্বাচিত প্রতিনিধিরা, আমাদের সমবায়ে গণপরিষদ গঠন করে পারষ্পরিক আলাপ-আলোচনার মাধ্যমে বাংলাদেশের জনগণের জন্য সাম্য, মানবিক মর্যাদা ও সামাজিক ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা করার উদ্দেশ্যে...বাংলাদেশকে একটি সার্বভৌম গণপ্রজাতন্ত্র ঘোষণা করছি’ -বাংলাদেশের স্বাধীনতার ঘোষণাপত্র । মুক্তিযুদ্ধে জনগণের আকাঙ্ক্ষার বাংলাদেশ এখনো বাস্তব রুপ লাভ করে নাই। কিন্তু কি হবে বাংলাদেশের ভবিষ্যত? সেই ভবিষ্যত কার স্বপ্নের, কার স্বার্থের? কীভাবে নির্মিত হবে সেই বাংলাদেশ? তরুন প্রজন্ম কি ভাবে বাংলাদেশ নিয়ে? তরুন প্রজন্মের ভবিষ্যতের স্বপ্নে বাংলাদেশ কোথায়? কিভাবে সেই স্বপ্নে বাংলাদেশ কেন্দ্রে থাকবে? আগামী প্রজন্মের জন্যে সুন্দর বাংলাদেশ নির্মানের জন্যে নতুন প্রজন্মকে লক্ষ্য করে, নতুন প্রজন্মের অংশগ্রহণে সমাজে ধারাবাহিক সামাজিক সংলাপ, বোঝাপড়া এবং গণতান্ত্রিক ঐক্যমত গড়ার অব্যাহত প্রক্রিয়া হিসেবে কাজ করবে থিঙ্ক-বাংলাদেশ ক্যাম্পেইন। কি কি কাজ ঃ -গবেষণা , সামাজিক সংলাপ , প্রকাশনা , ডকুমেন্টেশন, আর্কাইভিং প্রক্রিয়াঃ ১/ বাংলাদেশের জাতীয় জীবনের জরুরী বিভিন্ন বিষয়ে ধারালো গবেষণা ২/ গবেষণাপত্রের ভিত্তিতে সামাজিক সংলাপ ৩/ সংলাপের ডকুমেন্টেশন, তথ্যমাধ্য্যমে, সামাজিক মাধ্যমে প্রচার ৪। বিভিন্ন অফ-লাইন ও অনলাইন প্রকাশনা ৫। আর্কাইভিং- ভবিষ্যতে যে আলাপ-আলোচনা-গবেষণার প্রয়োজনে গবেষণা এবং সংলাপের অনলাইন সংরক্ষণ । তরুন প্রজন্মের কারা থাকবে সংলাপ প্রক্রিয়ায়ঃ উদ্যোক্তা, সমাজকর্মী, নারী আন্দোলনের কর্মী, পরিবেশ ও মানবাধিকার আন্দলোনের কর্মী, পেশাজীবী, সাংস্কৃতিক সংগঠক, ক্রীড়াবিদ, বিজ্ঞানী, আবিষ্কারক , উদ্ভাবক, শিক্ষক/শিক্ষাবিদ, শিল্পী-সাহিত্যিক- নির্মাতা প্রমুখ। কোন ধরণের প্রতিষ্ঠান/ সামাজিক সংগঠন এই ক্যাম্পেইনে অংশীদার/সহযোগী/সহ আয়োজক হতে পারে? -কোম্পানী/প্রতিষ্ঠানকে বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধ, স্বাধীনতা ও স্বার্বভৌমত্বের প্রতি শ্রদ্ধাশীল হতে হবে। -মানবাধিকারের সার্বজনীন ঘোষণার প্রতি শ্রদ্ধাশীল হতে হবে। -পরিবেশ-প্রতিবেশ এবং ইতিহাস-ঐতিহ্যের প্রতি যত্নশীল হতে হবে। অংশীদার/সহযোগী/সহ আয়োজকদের কি করতে হবে? সংলাপে নিজেদের উপস্থিতি/ অংশগ্রহণ, -নিজেদের স্পেসে/ফোরাম/পরিসরে প্রোগামের খবর/ ইভেন্ট শেয়ার করা, যথাসম্ভব কোনোভাবে খরচের কিছু ভাগ শেয়ার করা -তহবিল সংগ্রহে সহযোগিতা করা। শর্তঃ -থিংক বাংলাদেশ ক্যাম্পেইনের অথবা কোনো এক বা একাধিক প্রোগ্রামের অংশীদার/সহযোগী/সহ আয়োজক হওয়া যাবে। বাংলাদেশ অধ্যয়ন কেন্দ্র কেবলমাত্র নিঃশর্ত অনুদান গ্রহন করে। দাতা কোম্পানী/প্রতিষ্ঠানের বাংলাদেশ অধ্যয়ন কেন্দ্রের চিন্তা, পরিকল্পনা ও কাজে প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষ কোনো রকম হস্তক্ষেপ করা যাবে না। -ক্যাম্পেইনের প্রকাশনা ও প্রচারণায় অংশীদারদের নাম উল্লেখিত থাকবে। স্পন্সর/পার্টনার/অংশীদার/সহযোগী হতে যোগাযোগ করুনঃ [email protected] ।