У нас вы можете посмотреть бесплатно মক্কায় জ্বীনদের মসজিদ | Masjid Al Jinn | मस्जिद अल जिन्नी или скачать в максимальном доступном качестве, видео которое было загружено на ютуб. Для загрузки выберите вариант из формы ниже:
Если кнопки скачивания не
загрузились
НАЖМИТЕ ЗДЕСЬ или обновите страницу
Если возникают проблемы со скачиванием видео, пожалуйста напишите в поддержку по адресу внизу
страницы.
Спасибо за использование сервиса ClipSaver.ru
The Mosque of the Jinn (Arabic: مسجد الجنّ, romanized: Masjid al-Jinn) is a mosque in Mecca, Saudi Arabia, located near Jannat al-Mu'alla. It is also known as the Mosque of Allegiance (Arabic: مسجد بِيعات, romanized: Masjid Biy‘āt) and the Mosque of Guards (Arabic: مسجد الحرس, romanized: Masjid al-Ḥaras) because the city's guards would patrol up to that point. The mosque is built at the place where a group of jinn are said to have gathered one night to hear the recitation of a portion of the Quran by Muhammad. Muhammad later met there with these jinn's leaders and accepted their embrace of Islam and their bay'ah (oath of allegiance) to him. The incident is mentioned in chapter al-Jinn of the Quran. The mosque is considered one of the oldest in Mecca and is one of the most important mosques visited in the city. মসজিদে জিন। মক্কা মুকররমার একটি বিখ্যাত মসজিদ। মসজিদটির নাম শুনে ধারণা হতে পারে, এটা জিনদের তৈরি কোনো মসজিদ। আসলে ব্যাপারটা এমন নয়। বরং এটা অন্যান্য মসজিদের মতো মানুষের নির্মিত একটি মসজিদ। তবে জিনদের বানানো না হলেও মসজিদটি ইসলামি ইতিহাসের অন্যতম একটি নিদর্শন। ইসলামের প্রথম যুগে মক্কা নগরীর নাখলা নামক স্থানে জিনরা হজরত মুহাম্মাদ সা. এর প্রতি ঈমান এনেছিলো এবং তাঁর নিকট বাইয়াত হয়েছিল। মহনবী সা. তাদেরকে কুরআনে কারীম পাঠ করে শুনিয়েছিলেন এবং ধর্মীয় বিভিন্ন বিষয় সম্পর্কে তাদেরকে শিক্ষা দিয়েছিলেন। ১৩৯৯ হিজরিতে সেখানে নতুনভাবে একটি মসজিদ গড়ে ওঠে। সেটাই মসজিদে জিন নামে প্রসিদ্ধ। মসজিদটি মক্কা নগরী থেকে পূর্বদিকে হুজুন পাহাড়ের নিচে এবং হুজুন ব্রিজের পঞ্চাশ মিটার দূরে অবস্থিত। এই মসজিদের একটু দূরে মক্কার বিখ্যাত কবরস্থান জান্নাতুল মোয়াল্লা অবস্থিত। মসজিদটির আয়তন ৬০০ বর্গমিটার। সহীহ বুখরীর এক বর্ণনায় আছে, জিনরা আগে আসমানের কাছে যেতে পারতো। আল্লাহর রাসূলের সা. নবুওয়াত প্রাপ্তির পর জিনদের আগের মতো আসমানের কাছে যাওয়া বন্ধ করে দেয়া হয়। তখন তাদের আসমানে যেতে কেন বাধা দেয়া হচ্ছে, কী এর রহস্য, তা জানার জন্য তাদের অন্তরে কৌতুহল দেখা দিল। এ উদ্দশ্যে তাদের একটি দল সারা পৃথিবী পরিভ্রমণে বের হল। এটা সেই সময়কার কথা, যখন মহনবী সা. তায়েফ থেকে মক্কা মুকাররমায় ফিরে আসছিলেন। পথে নাখলা নামক স্থানে ফজরের নামাজরত অবস্থায় মহনবী সা. কুরআন তেলাওয়াত করছিলেন। ঠিক সেসময় জিনদের সে দলটি সেখান দিয়ে যাচ্ছিল। তখন কুরআন তেলাওয়াতের আওয়াজ তাদের কানে পৌঁছলো। তারা গভীর মনোযোগের সাথে তাঁর তেলাওয়াত শুনতে লাগলো। সরাসরি মহনবী সা. এর মুখে পবিত্র কালামের তেলাওয়াত তাদেরকে ভীষণভাবে চমৎকৃত করলো। তাদের অন্তরে এমন প্রভাব বিস্তার করলো যে তারা তখনই ইসলাম গ্রহণ করে ফেলল। তারপর তারা স্বজাতির কাছে ইসলামের দাওয়াত নিয়ে গেলো। এ ঘটনা কুরআনে বলা হয়েছে এভাবে, ‘(হে নবী) আপনি বলে দিন, আমার প্রতি অহি অবতীর্ণ হয়েছে যে, জিনদের একটি দল মনোযোগ দিয়ে শ্রবণ করেছে, অতপর ( নিজ সমর্প্রদায়ের নিকট ফিরে গিয়ে ) বলেছে; আমরা এক বিস্ময়কর কুরআন শ্রবণ করেছি। যা সত্য ও সঠিক পথের নির্দেশনা দেয়, তাই আমরা তার ওপর ঈমান এনেছি এবং আমরা আর কখনও আমাদের রবের সঙ্গে কাউকে শরিক করবো না।’ –সূরা জিন: ১-২