У нас вы можете посмотреть бесплатно বাক্য।। বাংলা ব্যাকরণ।।Bengali Grammar।। বাংলা ব্যাকরণ টিউটোরিয়াল||bakya bengali grammar||byakaran или скачать в максимальном доступном качестве, видео которое было загружено на ютуб. Для загрузки выберите вариант из формы ниже:
Если кнопки скачивания не
загрузились
НАЖМИТЕ ЗДЕСЬ или обновите страницу
Если возникают проблемы со скачиванием видео, пожалуйста напишите в поддержку по адресу внизу
страницы.
Спасибо за использование сервиса ClipSaver.ru
বাক্য মধুমিতা নায়ক সহশিক্ষিকা ব্যাবত্তারহাট আদর্শ হাইস্কুল, পূর্ব মেদিনীপুর বাক্য কি? এক বা একাধিক বিভক্তিযুক্ত পদের দ্বারা যখন বক্তার মনোভাব সম্পূর্ণরূপে প্রকাশ পায়, তখন তাকে বাক্য বা Sentence বলে। অথবা, যে সুবিন্যেস্ত পদসমষ্টি দ্বারা কোনো বিষয়ে বক্তার মনোভাব সম্পূর্ণরুপে প্রকাশিত হয়,তাকে বাক্য বলে। উদাহরণ - রাম ভাত খায় । বাক্য গঠনের শর্তাবলী: কতগুলো পদের সমষ্টিতে বাক্য গঠিত হলেও, যে কোনো পদসমষ্টিই বাক্য নয়। বাক্যের বিভিন্ন পদের মধ্যে পারস্পরিক সম্পর্ক বা অন্বয় থাকা আবশ্যক।এ ছাড়াও বাক্যের অন্তর্গত বিভিন্ন পদ দ্বারা মিলিতভাবে একটি অখণ্ডভাব পূর্ণ রুপে প্রকাশিত হওয়া প্রয়োজন, তবেই তা বাক্য হবে। যোগ্যতা আকাঙ্ক্ষা আসত্তি বাক্য হল যোগ্যতা,আকাঙ্ক্ষা,আসত্তি সম্পন্ন পদসমষ্টি,যা বক্তার মনের ভাব সম্পূর্ণভাবে প্রকাশ করে। যোগ্যতা বাক্য গঠনের জন্য যে পদগুলি ব্যবহার করা হবে সেই পদগুলির সেই কাজগুলি করার ক্ষমতা আছে কিনা তা দেখতে হবে একেই বলে বাক্যের যোগ্যতা। যেমন -আকাশ সেথা সবুজ বরণ গাছের পাতা নীল এই বাক্যটি বাস্তব সম্মত না হওয়ায় বাক্যের যোগ্যতা লাভ করে না । আকাঙ্ক্ষা মনের ভাব সম্পূর্ণ রূপে প্রকাশ করাকে আকাঙ্ক্ষা বলে। যদি বলা হয়, তিনি একজন বড়। তবে মনের ভাব সম্পূর্ণরূপে প্রকাশিত হয় না। আরো কিছু জানার আকাঙ্ক্ষা থেকে যায়। আবার ,তিনি একজন বড় অভিনেতা।বললে তখন জানার আকাঙ্ক্ষা শেষ হয়।তাই আকাঙ্ক্ষা হলো বাক্যের অন্যতম শর্ত। আসত্তি বাক্য গঠনের জন্য যে পদগুলি ব্যবহার করা হবে সেগুলিকে অর্থ অনুসারে পরপর বসাতে হবে, এলোমেলো করে বসালে হবে না। যদি বলা হয়, অভিনেতা তিনি একজন বড়। তিনি একজন বড় অভিনেতা। বাক্যের অংশ প্রতিটি বাক্যে ২টি অংশ থাকে: উদ্দেশ্য ও বিধেয়। উদ্দেশ্য: বাক্যের যে অংশে কাউকে উদ্দেশ্য করে কিছু বলা হয় তাকে উদ্দেশ্য বলে। বিধেয়: উদ্দেশ্য সম্পর্কে যা বলা হয় তাই বিধেয়। রহিম স্কুলে যায়। উদ্দেশ্য বিধেয় বাক্যের অংশ পদগুচ্ছ এবং পদখন্ড বাক্য প্রসঙ্গে পদগুচ্ছ এবং পদখন্ডের গুরুত্ব রয়েছে।মুখের ভাষা ও লিখিত বাক্যের একটা বড় একক পদগুচ্ছ হল-- নামপদ ও ক্রিয়াপদ। পদগুচ্ছ কে প্রধানত দুটি ভাগে ভাগ করা যায়। ১. বিশেষ্যগুছ ২ ক্রিয়াগুচ্ছ বাক্যের প্রকারভেদ বাক্যের প্রকারভেদ দুই রকম --- এক : বাক্যের গঠন অনুসারে প্রকারভেদ দুই: বাক্যের অর্থ অনুসারে প্রকারভেদ গঠন অনুসারে শ্রেণীবিভাগ: খন্ডবাক্য বা উপবাক্য গঠনগত দিক থেকে বাক্যের শ্রেণীবিভাগ আলোচনা র পূর্বে উপবাক্য বা খন্ডবাক্য সম্পর্কে ধারণা থাকা জরুরি। বৃহৎ বাক্যের মধ্যে একটি কর্তা এবং একটি সমাপিকা ক্রিয়া নিয়ে যে বাক্যাংশ গুলি গড়ে ওঠে তাদের বলা হয় খন্ডবাক্য বা উপবাক্য। যেমন- সে জানতো না আজ তাকে কলকাতা যেতে হবে ।এই বাক্যে, 'সে জানতো না' একটি খণ্ড বাক্য এবং 'আজ তাকে কলকাতা যেতে হবে' অপর একটি খণ্ড বাক্য। উপবাক্যের প্রকারভেদ স্বাধীন খন্ড বা উপবাক্য যে খন্ড বা উপবাক্য গুলি পরস্পর স্বাধীনভাবে অবস্থান করে তাদের বলা হয় স্বাধীন বা নিরপেক্ষ খন্ডবাক্য। যেমন - সে বাড়ি গেল এবং ভাত খেলো। এখানে ‘সে বাড়ি গেল' এবং (সে) ভাত খেলো দুটি স্বাধীন খণ্ডবাক্য যা এবং সংযোজক অব্যয় ‘এবং' দ্বারা যুক্ত হয়েছে।এই বাক্যগুলি প্রকাশের জন্য অন্যের ওপর নির্ভরশীল নয়। অপ্রধান খন্ড বাক্য যে খন্ডবাক্য অন্য কোনো খন্ডবাক্যের ওপর নির্ভর করে ভাব প্রকাশ করে তাকে বলে অপ্রধান খন্ড বা উপবাক্য। যেমন: তিনি জানেন না তাঁর কাজটা কখন হবে। এই বাক্যে ‘তার কাজটা কখন হবে'- এই খন্ড বাক্যটি পূর্ববর্তী ‘তিনি জানেন না'এই খন্ডবাক্যের ওপর নির্ভরশীল।তাই এটি অপ্রধান খন্ড বাক্য। প্রধান খন্ডবাক্য বাক্যস্থিত যে খণ্ডবাক্য স্বাধীন ভাবে প্রকাশ করতে পারে। অন্য কোন খন্ড বাক্যের উপর নির্ভরশীল থাকে না।তাকে বলা হয় প্রধান খন্ডবাক্য বা উপবাক্য। যেমন- তিনি জানেন না তিনি কবে বাড়ি যাবেন।