У нас вы можете посмотреть бесплатно সুখবর।।এমপিওভুক্ত শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের প্রধান শিক্ষক নিয়োগে নতুন যে শর্ত যুক্ত হলো।। или скачать в максимальном доступном качестве, видео которое было загружено на ютуб. Для загрузки выберите вариант из формы ниже:
Если кнопки скачивания не
загрузились
НАЖМИТЕ ЗДЕСЬ или обновите страницу
Если возникают проблемы со скачиванием видео, пожалуйста напишите в поддержку по адресу внизу
страницы.
Спасибо за использование сервиса ClipSaver.ru
বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে প্রতিষ্ঠান প্রধান এবং অধ্যক্ষ নিয়োগে নতুন শর্ত যুক্ত করা হয়েছে। এ শর্তের ব্যত্যয় হলে সংশ্লিষ্ট প্রার্থী আবেদন অযোগ্য বলে বিবেচিত হবেন। শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের প্রকাশিত হতে যাওয়া সংশোধীত এমপিও নীতিমালায় এ সংক্রান্ত বিধান যুক্ত করা হয়েছে। নীতিমালাটি যে কোনো সময় প্রকাশ করা হতে পারে বলে জানা গেছে। বৃহস্পতিবার (৪ ডিসেম্বর) শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের এক কর্মকর্তা দ্য ডেইলি ক্যাম্পাসকে বলেন, সংশোধীত এমপিও নীতিমালায় প্রতিষ্ঠান প্রধান কিংবা অধ্যক্ষ নিয়োগের ক্ষেত্রে প্রার্থীর শিক্ষা জীবনের একটিতেও তৃতীয় বিভাগ থাকলে তিনি আবেদন করতে পারবেন না। এই ধারা যুক্ত করা হয়েছে। আগের নীতিমালায় তৃতীয় বিভাগ প্রাপ্ত প্রার্থীরাও আবেদন করতে পারতেন। এদিকে এনটিআরসিএর মাধ্যমে প্রতিষ্ঠান প্রধান নিয়োগের জন্য বিধিমালা সংশোধন করা হচ্ছে। এটি এখন মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা বিভাগের সচিব রেহানা পারভীনের দপ্তরে রয়েছে। তবে বিধিমালায় এখনো সচিব স্বাক্ষর করেননি বলে জানা গেছে। পরীক্ষার মাধ্যমে নিয়োগ, চূড়ান্ত হয়নি নম্বর শিক্ষা মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, প্রকাশ হতে যাওয়া গেজেটে প্রতিষ্ঠান প্রধান, সহকারী প্রধান, অধ্যক্ষ, উপাধ্যক্ষ নিয়োগ হবে বাছাই পরীক্ষার মাধ্যমে। তবে কত নম্বরে এ পরীক্ষা সেটি চূড়ান্ত করা হয়নি। এ বিষয়ে এনটিআরসিএর বোর্ড চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেবে। অর্থাৎ কত নম্বরে পরীক্ষা হবে, মৌখিক পরক্ষায় কত নম্বর থাকবে তা এনটিআরসিএর নির্বাহী ঠিক করবে। এ বিষয়ে মন্ত্রণালয়ের এক কর্মকর্তা বলেন, ‘গেজেটে প্রতিষ্ঠান প্রধান নিয়োগ হবে বাছাই পরীক্ষার মাধ্যমে উল্লেখ করা হয়েছে। তবে কত নম্বরের মূল্যায়ন তা চূড়ান্ত করবে এনটিআরসিএর নির্বাহী বোর্ড। যদিও কমিটি ১০০ নম্বরের মূল্যায়নের প্রস্তাব করেছিল। তবে সেটি গেজেটে উল্লেখ করা হয়নি।’ এর আগে দীর্ঘদিন ধরে বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে প্রতিষ্ঠান প্রধান, সহকারী প্রধান, অধ্যক্ষ ও উপাধ্যক্ষ নিয়োগ হতো সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানের পরিচালনা কমিটির (ম্যানেজিং কমিটি) মাধ্যমে। তবে এই প্রক্রিয়ায় আর্থিক লেনদেন, রাজনৈতিক প্রভাব, স্বজনপ্রীতি ও নানা অনিয়মের অভিযোগ ছিল ব্যাপক। স্থানীয় প্রভাবশালী ব্যক্তিদের ইচ্ছানুযায়ী প্রধান নিয়োগ দেওয়ার ঘটনাও ছিল নিয়মিত। এসব অনিয়ম বন্ধে এবং দক্ষ প্রশাসনিক নেতৃত্ব নিশ্চিত করতে অন্তর্বর্তী সরকার ম্যানেজিং কমিটির মাধ্যমে নিয়োগ কার্যক্রম বন্ধ করে দেয়। গত ৬ অক্টোবর শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা বিভাগের উপসচিব সাইয়েদ এ. জেড. মোরশেদ আলীর স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে প্রধান, সহকারী প্রধান, অধ্যক্ষ, উপাধ্যক্ষ ও সমমানের সব পদে নিয়োগ দেওয়া হবে এনটিআরসিএর মাধ্যমে। এটি সরকারের নীতিগত সিদ্ধান্ত। তার আগের দিন ৫ অক্টোবর বিশ্ব শিক্ষক দিবসের এক অনুষ্ঠানে অন্তর্বর্তী সরকারের শিক্ষা উপদেষ্টা অধ্যাপক চৌধুরী রফিকুল আবরারও জানান, বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে একজন প্রতিষ্ঠান প্রধান বা অধ্যক্ষ পুরো প্রতিষ্ঠানের নীতি ও মান নির্ধারণে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখেন। তাই মেধাভিত্তিক যোগ্যতাসম্পন্ন নেতৃত্ব গড়েই দীর্ঘমেয়াদে শিক্ষার মানোন্নয়ন সম্ভব। 🔗 *Resources & Watch Next* • পূর্বের ভিডিও:→ • এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বাড়িভাড়া, উৎসব ভাতা, ... 👍 *Call‑to‑Action* 👉 সাবস্ক্রাইব করুন: / @englishwithsaymon 👉 কমেন্ট করে জানাবেন, আপনার প্রিয় অংশ কোনটি? 🌐 *Social / Website* Instagram ▸ / saymontareque Facebook ▸ / 1k5mrinzev #প্রধান_শিক্ষক_নিয়োগ #Head_Master_employ #ntrca #ntrca_new_update_2025 #এমপিওভুক্ত #ntrca_new_update #DSHE #মাউশি #বেসরকারি_শিক্ষক #শিক্ষক_নিবন্ধন #Ntrca_6th_circular_2025 #মাধ্যমিক_শিক্ষা #বেসরকারি_এমপিওভুক্ত_শিক্ষা #শিক্ষক_নিয়োগ #শিক্ষা #শিক্ষা_মন্ত্রণালয় #শিক্ষা_জাতীয়করণ #শিক্ষার_খবর #শিক্ষামন্ত্রী #শিক্ষা_সংবাদ #গণবিজ্ঞপ্তির_চুড়ান্ত_সুপারিশ