У нас вы можете посмотреть бесплатно স্ট্রোক রোগীর পিঠে ঘা হলে কি করবেন? Pressure sore/bed sore. или скачать в максимальном доступном качестве, видео которое было загружено на ютуб. Для загрузки выберите вариант из формы ниже:
Если кнопки скачивания не
загрузились
НАЖМИТЕ ЗДЕСЬ или обновите страницу
Если возникают проблемы со скачиванием видео, пожалуйста напишите в поддержку по адресу внизу
страницы.
Спасибо за использование сервиса ClipSaver.ru
স্ট্রোক রোগীদের ক্ষেত্রে বেড সোর (Bed Sore) বা প্রেশার সোর (Pressure Sore) খুবই সাধারণ একটি সমস্যা। বিশেষ করে যখন রোগী দীর্ঘ সময় ধরে শুয়ে থাকেন বা চলাফেরা করতে অক্ষম হন। এই ধরণের ঘা মূলত ত্বকে এবং এর নিচের টিস্যুতে দীর্ঘমেয়াদি চাপের কারণে তৈরি হয়। এটি সাধারণত শরীরের সেই সব অংশে হয় যেখানে হাড় এবং ত্বকের মাঝে চর্বি বা পেশীর স্তর খুবই পাতলা, যেমন পিঠ, কোমর, নিতম্ব, কনুই, হাঁটু, কাঁধ ইত্যাদি। স্ট্রোক রোগীরা শারীরিকভাবে দুর্বল থাকায় বা সম্পূর্ণ অচল হয়ে পড়ায়, তাদের এই ধরনের সমস্যার ঝুঁকি বেশি থাকে। নিচে বেড সোরের জন্য বিস্তারিত নির্দেশনা এবং করণীয় কাজগুলো তুলে ধরা হলো: ১. পজিশন পরিবর্তন: বেড সোর প্রতিরোধের প্রথম এবং সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ধাপ হলো রোগীকে নিয়মিত পজিশন পরিবর্তন করানো। প্রতি ২ ঘণ্টা পরপর রোগীকে পাশ পরিবর্তন করান যাতে শরীরের একই অংশে চাপ না পড়ে। বিশেষ করে পিঠে বা কোমরে ঘা হলে, সেই জায়গায় চাপ এড়িয়ে চলুন। রোগীর মাথার অবস্থান কিছুটা উঁচু রাখার চেষ্টা করুন, তবে মাথা খুব বেশি উঁচু রাখা যাবে না কারণ এতে কোমরে আরও চাপ পড়তে পারে। ২. উপযুক্ত বেড এবং ম্যাট্রেস: বেড সোরের ঝুঁকি কমাতে রোগীর বেড এবং ম্যাট্রেসের মান খুবই গুরুত্বপূর্ণ। অ্যান্টি-ডেকুবিটাস ম্যাট্রেস বা এয়ার ম্যাট্রেস ব্যবহার করুন, যা চাপকে সুষমভাবে বণ্টন করতে সাহায্য করে। গদি বা বিছানার কাপড় যেন মোলায়েম এবং শুষ্ক থাকে সেদিকে খেয়াল রাখুন। ৩. পুষ্টিকর খাদ্য: রোগীর সঠিক পুষ্টি নিশ্চিত করা অত্যন্ত জরুরি, কারণ শরীরের টিস্যু পুনরুদ্ধার এবং শক্তি যোগাতে পুষ্টিকর খাদ্য গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। রোগীর খাবারে প্রচুর প্রোটিন, ভিটামিন, এবং খনিজ উপাদান যুক্ত করতে হবে। ভিটামিন সি এবং জিঙ্ক সমৃদ্ধ খাবার যেমন ফলমূল, শাকসবজি, মাছ, ডাল ইত্যাদি খাওয়াতে হবে কারণ এগুলো দ্রুত ক্ষত নিরাময়ে সহায়ক। ৪. ক্ষত স্থান পরিষ্কার রাখা: বেড সোরের জন্য ক্ষতস্থানের পরিচ্ছন্নতা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। প্রতিদিন ক্ষত স্থানটি বিশুদ্ধ পানি এবং নরম সাবান দিয়ে ধুয়ে মৃদু তোয়ালে দিয়ে শুকিয়ে নিন। আর্দ্রতা থেকে ক্ষত স্থানটি মুক্ত রাখুন। আর্দ্রতা ক্ষতকে আরও বৃদ্ধি করতে পারে, তাই ক্ষতস্থান সবসময় শুষ্ক রাখা প্রয়োজন। যদি ক্ষত গভীর হয় বা সংক্রমণ হয়, তাহলে চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী জীবাণুনাশক ব্যবহার করুন। ৫. চাপে মুক্ত রাখতে প্যাড ব্যবহার: যে অংশে বেড সোর হয়েছে, সেই অংশে বিশেষ প্যাড ব্যবহার করে চাপ কমিয়ে রাখা যায়। প্রেশার রিলিফ প্যাড বা কুশন ব্যবহার করতে পারেন। এগুলো ক্ষত স্থানকে মাটি বা বিছানার সংস্পর্শ থেকে রক্ষা করে। এছাড়াও হুইলচেয়ার বা বসার স্থানে বিশেষ কুশন ব্যবহার করা যায়। ৬. ঔষধ এবং চিকিৎসা: যদি বেড সোর খুব গভীর হয় বা সংক্রমিত হয়ে থাকে, তাহলে দ্রুত চিকিৎসা নেওয়া জরুরি। চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী ক্ষত নিরাময়ের জন্য অ্যান্টিবায়োটিক ক্রিম বা ওষুধ ব্যবহার করা যেতে পারে। অনেক ক্ষেত্রে ক্ষত গভীর হলে বা ইনফেকশন ছড়িয়ে পড়লে অস্ত্রোপচারের প্রয়োজন হতে পারে। ৭. ফিজিওথেরাপি: স্ট্রোকের পর রোগীকে ফিজিওথেরাপি করানো খুবই গুরুত্বপূর্ণ। নিয়মিত ফিজিওথেরাপি করলে রোগীর রক্ত সঞ্চালন বৃদ্ধি পায় এবং পেশীগুলোর কার্যক্ষমতা উন্নত হয়, যা বেড সোর প্রতিরোধে সহায়ক। এছাড়াও, বিভিন্ন ধরনের মুভমেন্ট থেরাপি রোগীর শরীরের বিভিন্ন অংশে চাপ কমাতে সাহায্য করে। ৮. জলীয় পেস্টিং (Hydration): রোগীর শরীরে পর্যাপ্ত জলীয় উপাদান থাকা অত্যন্ত জরুরি। শুষ্ক ত্বক বেড সোর হওয়ার সম্ভাবনা বৃদ্ধি করে, তাই রোগীকে পর্যাপ্ত পানি এবং তরল খাবার যেমন ফলের রস, স্যুপ ইত্যাদি খাওয়াতে হবে। ৯. মানসিক সাপোর্ট: স্ট্রোক রোগীদের ক্ষেত্রে মানসিক স্বাস্থ্যও প্রভাবিত হয়। দীর্ঘদিন শুয়ে থাকা এবং চলাফেরা করতে না পারার কারণে তাদের মানসিক অবস্থা খারাপ হয়ে যেতে পারে। পরিবার ও বন্ধুদের উচিত তাদেরকে মানসিকভাবে সহায়তা করা, যাতে তারা অবসাদে না ভোগেন। পেশাগত থেরাপিস্ট এবং মনোরোগ বিশেষজ্ঞের সহায়তাও নেওয়া যেতে পারে। ১০. চিকিৎসকের পরামর্শ: যদি প্রেশার সোর ধীরে ধীরে বৃদ্ধি পায় এবং সংক্রমণের লক্ষণ দেখা দেয়, যেমন ত্বক লাল হয়ে যাওয়া, পুঁজ বের হওয়া বা জ্বর, তবে অবিলম্বে চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া জরুরি। কিছু ক্ষেত্রে বিশেষ ধরণের ড্রেসিং, যেমন হাইড্রোকলয়েড ড্রেসিং, ব্যবহারের প্রয়োজন হতে পারে যা ক্ষত স্থানের আর্দ্রতা নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে এবং দ্রুত নিরাময়ে সহায়ক। সংক্ষেপে, বেড সোরের ঝুঁকি কমানোর জন্য মূলত চাপ এড়ানো, সঠিক পুষ্টি, যথাযথ যত্ন, এবং নিয়মিত পজিশন পরিবর্তন অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। তবে যদি ঘা গভীর হয় বা সংক্রমিত হয়, দ্রুত চিকিৎসা নেওয়া অত্যাবশ্যক। এছাড়াও মাথা, ঘাড়, কাঁধ, কুনুই, পিঠ, কোমড়, হাঁটু, পায়ের গোড়ালি ব্যাথা, হাত ও পায়ের ঝিম ঝিম, অবশ অবশ, বিভিন্ন ব্যাথা, প্যারালাইসিস, গাইনোকোলজিক্যাল ফিজিওথেরাপি সহ প্রতিবন্ধী বাচ্চাদের চিকিৎসা বিষয়ে জানতে কমেন্ট করুন অথবা নিচের ঠিকানায় যোগাযোগ করুন। Our Office Address: ম্যানুয়াল পেইন রিলিফ ফিজিওথেরাপি সেন্টার (PRPC) ফকির প্লাজা, বেড়া, পাবনা যোগাযোগের জন্যঃ ০১৭২৩-১৫২২৮৬। Dr. Sanjeda Monsur Facebook page : / sanjedamonsur.prpc PLEASE SUBSCRIBE MY YOUTUBE CHANNEL- / @dr.sanjedamonsurphysiother6277 Please like, Comment & Share my Channel. Contact Us :+8801723-152286 Whats app number: +8801309988350 Imo number : +8801309988350