У нас вы можете посмотреть бесплатно #চিলমারীবন্দর или скачать в максимальном доступном качестве, видео которое было загружено на ютуб. Для загрузки выберите вариант из формы ниже:
Если кнопки скачивания не
загрузились
НАЖМИТЕ ЗДЕСЬ или обновите страницу
Если возникают проблемы со скачиванием видео, пожалуйста напишите в поддержку по адресу внизу
страницы.
Спасибо за использование сервиса ClipSaver.ru
#চিলমারী বন্দর বা চিলমারী নদীবন্দর হল কুড়িগ্রাম জেলা এর চিলমারী উপজেলায় ব্রহ্মপুত্র নদ এর তীরে অবস্থিত। বন্দরটির জলের গভীরতা ২ মিটার। বন্দরটিতে বর্তমানে ইঞ্জিনচালীত নৌকায় পণ্য পরিবহন করা হয় ও নদী পথে যাত্রী পারাপার করা হয়। বর্তমানে কুঞ্জলতা ও আলীকদম নামে দুটি ফেরি পারাপাক করছে চিলমারী বন্দর হতে রৌমারী রমনা ঘাট পর্যন্ত। যদিও নদীর গভিরতা কম থাকায় ফেরি চলাচলে বিঘ্ন ঘটে। এক সময় পাটের জন্য বিখ্যাত ছিল কুড়িগ্রাম জেলার #ঐতিহ্যবাহীচিলমারী বন্দর। #ব্রহ্মপুত্রের তীর ঘেঁষে গড়ে উঠা এই বন্দরটি পাট বেচা-কেনা, প্রসেসিং, দেশি-বিদেশী জাহাজের আসা-যাওয়া, দেশের নানা অঞ্চল থেকে আসা ব্যবসায়ী ও পাইকারদের আনাগোনায় মুখরিত ছিল রাতদিন। চিলমারী বন্দরে পাটের কারবার শুরু হয় তিরিশের দশকে। ব্রহ্মপুত্রের কোল ঘেঁষে কয়েক কিলোমিটার ব্যাপী ছিল বন্দরের অবস্থান। প্রশাসনিক ভবন, কাষ্টমস্ অফিস, বড় বড় পাটের গোডাউন। সীমান্তের ওপার আসামের সঙ্গে ফেরি সার্ভিস চালু ছিল এক সময়। জুট ট্রেডিং কোম্পানীসহ প্রায় ৩০টি পাটকল ও কোম্পানী এখানে কারবার জুড়ে বসে। স্থাপন করে বিশাল বিশাল পাট গুদাম। পাট প্রসেসিং ও বেল তৈরীর মেশিন স্থাপন করা হয়। পাট ক্রয়, বাছাই ও বেল তৈরীর কাজে প্রায় ৯‘শ শ্রমিক এখানে কাজ করত প্রতিদিন। এর বাইরে শত শত ব্যাপারী, কৃষক, ফড়িয়াদের আগমন হত এখানে। প্রায় ৩‘শ গরুর গাড়ির মাধ্যমে দূর-দূরান্ত থেকে পাট এনে নারায়ণগঞ্জ, দৌলতপুর, খুলনা ও চট্টগ্রামসহ নানা এলাকায় সরবরাহ করা হতো। বিদেশেও রপ্তানি করা হতো এখানকার উন্নতমানের পাট। কালের আবর্তে ব্রহ্মপুত্র নদের কড়াল গ্রাসে চিলমারী বন্দরটি সম্পূর্ণ রুপে নিশ্চিহ্ন হয়েছে। তাই চিলমারী উপজেলা সদর বর্তমানে থানাহাট ইউনিয়নে স্থানান্তরিত হয়েছে। রমনা ঘাট কুড়িগ্রাম জেলার অধিকাংশ মানুষের নিকট একটি দর্শনীয় স্থান। এখানে নৌকা ভ্রমণ যেমন আনন্দদায়ক, তেমনি নদী তীরে দাঁড়িয়ে বিবর্ণ চরাঞ্চল, মেঘালয়ের পর্বতরাশি এবং ব্রহ্মপুত্র নদের জলরাশি পর্যটকের মনে সৃষ্টি করে এক আবেগঘণ মুহূর্ত। শীতকালে এখানকার অষ্টমীরচর, নয়ারহাট ও চিলমারী ইউনিয়নে ব্রক্ষপুত্রের শাখা নদসমুহের এবং তার তীর জুড়ে বিভিন্ন প্রজাতির পাখীর আগমনে এলাকাটিকে আকর্ষণীয় করে তোলে। চিলমারীর রমনা, ফকিরের হাট ও জোড়গাছ ঘাট থেকে প্রতিদিন বাহাদুরাবাদ, নারায়ণগঞ্জ, চট্রগ্রাম, বাঘাবাড়ী, ফুলছড়ি, রৌমারী ও রাজিবপুরে নৌকা চলাচল করে।[১] দীর্ঘ প্রতিক্ষার পর অবশেষে কুড়িগ্রামের চিলমারী নদী বন্দরের উন্নয়নের কাজ শুরু হয়েছে। প্রায় ৩০০ কোটি টাকা ব্যয়ে বন্দরের অবকাঠামো উন্নয়নের কাজটি করছে ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান ডিজি বাংলা ও স্ট্যান্ডার্ড ইঞ্জিনিয়ারিং। বিআইডব্লিউটিএ’র তথ্যানুযায়ী প্রায় ১০ একর জায়গায় জুড়ে নির্মিত হবে বন্দরের পণ্যবাহী ও যাত্রীবাহী পোর্ট। তবে আপাতত আড়াই একর জায়গার ওপর বন্দরের অবকাঠামো উন্নয়নের কাজ শুরু হয়েছে। প্রায় ৩০০ কোটি টাকা ব্যয়ে কাজটি করছে ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান ডিজি বাংলা ও স্ট্যান্ডার্ড । বাংলাদেশের একসময়ের ১ নং নদী বন্দরটি আবার পূর্বরুপ ফিরে পাবার কামনায় আজ এ পর্যন্ত। আল্লাহ হাফেজ #চিলমারী #চিলমারীনদীবন্দর #কুড়িগ্রামভ্রমণ #chilmaririverport