У нас вы можете посмотреть бесплатно রেবেকা শাফির বক্তব্য। Rebecca Shafee или скачать в максимальном доступном качестве, которое было загружено на ютуб. Для скачивания выберите вариант из формы ниже:
Если кнопки скачивания не
загрузились
НАЖМИТЕ ЗДЕСЬ или обновите страницу
Если возникают проблемы со скачиванием, пожалуйста напишите в поддержку по адресу внизу
страницы.
Спасибо за использование сервиса ClipSaver.ru
Rebecca Shafee @রেবেকা শাফি ছেড়ে দিয়েই জিতে যেতে চাই’, সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল এই মেয়েটি আসলে কে By National Desk July 26, 2019 ছেড়ে দিয়েই সে জিতে যেতে চায়। গত দু’দিন ধরে এই ভিডিও রীতিমত ভাইরাল সোশ্যাল মিডিয়ায়। কেউ কেউ একাধিকবারও শুনছেন সেই ভিডিও। আপাত দৃষ্টিতে একটি সাধারণ মেয়ের স্কুলের অনুষ্ঠানের একটা বক্তব্য বলে মনে হলেও, তার গলায় যেন যাদু লুকিয়ে আছে। তার কন্ঠস্বর, তার উচ্চারণে মোহিত বাঙালি। মাত্র আড়াই মিনিটের বক্তব্যে মেয়েটি বলছে, কীভাবে জীবনে সে একটার পর একটা ইচ্ছে বিসর্জন দিয়েছে, সেকথাই বলেছে। খুব সাধারণ কথায় জীবনটা বুঝিয়ে দিয়েছে মেয়েটি। সব শেষে বলেছে, ‘একজন সৎ, পরিশ্রমী বিবেকবান মানুষ হতে পারলেই আমি খুশি। ছেড়ে দিয়ে আমি জিতে যেতে চাই।’ তবে এটি একটি পুরনো ভিডিও। মেয়েটির নাম রেবেকা শফি। বাংলাদেশের মেয়ে রেবেকা এখন বিদেশে। তাঁর ওয়েবসাইট থেকে জানা যায়, হার্ভার্ডে পড়াশোনা করে বর্তমানে রিসার্চ করছেন তিনি। বাংলাদেশের মুখ উজ্জ্বল করেছেন ঢাকার মেয়ে শফি। ঢাকার ধানমন্ডিতে জন্ম তাঁর, সেখানেই তার বেড়ে ওঠা। বাংলাদেশের সংবাদমাধ্যম থেকে জানা গিয়েছে, যে ভিডিওটি ভাইরাল হয়েছে, সেটি ছিল মূলত এক বিতর্ক প্রতিযোগিতার ফাইনাল। ১৯৯৩-৯৪ সালের সেই অনুষ্ঠানে উপস্থিত থেকে পুরস্কার দেন তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়া।  রেবেকার গোটা পরিবারই পদার্থ বিজ্ঞানের চর্চায় নিয়োজিত। তার বাবা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের নামকরা অধ্যাপক আহমেদ শফি ও মা অধ্যাপিকা সুলতানা শফি। আহমেদ শফির বাবাও রীতিমতো বিখ্যাত এক নাম, আবদুস সালাম। সংবাদপত্রের সম্পাদক ছিলেন তিনি। রেবেকার বড় বোন ফারিয়াল শফিও পদার্থ বিজ্ঞানের শিক্ষার্থী বলে জানা গিয়েছে। বর্তমানে রেবেকা জেনেটিকসের একজন রিসার্চ ফেলো। এনডিমিয়া নামে এক কন্যাসন্তানের মা তিনি। পদার্থবিদ্যা নিয়ে পড়তে বিদেশে পাড়ি দিয়েছিলেন তিনি। হার্ভার্ড ইউনিভার্সিটিতে অ্যাস্ট্রোফিজিকস নিয়ে পিএইচডি করেন রেবেকা। বর্তমানে জেনেটিকস নিয়ে পোস্ট ডকটরাল রিসার্চ করছেন। হার্ভার্ডে সোয়ার্টজ ফেলোশিপ পান তিনি। নিউরোসায়েন্সের ইন্টারসেকশন নিয়ে তিনি কাজ করছেন হার্ভার্ড মেডিক্যাল স্কুলে। জানা গিয়েছে, সেদিনের বিতর্ক প্রতিযোগিতার ওই পর্বে আরও যারা ছিলেন, তাঁরাও আজ নিজ নিজ কর্মক্ষেত্রে সুপ্রতিষ্ঠিত। এই ভিডিও দেখে নিজেও চমকে গিয়েছেন রেবেকা শফি। তাঁর ফেসবুক লিখেছেন, ‘নিজের ১৫ বছর বয়সের ভিডিও দেখে আমি অবাক, পুরনো দিনে ফিরে যাচ্ছি।’