У нас вы можете посмотреть бесплатно JSK Documentary 2023 ।। জেএসকে ডকুমেন্টরী-২০২৩ или скачать в максимальном доступном качестве, видео которое было загружено на ютуб. Для загрузки выберите вариант из формы ниже:
Если кнопки скачивания не
загрузились
НАЖМИТЕ ЗДЕСЬ или обновите страницу
Если возникают проблемы со скачиванием видео, пожалуйста напишите в поддержку по адресу внизу
страницы.
Спасибо за использование сервиса ClipSaver.ru
জনসেবা কেন্দ্র জেএসকে ডকুমেন্টরী -২০২৩ ০১. শীত বস্ত্র বিতরণ প্রকল্প: শীতের প্রকোপ থেকে শীতার্ত অসহায় রোহিঙ্গা পরিবারগুলোকে রক্ষা করার জন্য এই শীত বস্ত্র বিতরণ প্রকল্প । ৩ মাস মেয়াদী এই প্রকল্পের কাজ শেষ হয় মার্চ ২০২৩ কক্সবাজারের উখিয়ায় ১৫ নং রোগিঙ্গা ক্যাম্পে ৭১১টি প্যাকেজ ও হোষ্ট কমিউনিটিতে ২৩৭টি প্যাকেজ বিতরণ করা হয়। প্যাকেজ সামগ্রীর মধ্যে ছিল পুরুষ ও মহিলাদের গায়ের চাদর, শিশু কিশোরদের জন্য সুয়েটার ও শীতের টুপি। প্যাকেজের পরিমান ছিল ৯৪৮টি যার মাধ্যমে উপকারভোগীর সংখ্যা ছিল ৩৭৯২ জন। ০২. ইনকাইন্ড গিফট বিতরণ প্রকল্প, ০৬ মাস মেয়াদী এই প্রকল্পটির মাধ্যমে মোট ৩০ টি কন্টেইনার মধ্যে ৮টি কন্টেইনার ইনকাইন্ড দ্রব্য সামগ্রী যা ক্যাম্প প্রশাসনের মাধ্যমে অসহায় রোহিঙ্গাদের মাঝে বিতরণ সম্পন্ন হয়েছে। দ্রব্য সামগ্রীর মধ্যে ছিল জামা, কাপড়, বাচ্চাদের খেলনা, গৃহস্থালী সামগ্রী, হাইজিন কীট, শিক্ষা উপকরণ, উইমেন কীটস প্রভৃতি। যার উপকারভোগীর সংখ্যা ছিল মোট আটচল্লিশ হাজার মানুষ। ০৩. রামাদান ফুড প্যাকেট বিতরণ প্রকল্প-২০২৩। পবিত্র মাহে রামাদানে রোহিঙ্গা মুসলিমদের রোজা পালন সহজীকরণের জন্য প্রকল্পটি বাস্তবায়ন করা হয়। ৩ মাস মেয়াদী প্রকল্পটি বাস্তবায়ন শেষ হয়েছে জুন-২০২৩। খাদ্য দ্রব্য সামগ্রীর মধ্যে ছিল খেজুর, নুডুলস, ছোলা, চিনি, তেল, পেয়াজ, রশুন, ও মরিচের গুড়া ইত্যাদী। ২৫৬৫ টি ফুড প্যাকেট রোহিঙ্গাদের মাঝে আর ৮৫৫টি বাংলাদেশী স্থানীয় নাগরিকদের মাঝে বিতরণ করা হয়। । প্রকল্পটির মাধ্যমে মোট ১৭১০০ জন রোহিঙ্গা ও বাংলাদেশী প্রান্তিক জনগোষ্ঠিরা দীর্ঘ ১ মাস রোজা পালন করতে পেরেছেন। ০৪. বাংলাদেশের এতিম শিশু-কিশোরদের মাঝে ঈদ গিফট বিতরণ প্রকল্প-২০২৩ পিতৃহীন অসহায় ইয়াতিম শিশু-কিশোরদের মাঝে ঈদের আনন্দ ছড়িয়ে দিতে সিডস অব সাদাকার মাধ্যমে দেশের মোট ১২টি জেলার বিভিন্ন উপজেলায় ইয়াতিম শিশু-কিশোরদের মাঝে ঈদের নতুন জামা, জুতা সহ মিষ্টান্ন সামগ্রী তুলে দেয়া হয় । ঢাকা অফিসের কর্মকর্তা ও স্থানীয় মেন্টরগণ সুবিধা বঞ্চিত এ সকল ইয়াতিমদের সরাসরি মার্কেটে নিয়ে যান এবং শিশু-কিশোরেরা তাদের পছন্দ মত দোকান থেকে ঈদের নতুন জামা জুতো কেনা কাটা করে। বিতরণকৃত জেলাগুলো হলো- খুলনা, সাতক্ষীরা, বাগেরহাট, ময়মনসিংহ, নরসিংদী, রংপুর, লালমনিরহাট, পাটগ্রাম, পঞ্চগড়, ঠাকুরগাঁও, বগুড়া, নওগা ও ঢাকা । মোট ১৫০০ এতিম শিশু-কিশোরের মাঝে ঈদ গিফট তুলে দেয়া হয়। প্রকল্পটি সকল পর্যায়ে ব্যাপক ভাবে প্রসংশিত হয়েছে। ০৫. ঘূর্ণিঝড় মোখা সাপোর্ট প্রোগ্রাম প্রকল্প-২০২৩। ঘূর্ণিঝড় মোখায় আক্রান্ত দূর্গত পরিবারের জন্য তাৎক্ষনিক ভাবে জরুরী সহায়তার জন্য এই প্রকল্পটি বাস্তবায়ন করা হয়। ৩ মাস সময়ব্যাপী এই প্রকল্পটির কার্যক্রম শেষ হয় আগস্ট ২০২৩। ঘূর্ণিঝড়ে আক্রান্ত দূর্গত পরিবারগুলোর মধ্যে রান্নাকরা খাবার ৩৭৫০ প্যাকেট, ১৫০টি ফুড প্যাকেট, হাইজিন কীট, ১১৫০টি ম্যাট- এবং ১১৫০টি মশারী বিতরণ করা হয়েছে। যার মাধ্যমে উপকারভোগীর সংখ্যা ছিল ৮৪০০ জন। যা রোহিঙ্গা শরনার্থী ক্যাম্প-০৫ ও হোস্ট কমিউনিটির টেকনাফের সেন্টমার্টিনে বাস্তবায়ন করা হয়েছে। ০৬. বাংলাদেশের বিভিন্ন জেলায় আবাসন ও নলকুপ নির্মাণ প্রকল্প-লন্ডন ভিত্তিক চ্যারেটি সংস্থা সিডস অব সাদাকা এসওএস এর সহযোগিতায় সিলেট, সুনামগঞ্জ, মৌলভীবাজার ও লালমনিরহাটে বিধবা, প্রতিবন্ধী, ইয়াতিম, দূরারোগে আক্রান্ত অসহায় পরিবার, যাদের থাকার ঘরটি জরাজীর্ণ, যারা ঘর নির্মাণ করতে অক্ষম। সেই সকল অভাবী পরিবারের জন্য নতুন শেল্টার নির্মাণে এবং দূর্গম অঞ্চল যেখানে বিশুদ্ধ পানির কোন ব্যবস্থা নেই সেই সকল স্থানে মেগা ওয়াটার প্রকল্প বা ওয়াটার নেটওয়ার্ক প্রকল্প বাস্তবায়ন করা হয়েছে। সিলেট, সুনামগঞ্জ ও জামালপুর, লালমনিরহাটে জেলার অসহায় পরিবারগুলোতে মোট: ১১০টি যার মধ্যে ৩৯ ব্রীক ও ৭১টি টিন শেল্টার নির্মাণ করে দেয়া হয়েছে। মৌলভীবাজার, কোম্পানীগঞ্জ ওপিরোজপুরের অসহায় দূর্গম অঞ্চলের জন্য ২৪ ওয়াটার নেটওয়ার্ক স্থাপন করা হয়েছে। দরিদ্র পরিবারগুলোতে বিশুদ্ধ পানির জন্য ২৪৬টি টিউবওয়ের প্রদান করা হয়েছে । ইতিমধ্যেই শেল্টার, টিউবওয়েল ও ওয়াটার নেটওয়ার্ক ও উপকারভোগীদের মাঝে হস্তান্তর করা হয়েছে উপকারভোগীর সংখ্যা প্রায় ৭০০০ জন। ০৭. কোরবানী পশু বিতরণ প্রকল্প-২০২৩। অসহায় রোহিঙ্গাদের ঈদের আনন্দকে সামাজিক ভাবে প্রতিষ্ঠা করতে তাদের মাঝে কোরবানী প্রকল্প বাস্তবায়ন করা হয়। প্রকল্পটির অর্থায়নে ছিল এইচএইচআরডি। রোহিঙ্গা ও বাংলাদেশী স্থানীয় অসহায়দের মাঝে কোরবানীর গরু ও ছাগল বিতরণ করা হয়। প্রতি ২৫ জনের জন্য একটি মাঝারী সাইজের গরু ও একটি পরিবারের ৫-৭ জনের জন্য একটি ছাগল কোরবানী হিসাবে প্রদান করা হয়। ২০২৩ সালে মোট ১৪৩ টি গরু ও ৮০টি ছাগল কুরবানী হিসাবে উপকারভোগীদের মাঝে বিতরণ করা হয়। যার উপকারভোগীর সংখ্যা প্রায় ৪০০০ জন। জনসেবা কেন্দ্র ইতিমধ্যেই আইএসও সনদ লাভ সহ ব্রাকের পুল ফান্ডের সদস্য নির্বাচিত হয়েছে। কানাডা ও অস্ট্রেলিয়া সরকার কর্তৃক একটি প্রকল্পের চুক্তি সম্পন্ন হয়েছে। প্রকল্পটি জানুয়ারী-২৪ থেকে শুরু হবে। ০৮. মেগা ওয়াটার নেটওয়ারকিং প্রকল্প:- জনসেবা কেন্দ্রের মোট ২৩ টি ওয়াটার নেটওয়ারকিং প্রজেক্ট চলমান রয়েছে। এর মধ্যে রোহিঙ্গা শরণার্থী 0৬ টি ক্যাম্পে-২০ টি ও হোস্ট কমিউনিটিতে 0৩ টি প্রজেক্ট চলমান রয়েছে। রোহিঙ্গা ক্যাম্পে চলমান -২০টি ওয়াটার নেটওয়ারকিং এর মধ্যে ৮ টি জেনারেটর দিয়ে পরিচালিত এবং ১২ টি বিদ্যুৎ দিয়ে পানি সরবারহ করা হয়। ১৮০০০০ হাজার লি: রিজার্ব ট্যাংকি রয়েছে। যার দ্বারা প্রতি মাসে ১৫০০০০ উপকারভোগীদের মাঝে ৬০ লাখ লি: বিশুদ্ধ খাবার পানি সরবারহ করা হয়। যা বিগত জানুয়ারী-২৩ থেকে আগষ্ট-২৩ পর্যন্ত উত্তেলিত পানির পরিমান ছিল-৪৫৬৮৬৮০০লি: এবং উপকারভোগীর সংখ্যা ছিল-২৭১৩২৫০ জন। উক্ত ২০ টি প্রকল্প সার্বিক তত্বাবধানরে জন্য ০৩ জন সুপারভাইজার ও ১০ জন অপারেটর রয়েছে।