У нас вы можете посмотреть бесплатно Vel Vel Festival in Bendel | গাজনের ধাঁচে তামিলদের ভেল উৎসব | Shitala Puja | South Indian Festival или скачать в максимальном доступном качестве, видео которое было загружено на ютуб. Для загрузки выберите вариант из формы ниже:
Если кнопки скачивания не
загрузились
НАЖМИТЕ ЗДЕСЬ или обновите страницу
Если возникают проблемы со скачиванием видео, пожалуйста напишите в поддержку по адресу внизу
страницы.
Спасибо за использование сервиса ClipSaver.ru
হুগলি জেলার ব্যান্ডেলে ‘ভেল উৎসব’। ভেল হল একটি তামিল জনগোষ্ঠীর বাৎসরিক উৎসব। হুগলি জেলার ইতিহাসে এই মেলা শতাব্দী প্রাচীন। প্রতিবছর এপ্রিলের প্রথম সপ্তাহে কিংবা বাংলা নববর্ষের ৯ থেকে ১০ দিন আগে একমাত্র ব্যান্ডেলেই এই উৎসব হয়। মূলত তামিল জনগোষ্ঠীর মানুষই এই অভিনব উৎসবের সঙ্গে জড়িত। ব্যান্ডেলের ওলাইচণ্ডী মন্দিরে সকাল থেকে চলে ভক্তদের জনসমাগম। বেলার বাড়ার সঙ্গে বাড়তে থাকে ভিড়। পশ্চিমবঙ্গের বিভিন্ন প্রান্তে যেমন চড়ক বা গাজন উৎসব হয় অনেকটা সেই ধাঁচেই এই উৎসব। হিন্দু পৌরাণিক কাহিনী অনুসারে পার্বতী তার পুত্র মুরুগানকে (কার্তিক) একটি ভেল (শূল জাতীয় অস্ত্র) দান করেছিলেন, যার দ্বারা দুষ্ট আত্মা সুরপদ্যমানকে পরাজিত করতে পারে। মুরুগান ও সুরপদ্যমান এর যুদ্ধে মুরুগান সুরপদ্যমানের বাহিনীকে চূর্ণ করার জন্য ভেল ব্যবহার করেছিলেন।প্রাচীনকালে ভেল তামিলদের রাজরাজাদের যুদ্ধে ব্যবহৃত অস্ত্র বর্শা কিংবা শূলকে বলা হয়। যুদ্ধে জিতেই এই ভেল ভেল বলে চিৎকার বা রণহুংকার দেওয়ার রেওয়াজ ছিল।এই ভেলকে কেন্দ্র করেই এই ভেল বা ভেল ভেল অনুষ্ঠান। ভেল উৎসব মূলত শ্রীলঙ্কায় প্রচলিত তবে এই উৎসব দক্ষিণ ভারতের তামিলনাড়ুতেও সমানভাবে জনপ্রিয়।মুরুগানকে উৎসর্গ করে মন্দিরগুলিতে পুজো দেওয়ার রীতিই প্রথা অনুযায়ী চলে আসছে। তামিল জনগোষ্ঠীর অনেকেই রয়েছে ব্যান্ডেলে, তারাই বহু বছর আগে বাংলাতেও শুরু করে ভেল ভেল। প্রথমে ওলাইচণ্ডী তলার একটি পুকুরে স্নান করে ভক্তদের ওপর প্রেতাত্মা বা দেবতা ইত্যাদির অধিষ্ঠান হয়, যাকে বলা হয় ‘ভর’ সেটিও এখানে হতে দেখা যায়। এরপর তাঁদের নিয়ে আসা হয় ওলাইচণ্ডী মন্দিরে।সেখানে তাদের গালে, জিভ, কপালে, শূল বিদ্ধ করা হয়। বঁড়শি গাঁথা হয় পিঠে, বুকে, বঁড়শির নীচে ঝুলিয়ে দেওয়া হয় বিভিন্ন সামগ্রী। যাত্রাপথে অগণিত মানুষ তাঁদের পায়ে জল দেন। কানের পাশে অবিরাম বলে চলেন, ভেল ভেল।শিশুদের মাটিতে শুইয়ে দেন তাঁদের পদধূলি নেওয়ার জন্য। ভক্তরা নিজেদের শরীরকে বিভিন্ন উপায়ে যন্ত্রণা দিয়ে কৃচ্ছ্রসাধনের মাধ্যমে ইষ্ট দেবতাকে তৃপ্ত করার চেষ্টা করেন। এভাবেই চলে ভেল ভেল উৎসব,