 
                                У нас вы можете посмотреть бесплатно ভয়াবহ বন্যায় তছনছ ফেনী !! বাঁধ ভেঙ্গে ডুবে যাচ্ছে গ্রামের পর গ্রাম !! Flood in Feni, Bangladesh или скачать в максимальном доступном качестве, видео которое было загружено на ютуб. Для загрузки выберите вариант из формы ниже:
                        Если кнопки скачивания не
                            загрузились
                            НАЖМИТЕ ЗДЕСЬ или обновите страницу
                        
                        Если возникают проблемы со скачиванием видео, пожалуйста напишите в поддержку по адресу внизу
                        страницы. 
                        Спасибо за использование сервиса ClipSaver.ru
                    
টানা ভারী বৃষ্টিপাত ও ভারতের উজানের পানির চাপে ফেনীর মুহুরী, কহুয়া ও সিলোনিয়া নদীর বন্যা নিয়ন্ত্রণ বাঁধের অন্তত ১৪টি স্থানে ভাঙন দেখা দিয়েছে। ফলে ফুলগাজী ও পরশুরাম উপজেলার বিস্তীর্ণ নিম্নাঞ্চলে দেখা দিয়েছে ভয়াবহ বন্যা। পানিবন্দি হয়ে পড়েছে হাজারো মানুষ। তলিয়ে গেছে গুরুত্বপূর্ণ সড়কগুলো, ব্যাহত হচ্ছে যানবাহন চলাচল। যা ২০২৪ সালের বন্যা থেকেও ভয়াবহ রুপ ধারণ করেছে। ভারতের উজান থেকে নেমে আসা পানি কতটা তান্ডব চালাচ্ছে ফেনীতে তা জানাবো আমাদের সহকর্মী মোঃ লিংকন আহম্মেদের ভিডিও চিত্রে, চলুন শুরু করা যাক... টানা বৃষ্টি ও ভারতীয় পাহাড়ি ঢলের তোড়ে ফেনীর মুহুরী, কহুয়া, সিলোনিয়া নদীর উত্তর শ্রীপুরসহ বেড়িবাঁধের ১৭টি স্থানে ভাঙন ধরেছে। প্লাবিত হয়েছে ফুলগাজী ও পরশুরাম উপজেলার অন্তত ৩০ গ্রাম। উপজেলা দুটিতে বিদ্যুৎ না থাকায় বন্ধ রয়েছে ইন্টারনেট ও মোবাইল সংযোগও। বুধবার সকাল থেকে ফেনী-পরশুরাম ও উপজেলা সদরের ফুলগাজীর সঙ্গে আঞ্চলিক সড়কগুলোয় সব ধরনের যান চলাচল বন্ধ রয়েছে। বন্যাদুর্গত এলাকার লোকজন নিরাপদ আশ্রয়ে যেতে শুরু করেছে। ফেনীতে বন্যা পরিস্থিতি আরো অবনতির দিকে যাচ্ছে বলে জানিয়েছেন স্থানীয় কর্মকর্তারা। ফেনী-পরশুরাম আঞ্চলিক সড়কের উপর দিয়ে পানি প্রবাহিত হওয়ায় মঙ্গলবার রাত থেকে ছোট-বড় সব ধরনের যানচলাচল বন্ধ হয়ে গেছে। এতে পরশুরাম উপজেলার সঙ্গে সড়ক যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে গেছে। ফেনী পানি উন্নয়ন বোর্ডের উপ-বিভাগীয় প্রকৌশলী জানিয়েছেন, টানা বর্ষণ ও উজানের ঢলে সীমান্তবর্তী মুহুরী নদীর পানি বুধবার বেলা ১২টায় বিপৎসীমার ১৩ দশমিক ১৫ উপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। এর আগে মঙ্গলবার রাত ৯টায় নদীর পানি বিপৎসীমার ১৩৭ সেন্টিমিটার উপরে ছিল। নদীর অস্বাভাবিক পানি বৃদ্ধির ফলে বন্যা পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়েছে। এখনও পানি বৃদ্ধি অব্যাহত রয়েছে।