У нас вы можете посмотреть бесплатно মহাশ্মশান: মহাকবি কায়কোবাদ ।। গ্রন্থ সমালোচনা ।। Mohakobi Kaikobad সাহিত্য Mohashoshan или скачать в максимальном доступном качестве, видео которое было загружено на ютуб. Для загрузки выберите вариант из формы ниже:
Если кнопки скачивания не
загрузились
НАЖМИТЕ ЗДЕСЬ или обновите страницу
Если возникают проблемы со скачиванием видео, пожалуйста напишите в поддержку по адресу внизу
страницы.
Спасибо за использование сервиса ClipSaver.ru
বাংলার প্রথম মুসলিম কবি এবং মহাকবি কায়কোবাদ ( প্রকৃত নাম কাজেম আল কোরায়শী) রচিত জাতীয় আখ্যান কাব্যগুলোর মধ্যে সবচাইতে সুপরিচিত একটি মহাকাব্য, মহাশ্মশান। এর উপজীব্য ১৭৬১ সালে সংঘটিত পানিপথের তৃতীয় যুদ্ধ। এ যুদ্ধ ছিল ভারতের উদীয়মান হিন্দুশক্তি মারাঠাদের সঙ্গে মুসলিম শক্তি তথা আহমদ শাহ আবদালীর নেতৃত্বে রোহিলা-অধিপতি নজীবউদ্দৌলার শক্তিপরীক্ষা; যুদ্ধে মুসলমানদের জয় হলেও কবির দৃষ্টিতে তা ছিল উভয়েরই শক্তিক্ষয় ও ধ্বংস; এজন্যই তিনি একে ‘মহাশ্মশান’ বলেছেন। যুদ্ধকাহিনীর মধ্যেই কাব্যটিতে অনেকগুলি প্রণয়বৃত্তান্তও স্থান পেয়েছে। কাব্যের প্রারম্ভে আছে ‘কবির বীণা ও কল্পনা’ এবং ‘আল্লাহু আকবর’ নামক বন্দনা অংশ। এছাড়াও ইব্রাহিম কার্দ্দি ও জোহরা বেগমের বাল্য জীবনের এক অধ্যায় শীর্ষক একটি সর্গ আছে। ঐতিহাসিক চরিত্র: ইব্রাহিম কার্দি, জোহরা বেগম, নজীবদ্দৌলা, সুজাউদ্দৌলা, আহমদ শাহ্ আব্দালী, আতা খাঁ, দিলীপ, বশির খাঁ, রহিম শেখ, জরিনা বেগম, হিরণ বালা, Kazem Ali Quereshi, known by his pen-name Kaykobad, was a Bengali poet. Nikhil Bharat Sahitya Sangha titled him "Kavyabhusan", "Vidyabhusan" and "Sahityaratna". বাংলা মহাকাব্যের অস্তোন্মুখ এবং গীতিকবিতার স্বর্ণযুগে মহাকবি কায়কোবাদ মুসলিমদের গৌরবময় ইতিহাস থেকে কাহিনী নিয়ে ‘মহাশ্মশান’ মহাকাব্য রচনা করে যে দুঃসাহসিকতা দেখিয়েছেন তা তাকে বাংলা সাহিত্যের গৌরবময় আসনে স্থান করে দিয়েছে[১০]। সেই গৌরবের প্রকাশে ১৯৩২ সালে বঙ্গীয় মুসলিম সাহিত্য সম্মেলনের মূল অধিবেশনে সভাপতির দায়িত্ব পালন করেন কবি কায়কোবাদ। তিনি আধুনিক বাংলাসাহিত্যের প্রথম মুসলিম কবি। বাংলা কাব্য সাহিত্যে অবদানের জন্য ১৯২৫ সালে নিখিল ভারত সাহিত্য সংঘ তাকে ‘কাব্যভূষণ’, ‘বিদ্যাভূষণ’ ও ‘সাহিত্যরত্ন’ উপাধিতে ভূষিত করেন।