У нас вы можете посмотреть бесплатно কবুতরের পুষ্টিকর মিক্সার খাবার তৈরি করুন || খাবার তৈরিতে কি কি উপাদন লাগে এবং দাম কত? || KTB или скачать в максимальном доступном качестве, видео которое было загружено на ютуб. Для загрузки выберите вариант из формы ниже:
Если кнопки скачивания не
загрузились
НАЖМИТЕ ЗДЕСЬ или обновите страницу
Если возникают проблемы со скачиванием видео, пожалуйста напишите в поддержку по адресу внизу
страницы.
Спасибо за использование сервиса ClipSaver.ru
কবুতরের মিক্সার খাবার তৈরির উপাদন করুন || খাবার তৈরিতে কি কি উপাদন লাগে এবং দাম কত? কবুতর পালনে পরার্মশ পেতে ও কবুতর ক্রয় বিক্রয় করতে আমাদের Facebook Group জয়েন করুন / 676154249831576 কম খরচে কবুতরের উন্নতমানের বাসা তৈরির উপায়। এক বাক্সের মাধ্যমে দু জোড়া কবুতরের পালনের ঊপায়। জানতে এ লিংকের ভিডিওটি দেখুন *** • কম খরচে কবুতরের জন্য উন্নতমানের ঘর তৈরির উ... কবুতরের গ্রীষ্মকালীর স্বাস্থ্যসম্মত 40 KG সুষম খাদ্যর তালিকা জানতে এ লিংকের ভিডিওটি দেখুন • জেনে নিন 🕊 কবুতরের গ্রীষ্মকালীর স্বাস্থ্য... Pigeon balanced diet list or table সুষম খাদ্য তালিকাঃ কবুতর কে বেশী পরিমান প্রোটিন যুক্ত খাবার দিলে যেমন পাতলা পানির মত পায়খানা করবে। তেমনই এর অভাব হলে ও পাতলা পায়খানা সহ নানা ধরনের রোগ দেখা দিবে। তাই কতটুকু ও কি পরিমান খাবার দিলে আপনার কবুতরের সুষম খাবারের অভাব পূরণ হবে এবং আপনার কবুতরের ফিটনেস বজায় থাকবে। অধিকন্ত আপনার জন্য সাশ্রয়ী হবে বলে আশা করা যায়। আসুন জেনে নিনঃ ক) ফেন্সি - তরুন, পরিণত ও ব্রীডিং পেয়ারঃ (প্রতি ১০ কেজি হিসাবে) ০১) পপ কর্ণ – ০২ কেজি =২০% ০২) লাল/সাদা গম - ০২ কেজি =২০% (যেটা আপনার কবুতর খেতে অভস্থ বা পছন্দ করে।) ০৩) সাদা ডাবলি - ০২ কেজি =২০% ০৪) তিসি -১/২ কেজি =০৫% ০৫) চাল -০১ কেজি =১০% (ঢেকী ছাটা লাল চাল হলে ভালো।) ০৬) কুসুম ফুলের বীজ -১/২ কেজি =০৫% ০৭) সাদা বাজরা -১/২ কেজি =০৫% ০৮) সবুজ মটর/এঙ্কার -০১ কেজি =১০% ০৯) সরিষা -১/২ কেজি =০৫% বিঃদ্রঃ- ব্রীডিং পেয়ার বা যাদের বাচ্চা আছে তাদের জন্য সব সময় বা কমপক্ষে দিনে ২ বার করে পরিমান মত খাবার পানি ও গ্রিট সরবরাহ করা দরকার। যাদের বাচ্চা আছে তাদের কে মাঝে মাঝে বয়লার গ্রয়ার ফিড হালকা গরম করে দিতে পারেন। খ) রেসার -তরুন ও পরিণত অনুশীলন কালীনঃ (প্রতি ১০ কেজি হিসাবে) ০১) বড় হলুদ ভুট্টা – ০১ কেজি =১০% ০২) লাল/সাদা গম - ০২ কেজি =২০% (যেটা আপনার কবুতর খেতে অভস্থ বা পছন্দ করে।) ০৩) জব অথবা সাগু -০১ কেজি =১০% ০৪) সূর্যমুখী বীজ -০১ কেজি =১০% ০৫) সাদা ডাবলি/এঙ্কার -০২ কেজি =২০% ০৬) ছোলাবুট -০১ কেজি =১০% ০৭) চিনা বাদাম -০১ কেজি =১০% ০৮) তিসি -১/২ কেজি =০৫% ০৯) চাল -১/২ কেজি =০৫% (ঢেকী ছাটা লাল চাল হলে ভালো।) বিঃদ্রঃ- যারা নিয়মিত অনুশীলন করান তাদের কে অবশ্যই ১২ ঘণ্টা পর পর পরিমান মত খাবার, পানি ও দিতে হবে। যারা মনে করেন যে ২ বেলা খাবার দিলে কবুতর রেজাল্ট করবে না, তারা এই ছক অনুসরণ করেন না দয়া করে। রেসার কবুতরের ফলাফল করা না করা শুধুমাত্র খাবারের উপর নির্ভর করে না। আরও অনেক কিছুই জরিত থাকে এর সাথে। গ) রেসার - ব্রীডিং পেয়ারঃ (প্রতি ১০ কেজি হিসাবে) ০১) বড় হলুদ ভুট্টা – ০১ কেজি =১০% ০২) লাল/সাদা গম - ০২ কেজি =২০% (যেটা আপনার কবুতর খেতে অভস্থ বা পছন্দ করে।) ০৩) সূর্যমুখী বীজ -১/২ কেজি =০৫% ০৪) সাদা ডাবলি -০১ কেজি =১০% ০৫) ছোলাবুট -০১ কেজি =১০% ০৬) চিনা বাদাম -১ কেজি =১০% ০৭) তিসি -১/২ কেজি =০৫% ০৮) চাল -০১ কেজি =১০% (ঢেকী ছাটা লাল চাল হলে ভালো।) ০৯) কুসুম ফুলের বীজ -১/২ কেজি =০৫% ১০) সাদা বাজরা -১/২ কেজি =০৫% ১২) সবুজ মটর//এঙ্কার -১/২ কেজি =০৫% ১৩) সরিষা -১/২ কেজি =০৫% বিঃদ্রঃ- রেসার ব্রিডিং পেয়ার বিশেষ করে যাদের বাচ্চা আছে তাদের ৬-৮ ঘণ্টার মধ্যে পরিমান মত খাবার পানি ও গ্রিট সরবরাহ করা দরকার। ঘ) গিরিবাজ -তরুন, পরিণত ও ব্রীডিং পেয়ারঃ (প্রতি ১০ কেজি হিসাবে) ০১) লাল/সাদা গম - ০৩ কেজি =৩০% (যেটা আপনার কবুতর খেতে অভস্থ বা পছন্দ করে।) ০২) সাদা ডাবলি -০২ কেজি =২০% ০৩) চাল -০২ কেজি =২০% (ঢেকী ছাটা লাল চাল হলে ভালো।) ০৪) সাদা বাজরা -০১ কেজি =১০% ০৫) সবুজ মটর/এঙ্কার -০১ কেজি =১০% ০৬) সরিষা -০১ কেজি =১০% বিঃদ্রঃ- অনেকেই আছেন যারা তাদের গিরিবাজ কবুতর কে এক বেলা খাবার দেন ও সারাদিন আটকে রাখেন। সারাদিনে একঘণ্টার জন্য ছাড়েন এর পর আবার বন্ধ করে দেন। এরকম কবুতর প্রেমীদের কে অনুরোধ এভাবে কবুতর পালার থেকে না পালা ভাল। কারন আপনি বা আপনারা সে ধারনা পোষণ করেন তা সম্পূর্ণ রূপে ভুল ও ভ্রান্ত। আপনি যদি সঠিক ভাবে তাদের ক্যালোরি বার্ন করান তাহলে আপনার ২ বেলা পরিমান মত খাবার ও পানি দেয়া সঠিক আছে। Moulting এর সময় ব্রীডিং পেয়ার দের যে ধরনের খাবার সরবরাহ করা হয় সে রকমই সরবরাহ করবেন সাথে রেস্ট এ রাখবেন। আলাদা ভাবে ক্যালসিয়াম ও মিনারেলস দিবেন। এই সময় কোন ধরনের ব্রীডিং বা অনুশীলন না করানই উত্তম। এ ছাড়াও আপনার সব ধরনের কবুতর কে সপ্তাহে ১ দিন বা মাঝে মাঝে বা কমপক্ষে মাসে আপনি যদি কালজিরা+মেথি+মউরি+জাউন এই উপাদানের মিক্স করে (৪০%+৩০%+১৫%+১৫%) উপাদানগুলো এই আনুপাতিক হারে মিক্স করে খেতে দিতে পারেন। তাহলে দেখবেন আপনার খামারে অনেক অনাখাঙ্কিত রোগ থেকে মুক্ত থাকবে। সতর্কতাঃ (১) অনেকে ভাঙা ভূট্টা খাওয়াতে দেখা যাই, কিন্তু বাজারে যে ভাঙা ভূট্টা পাওয়া যায় সেগুলো ভাঙ্গার পর সিদ্ধ করা হয় ফলে বালি মাটি লেগে থাকে ও ফাঙ্গাস পড়ে যায় ফলে এতে নানা রোগ জীবাণূ তৈরি হতে পারে বা থাকতে পারে। আপনি যদি নিজে পরিস্কার ভাগিয়ে নিতে পারেন তাহলে সেটা ভাল হয়। (২) রেজা ফসলী উপাদানের মধ্যে পড়ে না এটি এক ধরনের আগাছার ফরল যা গম ক্ষেতে হয়ে থাকে আর এর পুষ্টি মান সম্পর্কেও কোন প্রকার গবেষণা করা হয় নি। অধিকন্ত এগুলো যারা খাওয়ান তাদের খামারেই নানা ধরনের অ্যালার্জি ও সাল্মনিল্লা এর মত রোগের প্রাদুর্ভাব বেশী দেখা যায়। (৩) অনেকেই নানা ধরনের ধান খাওয়াতে বলে থাকেন। মনে রাখবেন ধানে অন্য যেকোনো খাবারের থেকে সংরক্ষণ মূলক কেমিক্যাল বেশী দেয়া হয়। শুধু তাই নয় এটি নানা ধরনের অ্যালার্জিক সমস্যারও মূল কারন হিসাবে ধরা হয়। (৪) কিছু খাবার সম্পূর্ণ রূপে পরিহার করা উচিৎ কারন সেগুলো টে পোকা ও কেমিক্যাল এর প্রভাব বেশী লক্ষ্য করা হয়। যেমনঃ হেলেন ডাল, কালি মোটর, অড়হর, লাল বাজরা ইত্যাদি।