У нас вы можете посмотреть бесплатно ১৯৪৭ থেকে ১৯৭১ | পাকিস্তান থেকে বাংলাদেশ | From 1947 to 1971 | From Pakistan to Bangladesh | или скачать в максимальном доступном качестве, видео которое было загружено на ютуб. Для загрузки выберите вариант из формы ниже:
Если кнопки скачивания не
загрузились
НАЖМИТЕ ЗДЕСЬ или обновите страницу
Если возникают проблемы со скачиванием видео, пожалуйста напишите в поддержку по адресу внизу
страницы.
Спасибо за использование сервиса ClipSaver.ru
১৯৪৭ থেকে ১৯৭১ | পাকিস্তান থেকে বাংলাদেশ | From 1947 to 1971 | From Pakistan to Bangladesh | Credit: BBC Bangla Link: https://www.bbc.com/bengali/news-5656... ১৯৪৭ থেকে ১৯৭১ পর্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ঘটনাবলী| ১৯৪৭ থেকে ১৯৭১ সালে বাংলাদেশের স্বাধীনতা পর্যন্ত ঘটে যাওয়া গুরুত্বপূর্ণ ঘটনাবলী। ১৯৪৭-১৯৭১: বাংলাদেশের স্বাধীনতার পথ পরিক্রমা | ৩রা জুন , ১৯৪৭ ভারতে ব্রিটেনের সর্বশেষ ভাইসরয় লর্ড মাউন্টব্যাটেন কংগ্রেস ও মুসলিম লীগের নেতাদের সাথে এক বৈঠকে ব্রিটিশ সরকারের পরিকল্পনা সম্বলিত ‘হোয়াইট পেপার' বা 'শ্বেতপত্র’ প্রকাশ করেন। ১৫ ই আগস্ট, ১৯৪৭ দ্বিজাতি তত্ত্বের ভিত্তিতে অর্থাৎ ধর্মের ভিত্তিতে দুইটি পৃথক রাষ্ট্র গঠন করা হয়- ভারত এবং পাকিস্তান। ৭ই সেপ্টেম্বর, ১৯৪৭ পাকিস্তান গণতান্ত্রিক যুবলীগের পূর্ব পাকিস্তান সাংগঠনিক কমিটি তৈরি হয়। প্রথমে ছাত্রলীগ এবং পরে আওয়ামী মুসলিম লীগ গঠিত হয়। ঢাকা ৪ঠা জানুয়ারি,১৯৪৮ সাল ছাত্রলীগ প্রতিষ্ঠিত হয়। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ফজলুল হক হলের অ্যাসেম্বলি হলে নতুন প্রতিষ্ঠিত দলের নাম রাখা হয় পূর্ব পাকিস্তান মুসলিম ছাত্রলীগ। ১৯৫৫ সালে এই নাম থেকে মুসলিম অংশটি বাদ দেয়া হয়েছিল। ২৪শে মার্চ, ১৯৪৮ সাল ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কার্জন হলে সমাবর্তন অনুষ্ঠানে পাকিস্তানের গভর্নর জেনারেল মোহাম্মদ আলী জিন্নাহ বলেন ‘উর্দু হবে পাকিস্তানের রাষ্ট্রভাষা।' ২৩ শে জুন, ১৯৪৯ সাল মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানীর প্রস্তাব অনুযায়ী দলের নামকরণ করা হয় ‘পূর্ব পাকিস্তান আওয়ামী মুসলিম লীগ’। সেই সঙ্গে পুরো পাকিস্তানের ক্ষেত্রে সংগঠনের নাম রাখা হয় ‘নিখিল পাকিস্তান আওয়ামী মুসলিম লীগ’, যার সভাপতি হন হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী। তরুণ নেতা শেখ মুজিবুর রহমানকে দলটির যুগ্ম সাধারণ সম্পাদকের দায়িত্ব দেয়া হয়। পরবর্তীতে সেই দলের নাম পরিবর্তন হয়ে হয় বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ। ঢাকা ২১শে ফেব্রুয়ারি,১৯৫২ ২১শে ফেব্রুয়ারি সাধারণ ধর্মঘট ঘোষণা করা হয়েছিল। ঢাকা ১৯৫২ আওয়ামী মুসলিম লীগের ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদকের দায়িত্ব পান শেখ মুজিবুর রহমান। পরের বছর তাকে সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত করা হয়। ১৯৬৬ সাল পর্যন্ত তিনি এই পদে থাকেন। ১০ই মার্চ, ১৯৫৪ পাকিস্তানের সাধারণ নির্বাচনে পূর্ববঙ্গে যুক্তফ্রন্ট সংখ্যাগরিষ্ঠতা অর্জন করে সরকার গঠন করে। ৩রাা এপ্রিল, ১৯৫৪ মওলানা ভাসানী, একে ফজলুল হক এবং হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দীর নেতৃত্বাধীন যুক্তফ্রন্ট পূর্ব-পাকিস্তানের প্রাদেশিক শাসনভার গ্রহণ করে। ৩০শে মে, ১৯৫৪ ৭ই মে, ১৯৫৪ পাকিস্তানের পার্লামেন্টে বাংলাকে একটি রাষ্ট্রভাষা হিসাবে স্বীকার করে প্রস্তাব গ্রহণ করা হয়। ১৯৫৬ ১৯৬০ সালের প্রথম দিকে শরিফ শিক্ষা কমিশনের রিপোর্ট প্রকাশিত হয়, যা ১৯৬২ সালে বাস্তবায়ন শুরু হয়। পূর্ব পাকিস্তানে অর্থনৈতিক, সামাজিক ও সাংস্কৃতিক শোষণ বৈষম্যের চিত্র তুলে ধরে ১৯৬৬ সালের ৫ই ফেব্রুয়ারি লাহোরে বিরোধী দলের সম্মেলনে শেখ মুজিবুর রহমান ৬ দফা দাবি উপস্থাপন করেন। কিন্তু সেটি তখন গৃহীত হয়নি। ৬ই ফেব্রুয়ারি, ১৯৬৬ এদিন ২ জন সিএসপি অফিসারসহ মোট ২৮ জনকে গ্রেফতার করা হয়। রাষ্ট্রদ্রোহিতার এই মামলার বিচার প্রক্রিয়ায়, প্রথমে আসামিদেরকে ‘দেশরক্ষা আইন' থেকে মুক্তি দেয়া হয়। পরবর্তীতে 'আর্মি, নেভি অ্যান্ড এয়ারফোর্স অ্যাক্টে’ কুর্মিটোলা সেনানিবাসে বিচার শুরু হয়। ১৯৬৯ ১৯৬৯ সালের শুরুতে পূর্ব-বাংলার স্বায়ত্তশাসনের দাবিতে জাতীয়তাবাদী রাজনৈতিক দল ও ছাত্র সংগঠনগুলোর সমন্বয়ে দেশব্যাপী আন্দোলন গড়ে ওঠে। আন্দোলনের মুখে পাকিস্তানের রাষ্ট্রপতি জেনারেল আইয়ুব খান সামরিক শাসন জারি করে সেনাবাহিনী প্রধান জেনারেল ইয়াহিয়া খানের কাছে ক্ষমতা হস্তান্তর করেন। আসাদ গেট, ঢাকা ২০শে জানুয়ারি, ১৯৬৯ পুলিশের গুলিতে ঢাকার মোহাম্মদপুর এলাকায় ছাত্র আসাদুজ্জামান আসাদ মৃত্যুবরণ করেন। সহযোদ্ধারা আসাদের রক্তমাখা শার্ট নিয়ে মিছিল করে। পরে শেরে বাংলা নগর ও মোহাম্মদপুরের সংযোগ স্থলে আইয়ুব গেটের নাম পরিবর্তন করে আসাদগেট নামকরণ করা হয়। ঢাকা সেনানিবাস ১৫ই ফেব্রুয়ারি, ১৯৬৯ আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলার ১৭ নম্বর আসামি সার্জেন্ট জহুরুল হক ১৫ই ফেব্রুয়ারি বন্দি থাকা অবস্থায় ঢাকার কুর্মিটোলা সেনানিবাসে প্রহরার দায়িত্বে নিয়োজিত পাকিস্তানী একজন সৈনিকের ছোড়া রাইফেলের গুলিতে গুলিবিদ্ধ হন। ওই দিন রাতে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি মারা যান। ভোলা ১২ই নভেম্বর, ১৯৭০ ইতিহাসের অন্যতম প্রলয়ঙ্করী ঘূর্ণিঝড় আঘাত হেনেছিল তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তানের দক্ষিণাঞ্চলে। পাকিস্তানের প্রেসিডেন্ট ইয়াহিয়া খান ভোলার সাইক্লোনকে মোটেও গুরুত্ব দেননি, আর বিষয়টি এ অঞ্চলের মানুষের মনে বিরূপ প্রতিক্রিয়া ফেলেছিল, যা নির্বাচনে আওয়ামী লীগের বিপুল বিজয় ত্বরান্বিত করেছিল। ৭ই ডিসেম্বর, ১৯৭০ তৎকালীন অবিভক্ত পাকিস্তানের প্রথম এবং শেষ সাধারণ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়, যাতে আওয়ামী লীগ নিরঙ্কুশ সংখ্যাগরিষ্ঠতা অর্জন করে। ১লা মার্চ, ১৯৭১ পাকিস্তানের রাষ্ট্রপতি ইয়াহিয়া খান অনির্দিষ্টকালের জন্য জাতীয় পরিষদ অধিবেশন স্থগিত ঘোষণা করেন। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, ঢাকা ২রা মার্চ, ১৯৭১ কারফিউ ভেঙ্গে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কলাভবনের সামনে আয়োজিত ছাত্র-জনতার বিশাল এক সমাবেশে তৎকালীন ডাকসু ভিপি আসম আব্দুর রব ও ডাকসু নেতারা উত্তোলন করেন স্বাধীন বাংলাদেশের প্রথম পতাকা। রেসকোর্স ময়দান, ঢাকা ৭ই মার্চ, ১৯৭১ তৎকালীন রেসকোর্স ময়দানে লাখো মানুষের উপস্থিতিতে শেখ মুজিবুর রহমান প্রায় ১৮ মিনিট ব্যাপী ভাষণ দেন। ভাষণে সরাসরি স্বাধীনতার ঘোষণা না দিলেও, সেখানেই শেখ মুজিব বলেছিলেন, "এবারের সংগ্রাম, মুক্তির সংগ্রাম। এবারের সংগ্রাম, স্বাধীনতার সংগ্রাম। ঢাকা ২৫শে মার্চ, ১৯৭১ পশ্চিম পাকিস্তানি সামরিক বাহিনীর গণহত্যার শুরু হয়েছিল ২৫শে মার্চ মধ্যরাতে। ওই রাতে হামলার সামরিক নাম ছিল অপারেশন সার্চলাইট। সেই রাতেই গ্রেপ্তার করা হয় শেখ মুজিবুর রহমানকে। #opentschool #1971 #1947