Русские видео

Сейчас в тренде

Иностранные видео


Скачать с ютуб বাংলাদেশ ও পাকিস্তানের ইতিহাসে একাত্তরের মুক্তিযুদ্ধ নিয়ে দুই রকম পড়ানো হয় কেন? в хорошем качестве

বাংলাদেশ ও পাকিস্তানের ইতিহাসে একাত্তরের মুক্তিযুদ্ধ নিয়ে দুই রকম পড়ানো হয় কেন? 1 год назад


Если кнопки скачивания не загрузились НАЖМИТЕ ЗДЕСЬ или обновите страницу
Если возникают проблемы со скачиванием, пожалуйста напишите в поддержку по адресу внизу страницы.
Спасибо за использование сервиса savevideohd.ru



বাংলাদেশ ও পাকিস্তানের ইতিহাসে একাত্তরের মুক্তিযুদ্ধ নিয়ে দুই রকম পড়ানো হয় কেন?

১৯৭১ সালে পশ্চিম পাকিস্তানের বিরুদ্ধে পূর্ব পাকিস্তান বা পূর্ববঙ্গ স্বাধীনতার দাবিতে যে লড়াই করে তা একাত্তরের মুক্তিযুদ্ধ নামে পরিচিত। এই যুদ্ধে পূর্ববঙ্গের মুক্তিবাহিনীর সহযোগী ছিল ভারতীয় সেনাবাহিনী। এই যুদ্ধের ইতিহাস বাঙালি জাতির ইতিহাসে গুরুত্বপূর্ণ। আজকের বাংলাদেশে এই যুদ্ধের ইতিহাস পাঠ্য বইয়ে অনুপুঙ্খভাবেই পড়ানো হয়। কিন্তু পাকিস্তানের পাঠ্যবইয়ে এই মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস অদ্ভুতভাবে আলাদা রকম। সেখানে পড়ানো হয় তা তাদের বর্বরতা, ব্যর্থতা ও পরাজয়ের ইতিহাস। এটা আসলে এক ধরনের ইতিহাস বিকৃতি। তথ্যসূত্র: আনন্দবাজার পত্রিকা URL: https://www.anandabazar.com/editorial... পাকিস্তান তার ‘বাংলাদেশ ইতিহাস’ পাল্টাতে উন্মুখ: বিপদ ভারতের ********************************* এক গলতিয়া হ্যায়, কিসিকে ভি, মাং লেতি হ্যায়, মাফিইয়া দো”: তরুণীর কাতর কণ্ঠস্বর, আকুতিতে আর্দ্র। সাম্প্রতিক পাকিস্তানি ফিল্ম খেল খেল মে-এর শেষ লাইন এটি। কিন্তু এই বিধুরতা আসলে ব্রেখটীয়— নাটক কিন্তু নাটক নয়। গপ্পোটা এই রকম: পাকিস্তানে এক কলেজের ছাত্রছাত্রীর থিয়েটারের দল ঠিক করেছে, এ বার তারা যে নাটক মঞ্চস্থ করবে তা হবে পাঁচ দশক আগে ঢাকা শহরের পতনের উপর। অর্থাৎ, ১৬ ডিসেম্বর ১৯৭১। ঘটনাটি ঘটল কী করে? দায়ী কে? এ সব প্রত্যক্ষত বুঝতে দলটি হাজির হল বাংলাদেশে। ছবিটির রাজনৈতিক বক্তব্য: অতীতকে ভুলে যাও। নব সংসার পাতি গে আবার, চলো। যুদ্ধবিজ্ঞান সম্পর্কে আগ্রহীরা বুঝবেন, এটি এক মনোবৈজ্ঞানিক যুদ্ধের প্রস্তুতি। দক্ষিণ এশিয়া উপমহাদেশে ১৯৭১ সালে বাংলাদেশের জন্মের আখ্যান মোটামুটি সর্বজনস্বীকৃত। প্রসঙ্গত বলি, আখ্যান বা ‘ন্যারেটিভ’ বিষয়টি কিন্তু সব সময়েই জরুরি— আমরা সাধারণত যতটা ভাবি, তার থেকে অনেকটাই েবশি। শুধু খেল খেল মে ছবিই নয়, আরও অনেক উপায়ে পাকিস্তান চেষ্টা করছে বাংলাদেশ জন্মের ন্যারেটিভ পরিবর্তন করতে। প্রচলিত ন্যারেটিভ-টি কী, সেটা আগে মনে করে নিই। ১৯৭১ সালের মার্চ মাসে শেখ মুজিবের নেতৃত্বে তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তানে মোটামুটি অহিংস গণ-আন্দোলন গড়ে উঠেছিল পাকিস্তানি সামরিক আইন কর্তৃপক্ষের বিরুদ্ধে, কারণ মুজিবের আওয়ামী লীগ ১৯৭০-এর নির্বাচনে পাকিস্তান সংসদে নিরঙ্কুশ সংখ্যাগরিষ্ঠতা অর্জন করা সত্ত্বেও তাঁকে প্রধানমন্ত্রী হিসাবে গ্রহণ করতে অনিচ্ছুক ছিলেন পশ্চিম পাকিস্তানের সামরিক ও রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দ। এর পরই পাকিস্তানের সামরিক প্রশাসন ১৯৭১ সালের ২৬ মার্চ শুরু করে দেয় ‘অপারেশন সার্চলাইট’। আওয়ামী-সমর্থক নির্বিশেষে সন্দেহভাজনদের বাড়ি বাড়ি চড়াও হয়ে পুরুষদের গণহত্যা এবং নারীদের ধর্ষণ ও হত্যা। মুজিবকে গ্রেফতার করে সেনারা নিয়ে যায় পাকিস্তান। ও দিকে পূর্ব পাকিস্তানে এই হত্যালীলা চলতে থাকে নয় মাস। সেই সঙ্গে শুরু হয় এক ঐতিহাসিক সশস্ত্র প্রতিরোধ, যা মুক্তিযুদ্ধ নামে পরিচিত। এ দিকে কোটিরও অধিক নিরাশ্রয় ও বিপন্ন মানুষ তখন সীমান্ত পেরিয়ে ভারতে শরণার্থী। তাই পাকিস্তানের এই অভ্যন্তরীণ গন্ডগোলে ভারতের জড়িয়ে পড়া ছাড়া গত্যন্তর ছিল না। ৩ ডিসেম্বর ১৯৭১ থেকে চোদ্দো দিনের ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধ আরম্ভ হল, যার পরিণতি ৯৩০০০ সেনা সমেত ১৬ ডিসেম্বর পূর্ব পাকিস্তানে পাক সেনা প্রধান এ এ কে নিয়াজ়ির আত্মসমর্পণ। এর পর মুজিবের মুক্তি, এবং ১৯৭২ সালে তাঁর প্রধানমন্ত্রিত্বে বাংলাদেশ সরকার গঠন। দেশেবিদেশে বাংলাদেশের ‘মুক্তিযুদ্ধ’ সম্পর্কে এত দিন যত লেখাপত্র হয়েছে, সেখানে এই আখ্যানের মূল কাঠামোর খুব একটা নড়চড় হয়নি। তিন দেশের জাতীয়তাবাদী স্মৃতিচারণের কথা নিশ্চয়ই আলাদা। পাকিস্তানের ইতিহাসে থাকবেই যথেষ্ট আত্মপক্ষ সমর্থন। বাংলাদেশি ইতিহাস হবে চড়া রঙের বীরত্বগাথা। এবং ভারতীয় বর্ণনাতে পাকিস্তান তো সব সময়ই খলনায়ক, শোলে-র গব্বর সিংহের মতো। ইতিমধ্যে একাধিক ভারত-বিরোধী রাষ্ট্রনায়ক এসেছেন ঢাকায়। শেখ মুজিবকে যখন বাংলাদশ সেনাবাহিনীর এক দল ১৯৭৫ সালের ১৫ অগস্ট হত্যা করে, তার সুযোগ গ্রহণ করেন ভারতবিরোধীরা। অবশ্য বেশি দিন তাঁরা টিকতে পারেননি ক্ষমতায়। ২০০৯ সালে মুজিবের কন্যা দ্বিতীয় বার প্রধানমন্ত্রী হওয়ার পর (প্রথম বার ১৯৯৬ থেকে ২০০১) তিনি শক্ত হাতে সংযত করেছেন সমাজের একটি প্রতিবাদী অংশকে, যারা শুধু শেখ মুজিবের হত্যা ষড়যন্ত্রতেই জড়িত ছিল না, অনেকেই সার্বভৌম বাংলাদেশেরও বিরোধী ছিল। যেমন জামাত-এ ইসলামি প্রধান মতিউর রহমান ইসলামি। ২০১৬ সালে শেখ হাসিনা গঠিত যুদ্ধাপরাধ ট্রাইবুনালের আদেশে তার ফাঁসির প্রতিবাদে সরব হয়েছিল পাকিস্তান, এমনকি তুরস্কও। কিন্তু এত সব সত্ত্বেও কোনও ভাবেই এ দিক-ও দিক হয়নি সেই প্রতিষ্ঠিত ন্যারেটিভটির, যেখানে বলা হত পশ্চিম পাকিস্তানের পঞ্জাবিরা তাদের পূর্ব প্রদেশের বাঙালি মুসলমানদের প্রতি জাতিঘৃণা পোষণ করত, পূর্ব পাকিস্তানের মুসলমানের সঙ্গে তারা গণতান্ত্রিক পদ্ধতিতে ক্ষমতা ভাগ করতে প্রস্তুত ছিল না, ইত্যাদি। ... আনন্দবাজার পত্রিকা Follow our Facebook Profile:   / subhasbiswaschak   Follow our Facebook Page: facebook.com/sonarbangla.youtube Follow us at Instagram:   / subhasbiswaschak   Subscribe our YouTube Channel:    / @sonar.bangla   ভিডিওতে ব্যবহৃত ছবিগুলি প্রতীকী। আমাদের ভিডিওতে ব্যবহৃত বিভিন্ন ব্যক্তির মতামত তাদের নিজস্ব। DISCLIAMER Copyright Disclaimer under section 107 of the Copyright Act of 1976, allowance is made for "fair use" for purposes such as criticism, comment, news reporting, teaching, scholarship, education and research. Fair use is a use permitted by copyright statute that might otherwise be infringing."

Comments