У нас вы можете посмотреть бесплатно সিএনজিচালক আলাউদ্দিনকে পুলিশ মেরে ফেলেছে বললেন মির্জা কাদের। или скачать в максимальном доступном качестве, видео которое было загружено на ютуб. Для загрузки выберите вариант из формы ниже:
Если кнопки скачивания не
загрузились
НАЖМИТЕ ЗДЕСЬ или обновите страницу
Если возникают проблемы со скачиванием видео, пожалуйста напишите в поддержку по адресу внизу
страницы.
Спасибо за использование сервиса ClipSaver.ru
নোয়াখালীর বসুরহাটে আওয়ামী লীগের দু’গ্রুপের সংঘর্ষের ঘটনায় নিহত সিএনজিচালক আলা উদ্দিন (৩২) পুলিশের গুলিতে মারা গেছে বলে দাবি করেছেন সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদেরের ছোট ভাই ও বসুরহাট পৌরসভার মেয়র আবদুল কাদের মির্জা। তিনি বলেন, ‘গুলির পরে শুনতেছি একটা লোক মারা গেছে। এটা পুলিশে মারছে। পোস্টমর্টেম করলে সব ধরা পড়বে। এখন তারা (প্রতিপক্ষ গ্রুপ) দাবি করছে, এটা তাদের লোক। এখানে তাদের লোক আসবে কোথা থেকে?’ বুধবার (১০ মার্চ) বিকেলে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে পৌর মেয়র এসব কথা বলেন। এ হত্যাকাণ্ডের জন্য প্রতিপক্ষ গ্রুপের সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান মিজানুর রহমান বাদল, তার ভাগনে মাহবুবুর রশিদ মঞ্জু ও ফখরুল ইসলাম রাহাতের নাম উল্লেখ করে কাদের মির্জা বলেন, ‘লাশ একটা তো নিতে হবে তাদের। ওদের একটা লাশের প্রয়োজন ছিল।’ তিনি আরও বলেন, ‘আমাকে টার্গেট করে বৃষ্টির মতো গুলি করেছে। আমার পাশে যে ছেলেটা থাকে সে গুলি খেয়ে পড়ে গেল। আমাকে শোয়াই দিয়ে আমার ওপর কাইয়ুম মাস্টার নামে একজন শুয়ে ছিল। আমি শুধু আল্লাহকে ডাকছিলাম।’ এখন কী করবেন জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘আপাতত আমি শান্ত আছি। আমাকে নেত্রী (শেখ হাসিনা) বলেছেন শান্ত থাকার জন্য। উনারা কী করেন আমি দেখি। নাহলে এর পরবর্তী পর্যায়ে সংবাদ সম্মেলন করে আমি ব্যবস্থা নেব।’ মামলা করবেন কি-না জানতে চাইলে কাদের মির্জা বলেন, ‘আমি মামলার ব্যাপারে এখনো কোনো সিদ্ধান্ত নেইনি। পুলিশ আমার আগের মামলাও নেয়নি। তারা বলে আমার অভিযোগ নাকি উপরে চলে গেছে। আসলে এখানকার প্রশাসন সব বায়াসড হয়ে গেছে।’ এদিকে, সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান মিজানুর রহমান বাদল বলেন, ‘আমাদের ডাকা প্রতিবাদ সভায় হামলা চালিয়েছে কাদের মির্জা বাহিনী। পরে রাতে আমাদের অনুপস্থিতিতে আবারও গুলিবর্ষণ করে আমার বাড়ির পাশের গরিব সিএনজিচালক আলা উদ্দিনকে হত্যা করেছে।’ কোম্পানীগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মীর জাহেদুল হক রনির দাবি, পুলিশের গুলিতে কোনো লোক মারা যায়নি। বরং দুপক্ষের সংঘর্ষ ও গোলাগুলি থামাতে গিয়ে তিনিসহ ছয়জন পুলিশ সদস্য আহত হয়েছেন। গতকাল মঙ্গলবার (৯ মার্চ) বিকেল থেকেই পৌর মেয়র আবদুল কাদের মির্জা ও সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান মিজানুর রহমান বাদলের সমর্থকদের মধ্যে দফায় দফায় সংঘর্ষ হয়। এতে পুরো বসুরহাট বাজার এলাকা রণক্ষেত্রে পরিণত হয়। এক পর্যায়ে রাত ১০টার দিকে গুলিতে আলা উদ্দিন নামের একজন নিহত হন। এ ঘটনায় বসুরহাট পৌরসভা এলাকায় ১৪৪ ধারা জারি করা হয়েছে। বুধবার ভোর ৬টা থেকে রাত ১২টা পর্যন্ত ১৪৪ ধারা কার্যকর থাকবে বলে নিশ্চিত করেছেন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট জিয়াউল হক মীর।