লাঙ্গলবন্দের স্নানঘাট সমূহ। সনাতন ধর্মাবলম্বীদের জন্য তীর্থস্থান বন্দর,নারায়ণগঞ্জ। Nangal bandh. скачать в хорошем качестве

লাঙ্গলবন্দের স্নানঘাট সমূহ। সনাতন ধর্মাবলম্বীদের জন্য তীর্থস্থান বন্দর,নারায়ণগঞ্জ। Nangal bandh.

লাঙ্গলবন্দ স্নানোৎসব  বিশ্বের হিন্দু সম্প্রদায়ের অন্যতম বৃহত্তম তীর্থস্থান নারায়ণগঞ্জের বন্দর উপজেলার লাঙ্গলবন্দের ব্রহ্মপুত্র নদে বুধবার দিনগত রাতে শুরু হচ্ছে মহাঅস্টমী স্নানোৎসব। রাত ২টা ৭মিনিট ২ সেকেন্ড থেকে তিথি শুরু হয়ে শেষ হবে ১৮ এপ্রিল, বৃহস্পতিবার বিকেল ৩টা ৪৭মিনিট ২৭ সেকেন্ডে। লগ্ন শুরুর পর “হে মহাভাগ ব্রহ্মপুত্র, হে লৌহিত্য আমার পাপ হরণ কর। ” এ মন্ত্র উচ্চারণের মধ্য জগতের যাবতীয় সংকীর্ণতা ও পঙ্কিলতার আবরণে ঘেরা জীবন থেকে পাপমুক্তির বাসনায় হিন্দু পুণ্যার্থীরা ব্রক্ষ্মপুত্র নদে স্নানোৎসবে যোগ দেবেন। চৈত্র মাসের অষ্টম তিথিতে পবিত্র নদ ব্রহ্মপুত্রে স্নান করে পাপ থেকে মুক্তি লাভের আশায় প্রতি বছর বাংলাদেশের বিভিন্ন অঞ্চলসহ বিশ্বের বিভিন্ন দেশ থেকে লাখ লাখ হিন্দু ধর্মাবলম্বী এখানে আসেন। ভারত, নেপাল, তিব্বত, শ্রীলংকাসহ দেশ-বিদেশের লাখ লাখ পুণ্যার্থীর পদভারে মুখরিত হয়ে উঠবে লাঙ্গলবন্দের প্রায় দেড় কিলোমিটার এলাকা। আশোকাষ্টমীতে স্নানমন্ত্র পাঠপূর্বক নিজ নিজ ইচ্ছা অনুযায়ী ফুল, বেলপাতা, ধান, দুর্বা, হরীতকী, ডাব, আম্রপল্বব ইত্যাদি দিয়ে পিতৃকূলের তর্পণ করে ব্রহ্মপুত্র নদে স্নান করলে সব পাপ মুক্ত হয়ে আশাতীত পুণ্য সঞ্চয় হয়। লাঙ্গলবন্দ স্নানে বসছে সিসি টিভি ক্যামেরা নিরাপত্তায় প্রথমবারের মত বসছে সিসি টিভি ক্যামেরা। এছাড়া স্নানোৎসবে আসা পুণ্যার্থীদের জন্য ৫০টি টিউবওয়েল, ১৪টি স্নানঘাটে ১৪টি পোশাক পরিবর্তনের কক্ষ এবং ৩৫টি সেবাদান কেন্দ্রের মাধ্যমে চিকিৎসা সেবা ও খাবার বিতরণ করা হবে। লাঙ্গলবন্দ স্নানোৎসব রাতে শুরু বিশ্বের হিন্দু সম্প্রদায়ের অন্যতম বৃহত্তম তীর্থস্থান নারায়ণগঞ্জের বন্দর উপজেলার লাঙ্গলবন্দের ব্রহ্মপুত্র নদে বুধবার দিনগত রাতে শুরু হচ্ছে মহাঅস্টমী স্নানোৎসব। রাত ২টা ৭মিনিট ২ সেকেন্ড থেকে তিথি শুরু হয়ে শেষ হবে ১৮ এপ্রিল, বৃহস্পতিবার বিকেল ৩টা ৪৭মিনিট ২৭ সেকেন্ডে। লগ্ন শুরুর পর “হে মহাভাগ ব্রহ্মপুত্র, হে লৌহিত্য আমার পাপ হরণ কর। ” এ মন্ত্র উচ্চারণের মধ্য জগতের যাবতীয় সংকীর্ণতা ও পঙ্কিলতার আবরণে ঘেরা জীবন থেকে পাপমুক্তির বাসনায় হিন্দু পুণ্যার্থীরা ব্রক্ষ্মপুত্র নদে স্নানোৎসবে যোগ দেবেন। চৈত্র মাসের অষ্টম তিথিতে পবিত্র নদ ব্রহ্মপুত্রে স্নান করে পাপ থেকে মুক্তি লাভের আশায় প্রতি বছর বাংলাদেশের বিভিন্ন অঞ্চলসহ বিশ্বের বিভিন্ন দেশ থেকে লাখ লাখ হিন্দু ধর্মাবলম্বী এখানে আসেন। ভারত, নেপাল, তিব্বত, শ্রীলংকাসহ দেশ-বিদেশের লাখ লাখ পুণ্যার্থীর পদভারে মুখরিত হয়ে উঠবে লাঙ্গলবন্দের প্রায় দেড় কিলোমিটার এলাকা। আশোকাষ্টমীতে স্নানমন্ত্র পাঠপূর্বক নিজ নিজ ইচ্ছা অনুযায়ী ফুল, বেলপাতা, ধান, দুর্বা, হরীতকী, ডাব, আম্রপল্বব ইত্যাদি দিয়ে পিতৃকূলের তর্পণ করে ব্রহ্মপুত্র নদে স্নান করলে সব পাপ মুক্ত হয়ে আশাতীত পুণ্য সঞ্চয় হয়। স্নানের ব্যাপক প্রস্তুতি বাংলাদেশ হিন্দু কল্যাণ সংস্থার সভাপতি রনজিৎ মোদক জানান, এবার ১৪টি ঘাটে স্নান করা হবে। ঘাটগুলো হলো- ললিত সাধুর ঘাট, অন্নপূর্ণ ঘাট, রাজ ঘাট, কালীগঞ্জ ঘাট, মা কুঁড়ি সাধুর ঘাট, মহত্মা গান্ধী ঘাট, বড়দেশ্বরী ঘাট, জয়কালী ঘাট, রক্ষাকালী ঘাট, প্রেমতলা ঘাট, চর শ্রীরাম ঘাট, সাবদি ঘাট, বাসনকালী ও জগৎবন্ধু ঘাট। লাঙ্গলবন্দ স্ননোৎযাপন পরিষদের সভাপতি পরিতোষ কান্তি সাহা জানান, ইতোমধ্যে ১৪টি ঘাট, নদে থাকা কচুরিপনা ও আগাছা পরিস্কার করা হয়েছে। ঘাটগুলোতে জল আসার জন্য নদে কয়েক দিন ধরেই খনন কাজ চলছে। আশা করা যাচ্ছে- এবার পূর্ণ্যার্থীরা ভালোভাবেই স্নান করতে পারবেন। মন্দিরের ঘাটগুলোতে কাপড় পাল্টানোর ব্যবস্থা করা হচ্ছে। স্নান উপলক্ষ্যে স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন ক্যাম্প করে সেবা প্রদান করবে। সেবার মধ্যে বিশুদ্ধ খাবার জল প্রদান, অসুস্থদের চিকিৎসা প্রদান, স্নান করার মন্ত্রও জানানো হবে পূর্ণার্থীদের। কঠোর নিরাপত্তা ব্যবস্থা নারায়ণগঞ্জ জেলা পুলিশের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার আশরাফুজ্জামান জানিয়েছেন, স্নানঘাটের পাশাপাশি লাঙ্গলবন্দে কয়েক কিলোমিটার এলাকায় কঠোর নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদার করা হয়েছে। মোতায়েন করা হবে আনসার ও পুলিশের বিপুল সংখ্যক সদস্য। ছিনতাই রোধে সাদা পোশাকের আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা তৎপর থাকবেন। আমব্রেলা প্রজেক্ট বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে তীর্থক্ষেত্রকে কেন্দ্র করে সরকারি উদ্যোগে পর্যটন কেন্দ্র গড়ে তোলা হয়। তীর্থক্ষেত্রেও ভক্তদের জন্য উপাসনা স্বাচ্ছন্দে করার ব্যবস্থা রয়েছে। কিন্তু লাঙ্গলবন্দ তীর্থক্ষেত্র যেন ভক্তদের ভোগান্তির আরেক নাম। বিপুল লোকের তুলনায় স্নান ঘাটগুলোতে আসার একটি মাত্র সরু রাস্তা, টয়লেট ও বিশুদ্ধ খাবার জলের অভাব, মানুষের তুলনায় স্নানঘাটের স্বল্পতা, স্নানের পর ভেজা কাপড় পাল্টানোর পর্যাপ্ত স্থায়ী জায়গা ও বিশ্রামের জায়গার অভাব, লাঙ্গলবন্দের বিপুল পরিমাণ দেবোত্তর সম্পত্তি বেদখল, ব্রক্ষপুত্র নদ বেদখল ও নাব্যতা কমে যাওয়া, নদে কচুরিপানা-আগাছা বৃদ্ধিসহ সমস্যার শেষ নেই লাঙ্গলবন্দে। লাঙ্গলবন্দ স্নানের ইতিবৃত্ত লাঙ্গলবন্দ স্নান এবং নদের উৎপত্তি সম্পর্কে চমৎকার এক কাহিনী প্রচলিত আছে। হিন্দু পুরাণ মতে- ত্রেতাযুগের সূচনাকালে মগধ রাজ্যে ভাগীরথীর উপনদী কৌশিকীর তীর ঘেঁষে এক সমৃদ্ধ নগরী ছিল- যার নাম ভোজকোট। ১/বন্দরের সব কাশফুল নারায়ণগঞ্জ।    • শরতের নীল আকাশ সাদা কাশফুল।বন্দরের বি...   ২/সোনাকান্দার কেল্লা নারায়ণগঞ্জ।    • সোনাকান্দা কেল্লা।ইতিহাসের সাক্ষী হয়...   ৩/মুন্সিগঞ্জের বিভিন্ন দর্শনীয় স্থান।    • মাকহাটী গুরুচরণ উচ্চ বিদ্যালয়।  ব্রা...   ৪/মাছের জন্য বিখ্যাত দিঘীরপাড় বাজার।    • মাছের জন্য বিখ্যাত পদ্মা নদীর পাড় ঘে...   ৫/ইমেইল। [email protected] ৬/Facebook Link. https://www.facebook.com/profile.php?... #লাঙ্গলবন্দ_বন্দর_নারায়ণগঞ্জ #Nangal_bandh_বন্দর _নারায়ণগঞ্জ