У нас вы можете посмотреть бесплатно রোহিঙ্গা মুসলিমদের যেভাবে হত্যা করছে বার্মা সেনা বাহিনী । তাই রোহিঙ্গা মুসলিমরা সীমান্ত দিয়ে আসছে или скачать в максимальном доступном качестве, видео которое было загружено на ютуб. Для загрузки выберите вариант из формы ниже:
Если кнопки скачивания не
загрузились
НАЖМИТЕ ЗДЕСЬ или обновите страницу
Если возникают проблемы со скачиванием видео, пожалуйста напишите в поддержку по адресу внизу
страницы.
Спасибо за использование сервиса ClipSaver.ru
মিয়ানমারে মুসলিম-অধ্যুষিত রাখাইন রাজ্যে গত ৫ দিনে সেনা অভিযানে অন্তত ৬৯ জন নিহত হবার পর আতংকিত রোহিঙ্গারা বাংলাদেশে পালিয়ে আসার চেষ্টা করলে সীমান্তরক্ষী বিজিবি তাদের 'পুশব্যাক' করেছে, বলছে এএফপি। সোমবার ভোরে নাফ নদী পেরিয়ে নৌকায় করে প্রায় ২০০ রোহিঙ্গা মুসলিম বাংলাদেশে ঢোকে - যার অধিকাংশই নারী ও শিশু। তবে বার্তা সংস্থা এএফপি জানাচ্ছে, বাংলাদেশের সীমান্তরক্ষী বাহিনী বিজিবি সাথে সাথেই তাদের আবার মিয়ানমারের ভেতরে ঠেলে দেয়। বিজিবির একজন কর্মকর্তা বিবিসি বাংলাকে বলেছেন, গত কয়েকদিনে মিয়ানমার থেকে সীমান্ত পেরিয়ে লোকজনের বাংলাদেশে ঢোকার কিছু চেষ্টা তারা 'প্রতিহত' করেছেন। টেকনাফের একটি শরণার্থী শিবিরে রোহিঙ্গা সম্প্রদায়ের একজন নেতা সোমববারের ঘটনা সম্পর্কে এএফপিকে বলেন, "আমরা শুনেছি তাদের সংখ্যা ২০০, বেশির ভাগই নারী ও শিশু। তারা শুধুই নিরাপদে থাকার মতো জায়গা চাইছে। তাদের ফিরে যাবার মত কোন বাড়িঘর নেই।" বিজিবির এক জন কর্মকর্তা অবশ্য ফেরত পাঠানো লোকের সংখ্যা ৮০ বলে উল্লেখ করেন। মেজর আবু রাসেল সিদ্দিক নামে বিজিবির ওই মুখপাত্র অবশ্য এএফপিকে বলেন, এরা সবাই চাকরি ও চিকিৎসার সন্ধানে বাংলাদেশে আসতে চাইছিল, এবং তারা রাখাইন রাজ্যের সাম্প্রতিক সহিংসতার শিকার নয়। তবে অন্য একজন বিজিবি কর্মকর্তা বলেন, অক্টোবর মাসে রাখাইন রাজ্যে সহিংসতা শুরু হবার পর থেকে যতগুলো দলকে বাংলাদেশ পুশব্যাক করেছে তার মধ্যে এটিই সবচেয়ে বড়। বাংলাদেশ সীমান্তবর্তী মিয়ানমারের মুসলিম অধ্যুষিত রাখাইন প্রদেশের গ্রামগুলোতে গত ৫ দিনের হামলায় অন্তত ৬৯ জনকে হত্যা করার কথা স্বীকার করেছে দেশটি সেনাবাহিনী। রাখাইন প্রদেশে সম্প্রতি শুরু হওয়া বিদ্রোহ দমনের অংশ হিসেবে এই অভিযান চালানো হয় বলে উল্লেখ করছে সেনাবাহিনী। অবশ্য সেখান থেকে রোহিঙ্গা সূত্রগুলো বলছে, সেনাবাহিনী সেখানে বেসামরিক অধিবাসীদেরকে হত্যার পাশাপাশি ধর্ষণও করেছে এবং গ্রামের পর গ্রাম তারা জ্বালিয়ে দিয়েছে। মিয়ানমার থেকে বিবিসির সংবাদদাতা বলছেন, সেনাবাহিনীর হাতে নিহতের সংখ্যা সম্ভবত আরো অনেক বেশী। গত ৯ই অক্টোবর রাখাইনে সীমান্ত চৌকিতে এক হামলার জের ধরে এই অভিযান শুরু। সেনাবাহিনী এ অভিযানে হেলিকপ্টার গানশিপও ব্যাবহার করে বলে জানাচ্ছে বার্তা সংস্থা এএফপি।