У нас вы можете посмотреть бесплатно বিষক্ত মদপানে ছয়জনের মৃত্যুর ঘটনার রহস্য উৎঘাটন করেছে পুলিশ |VarendraTV| или скачать в максимальном доступном качестве, видео которое было загружено на ютуб. Для загрузки выберите вариант из формы ниже:
Если кнопки скачивания не
загрузились
НАЖМИТЕ ЗДЕСЬ или обновите страницу
Если возникают проблемы со скачиванием видео, пожалуйста напишите в поддержку по адресу внизу
страницы.
Спасибо за использование сервиса ClipSaver.ru
রাজশাহী মহানগরীতে বিষক্ত মদপানে ছয়জনের মৃত্যুর ঘটনার রহস্য উৎঘাটন করেছে পুলিশ। ( • বিষক্ত মদপানে ছয়জনের মৃত্যুর ঘটনার রহস্য উ... ) বিষাক্ত মদ পানে মৃত্যু ও অসুস্থ্য হয়ে হাসপাতালে ভর্ত্তি হলে পুলিশের টনক নড়ে । আরএমপি পুলিশ ঘটনার তদন্ত শুরু করলে বেরিয়ে আসে আসল রহস্য । ✩ Subscribe Us: / @varendratv ✩ Follow Us: / varendratv / varendratv http://varendra.tv If you have any concern or advise about this TV talk show program please leave your comments. কিছু অসাধু মদ ব্যবসায়ী বেশি মুনাফার লোভে ১ বোতল মদকে কয়েক বোতল বানিয়ে বিক্রি করেছিল। এ বিষয়ে বিক্রেতা সহ চারজনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। রবিবার রাতে নগরীর বিভিন্ন এলাকায় অভিযান চালিয়ে তাদের গ্রেপ্তার করা হয় বলে জানিয়েছেন মহানগর পুলিশের মুখপাত্র ও অতিরিক্ত সহকারি কমিশনার গোলাম রুহুল কুদ্দুস। গ্রেপ্তারকৃতরা হলেন, নগরের বোয়ালিয়া থানার সাগরপাড়া এলাকার পবিত্র সিংয়ের ছেলে পরিমল সিং (৬০), হাসেম আলীর ছেলে সাজু (৩০), পরিতোষ সিংয়ের ছেলে বাপ্পা সিং (২৮) ও রাজপাড়া থানার সিপাইপাড়া এলাকার আব্দুর রউফ মতিনের ছেলে ইফতেখার হোসেন সুমন (৫০)। তিনি জানান, বিষাক্ত মদপানে মৃতের ঘটনায় বোয়ালিয়া মডেল থানা পুলিশের একটি চৌকস টিম মৃত ব্যক্তিদের আত্মীয়-স্বজনের এবং চিকিৎসাধীন ব্যক্তিদের জিজ্ঞাসাবাদ করে তথ্য সংগ্রহ করে। পরে তাদের দেয়া তথ্যে নগরীতে অভিযান পরিচালনা করে চারজনকে গ্রেপ্তার করে।তাদের কাছ থেকে মদের খালি বোতল, এক বোতল টিউনিং মদ (মিশ্রিত মদ) তৈরির তরল পদার্থ, এক বোতল তেতুলের বিচি, কমলা কালারের ৫০ গ্রাম গুড়ো রং, ২৯টি টিন ও প্লাস্টিকের তৈরি কর্ক, ১১টি কর্কের নিব ও ৫০টি কর্কের প্রটেকশন ও দুই বোতল এ্যাকোহল উদ্ধার করা হয়। উদ্ধারকৃত আলামতগুলির রাসায়নিক পরীক্ষার ব্যবস্থা গ্রহণ করা হচ্ছে। গ্রেপ্তারকৃতরা প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে স্বীকার করেছে, তারা অতিরিক্ত লাভের আশায় বিদেশী মদের সাথে রেক্টিফাইড স্পিরিটসহ অন্যান্য উপকরণ মিশিয়ে মিশ্রিত মদ তৈরী করে। যা তারা ককটেল নামে বিক্রি করতো। মিশ্রিত এই বিষাক্ত মদ তারা মৃত ও অসুস্থ ব্যক্তিদের কাছে বিক্রি করেছিল। অসুস্থ ব্যক্তিরা এই মদ বিক্রিতাদের সনাক্ত করে।