У нас вы можете посмотреть бесплатно রহস্যময় ওভারটোন ব্রিজ কুকুরের আত্মহত্যার স্থান/The mystery ovarton bridge или скачать в максимальном доступном качестве, видео которое было загружено на ютуб. Для загрузки выберите вариант из формы ниже:
                        Если кнопки скачивания не
                            загрузились
                            НАЖМИТЕ ЗДЕСЬ или обновите страницу
                        
                        Если возникают проблемы со скачиванием видео, пожалуйста напишите в поддержку по адресу внизу
                        страницы. 
                        Спасибо за использование сервиса ClipSaver.ru
                    
রহস্যে ঘেরা এ পৃথিবী। কত বিচিত্র ঘটনা ঘটে তা হিসাব করে বলা কঠিন। প্রাণিজগতেও বৈচিত্রে ভরা।মানুষ অনেক সময় জীবনের সব মায়া মমতা ,আশা ভরসা ত্যাগ করে হতাশ হয়ে আত্মহননের পথ বেঁচে নেয়। বহু কারণে মানুষ জীবন থেকে বিদায় নেওয়ার সিদ্ধান্ত নেয়। কিন্তু কুকুর আত্মহত্যা করতে পারে , বোধ করি এখথ সহজে কেউ বিশ্বাস করবে না। অবিশ্বাস্য হলেও এমন ঘটনা ঘটিয়েছে বেশ কিছু কুকুর। ঘটনার স্থান স্কটল্যান্ডের ওভারটোন হাউজের পাশে ৫০ ফুট উঁচু একটি সেতু। এ সেতুকে আত্মহত্যার সেতু নাম দেওয়া হয়েছে। এ সেতুর নকশা করেছেন সিভিল ইঞ্জিনিয়ার এইচ.ই.মিলনার। ১৮৯৫ সালের জুন মাসে সেতুটির নির্মাণ কাজ শেষ হয়। নির্মাণ কালেও সেতুটি কারো কাছে তেমন আকর্ষণীয় ছিলোনা। কিন্তু ষাটের দশক থেকে সেতুটি সাধারণ মানুষের ও মিডিয়ার মাঝে আলোচনায় উঠে আসে। কারণ সেই সময় কমপক্ষে ৫০ টি কুকুর অজানা কোনো কারণে ৫০ ফুট উঁচু সেতুটি থেকে লাফিয়ে পরে আত্মহত্যা করে। ১৯৫০ সাল থেকে সেতুটিকে মৃত্যুর সেতু বলা হয়ে থাকে। জানা যায় ৫০ টি কুকুর লাফিয়ে পরে মারা গেলেও আজ পর্যন্ত ৬০০ কুকুর সেতুটি থেকে লাফিয়ে পরে ও বেঁচে যায়। তবে বেঁচে যাওয়া কুকুরগুলো সুযোগ পেলে দ্বিতীয়বারের জন্য লাফিয়ে পড়েছিল বা লাফ দেওয়ার চেষ্টা করেছিল। এই ভয়াবহ লাফানোর কিছু নির্দিষ্ট ধরণ রয়েছে। অধিকাংশ ক্ষেত্রেই কুকুরগুলো লাফিয়ে অমসৃণ পাথরের উপর পরে গিয়ে মৃত্যু ঘটে। আবার সব ধরণের কুকুরের মাঝে লাফিয়ে পড়ার প্রবণতা দেখা যায় না। সাধারণত লম্বা নাকের অধিকারী জাতের কুকুরগুলোই লাফ দেয়। এই কুকুরগুলোর ঘ্রান শক্তি খুবই প্রখর। এছাড়া সবগুলো ঘটনা সেতুটির ডানপাশের একটি নির্দিষ্ট স্থান থেকে ঘটে। আর ঘটনার দিনটি হয় রৌদ্রজ্বোল দিন। কেন ও কি কারণে কুকুর গুলো লাফিয়ে পড়ে আত্মহত্যা করে সে বিষয়ে কেউ পুরোপুরি সঠিক কোনো তথ্য দিতে পারেন নি। তবে কেউ কেউ মনে করেন ভুতুড়ে কোনো আত্মার দেখা পেয়ে অতিমাত্রায় উত্তেজিত হয়ে কুকুরগুলো এমনভাবে লাফিয়ে পরে। অনেক স্থানীয় লোকেরা সেতুটির পাশে অবস্থিত শত বছরের পুরোনো গোথিক প্রাসাদ ,যা ওভারটোন হাউস নাম পরিচিত , সেটিকে দায়ী করেন। ওভারটোন হাউসটি প্রায় ১৬০ বছর ধরে সিনেমার শুটিং ,মাতৃসদন হাসপাতাল এবং দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে আহত যোদ্ধাদের চিকিৎসার জন্য ব্যবহৃত হয়েছিল। প্রচলিত বিশ্বাস হলো ,এই ওভারটোন হাউসের প্রেতাত্মার দেখা মেলে। স্থানীয়দের ধারণা ,সেই প্রেতাত্মার দেখা পেয়েই কুকুরগুলো লাফিয়ে পরে। সেতুটিকে ভুতুড়ে বলেই বিশ্বাস করেন অধকাংশ মানুষ। এই বিশ্বাস আরো বৃদ্ধি পায় ১৯৯৪ সালের অক্টবর মাসে ঘটে যাওয়া ভয়ঙ্কর এক ঘটনার পর। সে সময় কেবিন ময় নামক ৩২ বছর বয়সী এক ব্যাক্তি তার ২ সপ্তাহ বয়সী শিশুকে সেতু থেকে হটাৎ ছুড়ে ফেলে দেন। কারণ তিনি ভাবতেন তার সন্তানটি ছিল শয়তান। ময় বলেন ,তার সন্তানের মাথায় শয়তানের আঁকা জন্মদাগ ছিল। শিশুটি বেঁচে থাকলে ভাইরাস ছড়িয়ে বিশ্বকে ধ্বংস করবে।ভয়ঙ্কর এসব ঘটনা ঘটার পর নানাজনে নানা ভাবে ব্যাখ্যা করেছেন। কিন্তু শেষে কোনো ব্যাখ্যায় ধোপে টেকেনি। রহস্যময় ওভারতন সেতু থেকে কুকুরের লাফিয়ে পড়ার কারণ আজও এক অমীমাংসিত রয়ে গেছে। আর সে কারণেই এখনো সেতুটিকে কুকুরকে সাবধানে রাখার সতর্ক বার্তা শোভা পাচ্ছে। ব্লগ দেখুন https://insidermystery.blogspot.com/ ফেসবুকে / insidermystery #MYSTERY #THE MYSTERY OF OVARTON BRIDGE