У нас вы можете посмотреть бесплатно জঙ্গলের পাশে শান্তির রাজবাড়ি । ONE DAY TOUR । শান্তিমঠ । প্রথম দেখাতেই ভালো লেগে যাবে । KANTABERIA или скачать в максимальном доступном качестве, видео которое было загружено на ютуб. Для загрузки выберите вариант из формы ниже:
Если кнопки скачивания не
загрузились
НАЖМИТЕ ЗДЕСЬ или обновите страницу
Если возникают проблемы со скачиванием видео, пожалуйста напишите в поддержку по адресу внизу
страницы.
Спасибо за использование сервиса ClipSaver.ru
#onedaytour #offbeatbengal #tourinaday #onedaytourfromkolkata #durgapur বৃন্দাবনের নিম্বার্ক সম্প্রদায়ের মতে কবি জয়দেব ছিলেন তাঁদের ৪৬ তম কুলগুরু। ১২৬০ বঙ্গাব্দে মোহন্ত রাধারমণ ব্রজবাসী শিষ্যদের নিয়ে অজয় নদের ধারে কেঁদুলি গ্রামে কবির জন্মভিটেতে এসে নিম্বার্ক আশ্রম স্থাপন করেছিলেন। মকর সংক্রান্তির মেলার দিন তাঁরা অজয়ে ‘জয়দেব তর্পণ’ শুরু করায় মেলারও শ্রীবৃদ্ধি হয়েছিল। ক্রমে এঁরাই জয়দেব মেলার মূল আয়োজক হয়ে ওঠেন। এই জয়দেব মেলা সুষ্ঠু ভাবে পরিচালনার জন্য মোহন্তেরা বর্ধমান রাজের কাছ থেকে বৃত্তি এবং প্রচুর দেবোত্তর সম্পত্তি পেয়েছিলেন। লব্ধ জমির অধিকাংশই ছিল অজয়ের ও পারের বর্ধমানে। তদারকির সুবিধার জন্য মোহন্তরা অজয় নদের থেকে প্রায় আট মাইল দূরে কাঁটাবেড়িয়া গ্রামে একটি মঠ তৈরি করেছিলেন। সেখানে রাধাগোবিন্দের নিত্যপুজোও শুরু হয়। প্রয়োজনে শিষ্যদের নিয়ে তাঁরা সেখানে রাতেও থাকতেন। কাঁটাবেড়িয়ার মঠ ‘শান্তিমঠ’ নামে পরিচিত ছিল। এই মঠকে কেন্দ্র করে পাশের গ্রামগুলিতে জীবন ও জীবিকার উন্নতিও শুরু হয়েছিল। মোহন্তদের দক্ষ পরিচালনায় চাষবাসের সঙ্গে বনজ সম্পদ আহরণ আর গোপালন শুরু হয়েছিল। দেবোত্তর জমি তো ছিলই, তার উপরে মোহন্তেরা কাঁটাবেড়িয়ার আশাপাশের গ্রামগুলির বেশ কয়েক’শো বিঘা জমি কিনে রীতিমতো জমিদার হয়ে উঠেছিলেন। আয় বৃদ্ধি পাওয়ায় কেঁদুলির আশ্রম ও জয়দেব মেলারও জৌলুস বেড়েছিল। মোহন্তরা শান্তিমঠে বসবাস করতে শুরু করেছিলেন। এর ফলে মঠের কর্মকাণ্ডও প্রসারিত হয়েছিল। নিয়মিত গীতাপাঠ ও কীর্তনের আসর বসত। হত নানা মেলা আর মহোৎসব। মোহন্তেরা অনেকটা সামন্তের মতো প্রভাবশালী হয়ে উঠেছিলেন। শান্তিমঠ কাঁটাবেড়িয়ার রাজবাড়ি হিসেবে পরিগণিত হতে থাকে। এক সময় নাকি পাইক, বরকন্দাজও নিযুক্ত হয়েছিল সেখানে। সে কালে কেঁদুলির নিম্বার্ক আশ্রম রাজরাজেশ্বর মঠ হিসেবে গণ্য হত। তথ্য সূত্র : আনন্দ বাজার পত্রিকা খাওয়ায় জন্য ফোন করুন : Name:Habul Das (Shantimath-Kantaberia) Mobile:76795 18314 97322 14019 :81454 87452