У нас вы можете посмотреть бесплатно জিয়া উদ্যান, শেরে বাংলা নগর, ঢাকা, বাংলাদেশ (Zia Udyan, Sher-e-Bangla Nagar, Dhaka, Bangladesh) । или скачать в максимальном доступном качестве, видео которое было загружено на ютуб. Для загрузки выберите вариант из формы ниже:
Если кнопки скачивания не
загрузились
НАЖМИТЕ ЗДЕСЬ или обновите страницу
Если возникают проблемы со скачиванием видео, пожалуйста напишите в поддержку по адресу внизу
страницы.
Спасибо за использование сервиса ClipSaver.ru
জিয়া উদ্যান, শেরে বাংলা নগর, ঢাকা, বাংলাদেশ (Zia Udyan, Sher-e-Bangla Nagar, Dhaka, Bangladesh) । প্রিয় দর্শকবৃন্দ শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন। এটি হলো জিয়া উদ্যান। জিয়া উদ্যানটি ঢাকার শেরে বাংলা নগরে অবস্থিত। জিয়া উদ্যানের দক্ষিণে জাতীয় সংসদ ভবন, উত্তরে বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্র, পশ্চিমে "জুলাই বিপ্লব স্মৃতি জাদুঘর" এবং পূর্বে তেজগাঁও পুরানো বিমানবন্দর অবস্থিত। এই উদ্যানটি ৭৪ একর জায়গা জুড়ে অবস্থিত। ঢাকা শহরের উদ্যান গুলির মধ্যে এটি অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ একটি উদ্যান। এটি বাংলাদেশের পরিবেশ ও বন অধিদপ্তর কর্তৃক পরিচালিত একটি উদ্যান। সাবেক রাষ্ট্রপতি ও বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা জিয়াউর রহমানের সমাধি এখানে অবস্থিত। জিয়াউর রহমান ১৯৮১ সালের ৩০ শে মে ভোর রাতে চট্টগ্রাম সার্কিট হাউসে নিহত হন। পরদিন তার লাশ চট্টগ্রাম শহর থেকে ১৭ মাইল দূরে রাঙ্গুনিয়া ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজের পাশে পাহাড়ের ঢালে দাফন করা হয়। সেখান থেকে ১৯৮১ সালের পহেলা জুন জিয়াউর রহমানের লাশ ঢাকায় নিয়ে আসা হয়েছিল। ঐ সময় মানিক মিয়া এভিনিউতে জিয়াউর রহমানের জানাজা শেষে তৎকালীন চন্দ্রিমা উদ্যানে তার লাশ দাফন করা হয়েছিল। প্রথম দিকে এই উদ্যানের নামকরণ করা হয়েছিল "চন্দ্রিমা উদ্যান"। জিয়াউর রহমানের স্ত্রী খালেদা জিয়া বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী নির্বাচিত হওয়ার পর চন্দ্রিমা উদ্যানের নাম পরিবর্তন করে জিয়া উদ্যান নামকরণ করেন। ১৯৯৬ সালে আওয়ামী লীগ সরকার ক্ষমতায় আসার পর জিয়া উদ্যানের নাম পরিবর্তন করে আবার চন্দ্রিমা উদ্যান করেছিল। বিভিন্ন সময় এই উদ্যানটির নাম পরিবর্তন করার ফলে এখন এই উদ্যানটি কারো কাছে চন্দ্রিমা উদ্যান আবার কারো কাছে জিয়া উদ্যান নামে পরিচিত। সমাধিকে কেন্দ্র করে এখানে সমাধি কমপ্লেক্স প্রতিষ্ঠা করা হয়েছে। জিয়া উদ্যানে জিয়াউর রহমানের সমাধি কমপ্লেক্স নির্মাণ শুরু হয় ২০০২ সালের ডিসেম্বর মাসে। রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের মূল সমাধির নকশা করেছিলেন প্রয়াত স্থপতি রাজিউল আহসান। গৃহায়ণ ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয় প্রকল্পটি বাস্তবায়ন করে। জাতীয় সংসদের স্থপতি লুই আই ক্যানের মাস্টার প্ল্যান নকশার সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে চন্দ্রিমা উদ্যানের আধুনিকায়ন করা হয়েছিল। ২০০৪ সালের ৭ই নভেম্বর ব্রিজটি উদ্বোধন করেন তৎকালীন রাষ্ট্রপতি অধ্যাপক ড. ইয়াজউদ্দিন আহম্মেদ ও প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়া। সমাধির পূর্ব ও পশ্চিমে রয়েছে ক্যান্টিন, দক্ষিণে ঝুলন্ত সেতু, উত্তরে মেমোরিয়াল হল ও মসজিদ। এই উদ্যানটি এবং লেকটি দেখতে প্রতিদিন অসংখ্য দর্শনার্থী এখানে আসেন। ক্রিসেন্ট লেকটি সমাধির দক্ষিণ পাশে অবস্থিত। এটি বাঁকা চাঁদের মত দেখতে বিধায় ক্রিসেন্ট লেক নাম রাখা হয়েছে। ভিতরে প্রবেশের জন্য লেকের মাঝখান দিয়ে তৈরি হয়েছে মনোরম সেতু। ক্রিসেন্ট লেকের মাঝে ঝুলন্ত সেতুর দুই পাশে দুটি ফোয়ারা রয়েছে। সন্ধ্যার পর ফোয়ারাগুলো চালু করা হলে এক নয়নাভিরাম দৃশ্যের অবতারণা ঘটে। মসজিদটির নিচে আর্কাইভ ও গবেষণাগার, পাঠাগার ও ১০০ জন ধারণ ক্ষমতার একটি সেমিনার হল রয়েছে।