У нас вы можете посмотреть бесплатно মনোমুগ্ধকর কোরআন তেলাওয়াত। বিশ্ব বিখ্যাত ক্বারী মোহাম্মদ রেজা, ইরান। или скачать в максимальном доступном качестве, видео которое было загружено на ютуб. Для загрузки выберите вариант из формы ниже:
Если кнопки скачивания не
загрузились
НАЖМИТЕ ЗДЕСЬ или обновите страницу
Если возникают проблемы со скачиванием видео, пожалуйста напишите в поддержку по адресу внизу
страницы.
Спасибо за использование сервиса ClipSaver.ru
ক্বারী সাহেবের তেলাওয়াতকৃত আয়াতগুলি। بِسْمِ اللّٰهِ الرَّحْمٰنِ الرَّحِيمِ. অর্থ: শুরু করছি আল্লাহর নামে, যিনি পরম করুণাময়, অতি দয়ালু। ৩১. إِنَّ لِلْمُتَّقِينَ مَفَازًا-নিশ্চয়ই মুত্তাকীদের জন্য আছে সফলতা। ৩২. حَدَائِقَ وَأَعْنَابًا-বাগানসমূহ ও আঙ্গুর লতা। ৩৩. وَكَوَاعِبَ أَتْرَابًا-সমবয়সী পূর্ণবয়স্ক সুশ্রী তরুণীসমূহ। ৩৪. وَكَأْسًا دِهَاقًا-এবং পানপাত্র ভরা উপচে পড়া পানীয়। ৩৫. لَا يَسْمَعُونَ فِيهَا لَغْوًا وَلَا كِذَّابًا-তাঁরা সেখানে কোনো বাজে কথা বা মিথ্যা শুনবে না। ৩৬. جَزَاءً مِنْ رَبِّكَ عَطَاءً حِسَابًا-এটি আপনার রবের পক্ষ থেকে যথাযথ পুরস্কার ও প্রাপ্য প্রতিদান। ৩৭. رَبِّ السَّمَاوَاتِ وَالْأَرْضِ وَمَا بَيْنَهُمَا الرَّحْمَٰنِ لَا يَمْلِكُونَ مِنْهُ خِطَابًا-তিনি আসমানসমূহ, জমিন এবং এ দুটির মধ্যবর্তী সবকিছুর রব — পরম করুণাময়; যার সামনে কারো কথা বলার শক্তি থাকবেনা। ৩৮. يَوْمَ يَقُومُ الرُّوحُ وَالْمَلَائِكَةُ صَفًّا لَا يَتَكَلَّمُونَ إِلَّا مَنْ أَذِنَ لَهُ الرَّحْمَٰنُ وَقَالَ صَوَابًا-যেদিন রূহ এবং ফেরেশতাগণ সারিবদ্ধ হয়ে দাঁড়াবে; তারা কথা বলবে না, শুধু সেই ব্যক্তি ছাড়া যাকে পরম করুণাময় অনুমতি দেবেন এবং সে সঠিক কথা বলবে। ৩৯. ذَٰلِكَ الْيَوْمُ الْحَقُّ ۖ فَمَنْ شَاءَ اتَّخَذَ إِلَىٰ رَبِّهِ مَآبًا-সেই দিনই সত্যিকার দিন। অতএব, যে ইচ্ছা করে সে তার রবের দিকে ফিরে যাওয়ার পথ গ্রহণ করুক। ৪০. إِنَّا أَنذَرْنَاكُمْ عَذَابًا قَرِيبًا يَوْمَ يَنظُرُ الْمَرْءُ مَا قَدَّمَتْ يَدَاهُ وَيَقُولُ الْكَافِرُ يَا لَيْتَنِي كُنتُ تُرَابًا- নিশ্চয়ই আমি তোমাদেরকে নিকটবর্তী আযাব সম্পর্কে সতর্ক করেছি—সেদিন মানুষ দেখবে সে নিজের হাতের আগাম পাঠানো কাজগুলো; আর কাফের বলবে, “হায়! যদি আমি মাটিই হয়ে যেতাম!” সূরা নাবা আয়াত ৩১ থেকে ৩৯ পর্যন্ত ১ম অংশ শেষ। ২য় অংশ শুরু সূরা আশ শামস দিয়ে- بِسْمِ اللّٰهِ الرَّحْمٰنِ الرَّحِيْمِ ১. وَالشَّمْسِ وَضُحٰىهَا — সূর্যের শপথ এবং তার প্রভাতের আলো। ২. وَالْقَمَرِ اِذَا تَلٰىهَا — এবং চাঁদের শপথ, যখন সে সূর্যকে অনুসরণ করে। ৩. وَالنَّهَارِ اِذَا جَلّٰىهَا — এবং দিনের শপথ, যখন তা সূর্যকে উজ্জ্বল করে তোলে। ৪. وَاللَّيْلِ اِذَا يَغْشٰىهَا — এবং রাতের শপথ, যখন তা সূর্যকে ঢেকে ফেলে। ৫. وَالسَّمَآءِ وَمَا بَنٰىهَا — আসমানের শপথ এবং যিনি তা নির্মাণ করেছেন। ৬. وَالْاَرْضِ وَمَا طَحٰىهَا — পৃথিবীর শপথ এবং যিনি তা বিস্তৃত করেছেন। ৭. وَنَفْسٍ وَّمَا سَوّٰىهَا — প্রাণের শপথ এবং যিনি তাকে সুসমভাবে গঠন করেছেন। ৮. فَاَلْهَمَهَا فُجُوْرَهَا وَتَقْوٰىهَا — অতঃপর তাকে তার পাপ ও তার পরহেজগারিত্ব সম্পর্কে বুঝিয়ে দিয়েছেন। ৯. قَدْ اَفْلَحَ مَنْ زَكّٰىهَا — নিঃসন্দেহে সফল হলো সে ব্যক্তি, যে তার প্রাণকে পবিত্র করল। ১০. وَقَدْ خَابَ مَنْ دَسّٰىهَا — এবং ব্যর্থ হলো সে ব্যক্তি, যে তার প্রাণকে কলুষিত করল। ১১. كَذَّبَتْ ثَمُوْدُ بِطَغْوٰىهَا — সামূদ জাতি তাদের সীমালঙ্ঘনের কারণে সত্যকে অস্বীকার করেছিল। ১২. اِذِ انْبَعَثَ اَشْقٰىهَا — যখন তাদের নিকৃষ্টতম ব্যক্তি এগিয়ে এলো। ১৩. فَقَالَ لَهُمْ رَسُوْلُ اللّٰهِ نَاقَةَ اللّٰهِ وَسُقْيٰهَا — তখন আল্লাহর রসূল বললেন, “এটা আল্লাহর উষ্ট্রী—এর পান করার অধিকার রক্ষা করো।” ১৪. فَكَذَّبُوْهُ فَعَقَرُوْهَا — কিন্তু তারা তাকে মিথ্যা বলল এবং উষ্ট্রীটিকে হত্যা করল। ১৫. فَدَمْدَمَ عَلَيْهِمْ رَبُّهُمْ بِذَنْۢبِهِمْ فَسَوّٰىهَا — তাদের পাপের কারণে তাদের ওপর তাদের প্রভু শাস্তি নাজিল করলেন এবং সবকিছু সমতল করে দিলেন। ১৬. وَلَا يَخَافُ عُقْبٰهَا — এবং তিনি (আল্লাহ) কোনো পরিণামের ভয় করেন না। সূরা আশ শামস আয়াত ১ থেকে ১৬ পর্যন্ত শেষ।