У нас вы можете посмотреть бесплатно সুন্দরবনের করমজল ঘুরতে গেলে কী দেখবেন? |Karamjal | করমজল পর্যটন কেন্দ্র или скачать в максимальном доступном качестве, видео которое было загружено на ютуб. Для загрузки выберите вариант из формы ниже:
Если кнопки скачивания не
загрузились
НАЖМИТЕ ЗДЕСЬ или обновите страницу
Если возникают проблемы со скачиванием видео, пожалуйста напишите в поддержку по адресу внизу
страницы.
Спасибо за использование сервиса ClipSaver.ru
সড়ক পথে অল্প খরচে সুন্দরবন ভ্রমণ -৩ ( করমজল পর্যটন কেন্দ্র ,খুলনা ) করমজল ঘুরতে গেলে কী দেখবেন? |Karamjal | করমজল পর্যটন কেন্দ্র আমাদের ভিডিও গুলো ভালো লাগলে tv19online চ্যানেলটি সাবস্ক্রাইব করুন। সর্বশেষ সংবাদ পেতে আমাদের সাথেই থাকুন। #tv19online #tv19 #news #bpanglanews #onlinenews #karamjale #sundarbon #tiger #deer #khulna #vlog শিল্পনগরী খুলনার অদূরে- বাগেরহাট জেলার মোংলা উপজেলায় - পশুর নদীর তীরে সুন্দরবনের করমজল পর্যটন কেন্দ্র অবস্থিত।স্বল্প খরচে একদিনের জন্য যেসব প্রকৃতি প্রেমী সুন্দরবন ভ্রমণ করতে চান তাদের জন্য করমজল হতে পারে একটি বিশেষ গন্তব্য ।।খুলনার মোংলা সমুদ্রবন্দর থেকে এর দূরত্ব মাত্র ৮ কিলো মিলিমিটার।# প্রায় ২৫ বছর আগে বনের ভিতর ৩০ হেক্টর জমির উপর দর্শনীয় করমজল পর্যটন কেন্দ্রটি গড়ে তোলে বাংলাদেশ বন বিভাগ।সুন্দরবন ভ্রমণের একটি অন্যতম প্রধান প্রবেশদ্বার করমজল।এখানে ভ্রমণকারীরা সুন্দরবনের জীববৈচিত্র্য ও প্রকৃতি উপভোগ করতে পারেন খুব কাছ থেকে।এ ছাড়া বাংলাদেশের এক মাত্র সরকারি কুমির প্রজনন কেন্দ্র রয়েছে করমজল পর্যটন কেন্দ্রে # সুপ্রিয় দর্শক আপনারা দেখছেন সড়ক পথে অল্প খরচে সুন্দরবন ভ্রমণের উপর নির্মিত বিশেষ তথ্যচিত্রের তৃতীয় খন্ড। বাগেরহাট জেলার সুন্দরবনের করমজল পর্যটন কেন্দ্র ঘুরে এসে তথ্যচিত্রটি বানিয়েছেন টিভি নাইন্টিনের সম্পাদক শেখ মহিতুর রহমান বাবলু। আর আপনাদের সাথে আছি আমি কাজী তাহিয়া সুলতানা।# কিভাবে যাবেন করমজল পর্যটন কেন্দ্রে ? প্রথমে ঢাকা থেকে বাগেরহাট অথবা খুলনা আসতে পারেন ।বাগেরহাট এবং খুলনা থেকে মোংলা সমুদ্র বন্দরের দূরত্ব প্রায় সমান।বাস,সিএনজি বা ব্যক্তিগত গাড়িতে মোংলা সমুদ্র বন্দরে যেতে হবে।সেখানে পৌঁছাতে সময় লাগবে সর্বোচ্চ ৩০ থেকে ৪০ মিনিট।ঢাকার সায়েদাবাদ বাসস্ট্যান্ড থেকে অনেকে সরাসরি মোংলা সমুদ্র বন্দরে এসে থাকেন ।# মোংলা সমুদ্র বন্দর থেকে সুন্দরবনের করমজল পর্যটন কেন্দ্রের দূরত্ব মাত্র ৮ কিলো মিলিমিটার।বাতাস ও নদীর স্রোত অনুকূলে থাকলে ইঞ্জিন চালিত ট্রলারে চেপে সেখানে পৌঁছাতে সময় লাগবে ৩০ থেকে ৪০ মিনিট ।ট্রলার প্রতি ভাড়া ১০০০ থেকে ১৫০০ টাকা।এ সব ইঞ্জিন চালিত ট্রলারে ১০ থেকে ১৫ জন এক সাথে ভ্রমণ করা যাবে।এ ছাড়া মোরেলগঞ্জ ,শরণখোলা এবং খুলনা রূপসা ঘাট থেকেও করমজল পর্যটন কেন্দ্রে যেতে পারেন।# করমজল বাংলাদেশের একটি বিস্ময়কর দর্শনীয় স্থান। নৈসর্গিক সৌন্দর্যের লীলাভূমি এই সুন্দরবনের কাছাকাছি যেতেই মনে হবে প্রকৃতি আপনাকে স্বাগত জানাতে অপেক্ষা করছে।# করমজল পৌঁছানোর পর জনপ্রতি ৪৬ টাকা মূল্যের টিকেট ক্রয় করতে হবে।এ ছাড়া কেউ প্রফেশনাল ক্যামেরা বহন করলে সে জন্য গুনতে হবে অতিরিক্ত ৩৪৫ টাকা।কেউ যদি গভীর জঙ্গলে যেতে চান তাকে অবশ্যই ৫৭৫ টাকার বিনিময়ে বন কার্যালয় থেকে দেহরক্ষী বা গানম্যান সঙ্গে নিয়ে যেতে হবে।# কি দেখতে বা উপভোগ করতে পারেন করমজল পর্যটন কেন্দ্রে ? ১) প্রকৃতির পাশাপাশি করমজল ঘুরে আপনি আসল সুন্দরবনের গাছপালা, বিশেষ করে ম্যানগ্রোভ গাছ যেমন গেওয়া, সুন্দরী, পশুর, গোলপাতা ইত্যাদি দেখতে পাবেন।ছোট ছোট খাল, নদী ও জলাভূমির ভেতর দিয়েও হাঁটার সুযোগ পাবেন সেখানে ।# ২) হরিণ , বানর, গুইসাপ, কুমির, বনবিড়াল, বিভিন্ন প্রজাতির পাখি ও কাঁকড়া দেখার পাশাপাশি ভাগ্য ভালো হলে করমজল পর্যটন কেন্দ্রে বাঘের পায়ের ছাপ বা চিহ্নও দেখা যেতে পারে ।# ৩) কুমির ও হরিণ সংরক্ষণের জন্য আলাদা প্রজনন কেন্দ্র রয়েছে করমজল পর্যটন কেন্দ্রে ।পর্যটকরা সেখানে বিভিন্ন বয়সের কুমির,কুমিরের ডিম ও চিত্রা হরিণ দেখতে পারেন।# ৪) করমজল সুন্দরবনের ভেতর দিয়ে কাঠের তৈরি একটি ওয়াকওয়ে রাস্তা আছে, যা ৩০০ মিটার পর্যন্ত বিস্তৃত।এটি দিয়ে হাঁটলে জঙ্গলের ভেতরের দৃশ্য উপভোগ করা যায়।এ ছাড়া উপর থেকে ছবির মতো সুন্দরবনের গভীর বন এবং বন্যপ্রাণী দেখতে সেখানে একটি উঁচু ওয়াচ টাওয়ার আছে।# ৫) করমজলে নৌকা বা স্পিডবোটে করে পশুর নদী ও গহীন জঙ্গলের ছোট ছোট খালের মধ্যে ঘোরা যায়, এ ছাড়া সবুজ গাছের ফাঁকে ফাঁকে মায়াবী হরিণের প্রাণোচ্ছ্বল চাহুনি ,দুষ্ট বানরের বাঁদরামি , ঝিঁ ঝিঁ পোকার ডাক ,অচেনা পাখির কলরব। এ সবের ভালোবাসায় প্রকৃতি প্রেমীরা বার বার ছুটে আসে করমজলে।এখানে আসলে সবার মন এমনিতেই ভালো হয়ে যায়।যেসব মানুষ ভ্রমণেই খুঁজে ফেরেন রঙিন দুনিয়ার রঙের মানুষ। ভ্রমণই যাদের জীবনে আনন্দের খোরাক যোগায় ।এমন ভ্রমণ পিপাসুদের অনেকেই করমজলে এসে কিছুটা হলেও হোঁচট খান # ৬) ভ্রমণকারীদের জন্য করমজলে কোন রকম নিরাপত্তা ঝুঁকি নাই ।তথ্য কেন্দ্র,বিশ্রামাগার ,বন বিভাগে কর্মরত ব্যক্তিদের থাকার ঘর ,মসজিদ ,টয়লেট, বসার জায়গা ও গাইড নিয়ে বন ভ্রমণের যথেষ্ট সুবিধা আছে করমজলে।# ভ্রমণকালে শুকনো খাবার,পানি ও ফার্স্ট এইড বাক্স সাথে রাখুন।বনের নিয়ম কানুন আপনার নিরাপত্তার জন্য মেনে চলুন।সম্ভব হলে সবসময় নির্ধারিত পথ ধরে- সঙ্গবদ্ধ হয়ে চলাফেরা করুন। বন্যপ্রাণীদের খাবার দিবেন না ,তাদের বিরক্ত করা থেকে বিরত থাকুন।উপযুক্ত পোশাক ও জুতা ব্যবহার করুন।নির্ধারিত স্থান ছাড়া যেখানে সেখানে কাগজ ,সিগারেটের বাট ,প্লাস্টিক সামগ্রী, খাবারের উচ্ছিষ্ট অংশ বা অন্য কিছু ফেলবেন না।নিজে সচেতন হোন অন্যকে সচেতন হতে উৎসাহিত করুন।# Anti-Piracy Warning: This content is copyrighted to tv19online. Any unauthorized reproduction, redistribution, or re-upload is strictly prohibited from this material. Legal action will be taken against those who violate the copyright of the following material presented.