গাজীপুর সাফারী পার্ক | যাওয়ার উপায় | খরচ | টিপস скачать в хорошем качестве

গাজীপুর সাফারী পার্ক | যাওয়ার উপায় | খরচ | টিপস 2 недели назад

Не удается загрузить Youtube-плеер. Проверьте блокировку Youtube в вашей сети.
Повторяем попытку...

Скачать видео с ютуб по ссылке или смотреть без блокировок на сайте: গাজীপুর সাফারী পার্ক | যাওয়ার উপায় | খরচ | টিপস в качестве 4k

У нас вы можете посмотреть бесплатно গাজীপুর সাফারী পার্ক | যাওয়ার উপায় | খরচ | টিপস или скачать в максимальном доступном качестве, видео которое было загружено на ютуб. Для загрузки выберите вариант из формы ниже:

Информация по загрузке:

Скачать mp3 с ютуба отдельным файлом. Бесплатный рингтон গাজীপুর সাফারী পার্ক | যাওয়ার উপায় | খরচ | টিপস в формате MP3:

Если кнопки скачивания не загрузились НАЖМИТЕ ЗДЕСЬ или обновите страницу
Если возникают проблемы со скачиванием видео, пожалуйста напишите в поддержку по адресу внизу страницы.
Спасибо за использование сервиса ClipSaver.ru

গাজীপুর সাফারী পার্ক | যাওয়ার উপায় | খরচ | টিপস

সাফারি পার্ক বাংলাদেশের গাজীপুর জেলার শ্রীপুর উপজেলায় অবস্থিত। এটি ঢাকা থেকে প্রায় ৪০ কিলোমিটার উত্তরে ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়কের বাঘের বাজার থেকে ৩ কিলোমিটার পশ্চিমে অবস্থিত। ✨ মূল বৈশিষ্ট্য ও ধারণা আয়তন: পার্কটির মোট আয়তন প্রায় ৩,৬৯০ একর (মতান্তরে প্রায় ৪৯০৯ একর বনাঞ্চলের মধ্যে ৩৮১০ একর মাস্টার প্ল্যানের আওতাভুক্ত)। সাফারি ধারণা: এটি চিড়িয়াখানা থেকে ভিন্ন। চিড়িয়াখানায় প্রাণীরা খাঁচায় আবদ্ধ থাকে এবং দর্শনার্থীরা মুক্ত থাকেন। কিন্তু সাফারি পার্কে বন্যপ্রাণীরা উন্মুক্তভাবে বিচরণ করে এবং দর্শনার্থীরা সুরক্ষিত যানবাহনে (মিনিবাস বা জিপ) চড়ে বন্যপ্রাণীদের দেখতে পান। উদ্দেশ্য: জীববৈচিত্র্য সংরক্ষণ, ইকোট্যুরিজমের উন্নয়ন, শিক্ষা, গবেষণা এবং চিত্তবিনোদনের সুযোগ সৃষ্টি করা এর প্রধান উদ্দেশ্য। অনুসৃত মডেল: পার্কটি দক্ষিণ এশীয় মডেল, বিশেষ করে থাইল্যান্ডের সাফারি ওয়ার্ল্ড এবং ইন্দোনেশিয়ার বালি সাফারি পার্কের ধারণার সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে স্থাপন করা হয়েছে। 🏞️ পার্কের প্রধান বিভাগসমূহ পার্কটিকে প্রধানত পাঁচটি অংশে বিভক্ত করা হয়েছে: কোর সাফারি পার্ক: পার্কের মূল আকর্ষণ এটি। এই অংশে সুরক্ষিত মিনিবাসে চড়ে বাঘ, সিংহ, হাতি, জিরাফ, জেব্রা, হরিণ, কুমির, গয়াল ইত্যাদির মতো প্রাণীগুলোকে তাদের প্রাকৃতিক পরিবেশে উন্মুক্তভাবে বিচরণ করতে দেখা যায়। সাফারি কিংডম: এটি তুলনামূলকভাবে ছোট একটি অংশ, যেখানে রয়েছে পাখিশালা, বিভিন্ন বেষ্টনীতে বিরল প্রজাতির হরিণ, ক্যানোপি ওয়াক, নেচার হিস্ট্রি মিউজিয়াম ইত্যাদি। বায়োডাইভার্সিটি পার্ক: বনাঞ্চলের জীববৈচিত্র্য দেখতে ও জানতে এই অংশ। এক্সটেনসিভ এশিয়ান সাফারি পার্ক: এশিয়ার বিভিন্ন অঞ্চলের প্রাণী এখানে রাখা হয়েছে। 📜 সংক্ষেপে ইতিহাস গাজীপুরের ঐতিহ্যবাহী শালবন বা ভাওয়াল গড়ের অংশ হিসেবে এই এলাকাটি বন্যপ্রাণীর আবাসস্থল ছিল। ২০১০ সালে প্রকল্পটি অনুমোদিত হয় এবং ২০১১ সালের ২ ফেব্রুয়ারি আনুষ্ঠানিকভাবে নির্মাণ কাজ শুরু হয়। 📅 ভ্রমণ তথ্য সময়সূচি: সাধারণত মঙ্গলবার ব্যতীত সপ্তাহের বাকি ছয় দিন সকাল ১০:০০টা থেকে বিকাল ৫:০০টা পর্যন্ত খোলা থাকে। সাফারি পার্ক হলো বন্যপ্রাণীর প্রাকৃতিক আবাসস্থল উপভোগ করার এবং জীববৈচিত্র্য সম্পর্কে জানার একটি অসাধারণ স্থান। #zoo #safaripark

Comments