У нас вы можете посмотреть бесплатно সিহাড়সোল রাজবাড়ির অজানা ইতিহাস || The History Of Raniganj Searsole Rajbari | রানিগঞ্জে রাজার খোঁজে или скачать в максимальном доступном качестве, видео которое было загружено на ютуб. Для загрузки выберите вариант из формы ниже:
Если кнопки скачивания не
загрузились
НАЖМИТЕ ЗДЕСЬ или обновите страницу
Если возникают проблемы со скачиванием видео, пожалуйста напишите в поддержку по адресу внизу
страницы.
Спасибо за использование сервиса ClipSaver.ru
সিহাড়সোল রাজবাড়ির অজানা ইতিহাস || The History Of Raniganj Searsole Rajbari | রানিগঞ্জে রাজার খোঁজে Collected পাঞ্জাব প্রদেশের সারস্বত ব্রাহ্মণ পরিবারভুক্ত বাবা সদাশিব পণ্ডিতের সঙ্গে এই বঙ্গে আসেন সিয়ারসোল রাজবংশের প্রতিষ্ঠাতা গোবিন্দপ্রসাদ পণ্ডিত। পরে তিনি চব্বিশ পরগনা এবং শ্রীহট্টের ডেপুটি কালেক্টরের পদে নিযুক্ত হন। তিনি ছিলেন কলকাতা হাইকোর্টের প্রথম এদেশীয় বিচারক (১৮৬৩) শম্ভুনাথ পণ্ডিতের পরিজন। কালেক্টর হিসেবে কর্মসূত্রে বিভিন্ন প্রত্যন্তে ঘুরে বঙ্গের বিষয়সম্পত্তি এবং ব্যবসায়ে অভিজ্ঞতা অর্জন করেন গোবিন্দপ্রসাদ। তাঁর শৈশব বাঁকুড়ায় কাটলেও পরে তিনি বসবাস শুরু করেন রানিগঞ্জের কাছে এগারা গ্রামে। প্রতিষ্ঠিত হয়ে সিয়ারসোল, জেমিহারি প্রভৃতি স্থানের জমিদারি স্বত্ব কিনে নেন তিনি। থাকতে শুরু করেন সিয়ারসোলে। এখানকার মাটির নিচের কয়লার সম্ভারের সদ্ব্যবহার তথা খনিব্যবসা সমৃদ্ধি এনে দেয় গোবিন্দপ্রসাদ এবং পরবর্তী প্রজন্মে। পারিবারিক উন্নতির সঙ্গেই তিনি স্থানীয় অঞ্চলের উন্নতির কারিগরও ছিলেন। তিনিই প্রতিষ্ঠা করেছিলেন সিয়ারসোল রাজ স্কুল। উল্লেখ্য এই স্কুলেরই ছাত্র ছিলেন নজরুল ইসলাম। এছাড়াও চতুষ্পাঠী, রাস্তাঘাট নির্মাণ, জলাশয় খনন থেকে শুরু করে নানান জনহিতকর কাজ করেছিলেন। পাশাপাশি স্থানীয় সাংস্কৃতিক পরিমণ্ডলটিও সমৃদ্ধ হয় এই পরিবারের দৌলতে। অন্যদিকে, গোবিন্দপ্রসাদ ধর্মভাব ও দেবভক্তিতে প্রতিষ্ঠা করেন গৃহদেবতা দামোদরচন্দ্র জিউ নারায়ণশিলা। গোবিন্দপ্রসাদ প্রয়াত হন ১২৬৮ বঙ্গাব্দের ১৬ পৌষ। জ্ঞানেন্দ্রকুমারের মৃত্যুর আগে সমস্ত সম্পত্তি গৃহদেবতার সেবার্থে দেবোত্তর করে যান এবং ব্যবস্থা করে যান যে সকল সময়ে বংশের সর্বশ্রেষ্ঠ ব্যক্তি সেবাইত হয়ে গৃহদেবতার সেবা করবেন এবং বংশের মানুষজনের সেবা করবেন। এছাড়াও পুত্রসন্তান না থাকায় পত্নী দাড়িম্বদেবী দত্তকপুত্র নিতে পারবেন এই সংস্থানও রাখেন। গোবিন্দপ্রসাদ পণ্ডিতের শ্যামাসুন্দরী, হরসুন্দরী, সত্যভামা এবং উত্তমকুমারী নামে চার কন্যা ছিলেন। দ্বিতীয় কন্যা হরসুন্দরীর স্বামী ছিলেন হুগলি জেলার সিঙ্গুর নিবাসী রসিকলাল মালিয়ার পুত্র মতিলাল। গোবিন্দপ্রসাদের চার কন্যার মধ্যে একমাত্র হরসুন্দরীর পাঁচ পুত্র ও এক কন্যা ছিল। দৌহিত্রদের অত্যন্ত স্নেহ করতেন দাড়িম্বদেবী। সে-কারণে দত্তকপুত্র গ্রহণের পথে যাননি। গোবিন্দপ্রসাদের রেখে যাওয়া ধনসম্পত্তি দাড়িম্বদেবী এবং বড়ো নাতি বিশ্বেশ্বরের যৌথ প্রচেষ্টায় পরিপুষ্ট হয়ে ওঠে। স্টেটের বার্ষিক আয় ৫ লক্ষ টাকায় পৌঁছায়। ১৮৭২ খ্রিস্টাব্দে প্রয়াত হন দাড়িম্বদেবী। দৌহিত্র সূত্রে গোবিন্দপ্রসাদ পণ্ডিত পরিবারের সম্পত্তি চলে আসে মালিয়া পরিবারে। রাজপ্রতিনিধি নর্থব্রুকের সময় বাংলায় যে দুর্ভিক্ষ দেখা দেয় তা প্রশমনের জন্য হরসুন্দরী ও বিশ্বেশ্বর নানাভাবে সাহায্য করেছিলেন। এই সামাজিক কাজের স্বীকৃতি স্বরূপ ১৮৭২ খ্রিস্টাব্দে হরসুন্দরী 'রানি' এবং বিশ্বেশ্বর 'রাজা' উপাধি পান। সেই থেকেই সিয়ারসোলের ধনবান পরিবার রাজপরিবার হিসেবে পরিচিত হয়। তারপর ১৮৭৭ খ্রিস্টাব্দে ১ জানুয়ারি মহারানি ভিক্টোরিয়ার 'ভারতেশ্বরী' উপাধি গ্রহণ উপলক্ষে বড়লাট লিটন হরসুন্দরীকে 'মহারানি' এবং বিশ্বেশ্বরকে 'রাজাবাহাদুর' উপাধিতে ভূষিত করেন। সিয়ারসোলের মালিয়া পরিবারের বিঠলনাথ মালিয়া এবং স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, ১৮৭৭ খ্রিস্টাব্দে সিয়ারসোলে রথের প্রচলন করেন হরসুন্দরী দেবী ও বিশ্বেশ্বর মালিয়া। প্রথমে কাঠের রথ ছিল। পরে আগুন লেগে রথ ধ্বংস হয়ে যায় এবং পিতলের দীর্ঘস্থায়ী রথ তৈরি করা হয়। এই রথ তৈরি করান রাজা বিশ্বশ্বরের পুত্র প্রমথনাথ মালিয়া। নটি চূড়া সম্পন্ন রথটি মালিয়া পরিবারের কথায়, পিতলের তৈরি রথের মধ্যে সর্বোচ্চ। ত্রিশ ফুট উচ্চ এবং দৈর্ঘ্য-প্রস্থে ষোল ফুট তিন ইঞ্চি বর্গাকার রথটি ত্রিতল বিশিষ্ট। সামনের দিকে প্রথম তলে একটি প্রবেশপথ আছে এবং ভেতরে গা বরাবর সিঁড়ি দিয়ে ওপরে ওঠার ব্যবস্থা আছে। টেরাকোটা নবরত্ন মন্দিরের আদলে তৈরি পিতলের রথের গায়ে বসানো আছে নানা রামায়ণ, মহাভারত, পৌরাণিক এবং কৃষ্ণলীলা বিষয়ক নানা মূর্তি। উল্লেখযোগ্য মূর্তিগুলি হল অন্নপূর্ণা, বিষ্ণু, কালী, সিংহবাহিনী, সীতাহরণ, রাধাকৃষ্ণ, জগাই-মাধাই, গৌর-নিতাই, বিষ্ণুর দশাবতার, রাম-সীতা-দশানন, জগন্নাথ-বলরাম-শুভদ্রা, দক্ষিণা কালী, বকাসুর বধ, কালীয় দমন, বাবুবিলাস এবং বিদেশি রমণী। রথের চারদিকে মোট ৩৬ জোড়া ময়ূর এবং চোখ আছে। উল্লেখ্য মূর্তিগুলি রথের গায়ে স্থায়ী ভাবে বসানো আছে। রথযাত্রার দিন রথের সামনের দিকে দুটি ঘোড়া, সারথী এবং দ্বারপাল বসানো হয়। সিয়ারসোলের রথের দেবতা কিন্তু জগন্নাথ নয়, রথারূঢ় হন কুলদেবতা দামোদরচন্দ্রজিউ। ধারাবাহিক ভাবে চলে আসা রীতিটি হল এখানকার রথের যাত্রা শুরু হয় সকালে। নতুন রাজবাড়ি থেকে যাত্রা শুরু হয়ে রথ যায় চিহ্ন হয়ে রয়ে যাওয়া পুরোনো রাজবাড়ির সামনে। রথ টানা হয় একটি ট্রাকের সাহায্যে। অন্য দিকে, উলটো রথ হয় বিকেলে। বহু মানুষের সমাগম হয়। সেদিন পুরোনো রাজবাড়ি থেকে রথ আসে নতুন রাজবাড়ির সামনে। এখানেই অবস্থান করে সারা বছর। রথ রাজবাড়ির হলেও স্থানীয় 'সিয়ারসোল স্পোর্টস অ্যান্ড কালচারাল অ্যাসোসিয়েশন' রথযাত্রা এবং মেলা পরিচালনা করে। ছিয়ানব্বই বছর আগে তৈরি ঐতিহ্যপূর্ণ রথটির নিচের দিকের বেশ কিছু অংশ ভাঙা। বছরভর যত্নের অভাব স্পষ্ট। বেশ কিছু মূর্তি খোওয়া গেছে। রথটির সামগ্রিক ভাবে মেরামতির প্রয়োজন। (Collected) #searsolerajbari #searsole #raniganjrajbari #raniganj #kingofsearsole #kingofraniganj #bengalivlog #banglavlog #travel #travelvlog #goutamersathe #searsolrajbari #সিয়ারশোলরাজবাড়ী Please follow me on below: Facebook page- https://www.facebook.com/profile.php?... youtube channel- https://youtube.com/channel/UChXCKT79... Instagram: I'm on Instagram as @goutamnag324. for promotions and other information or business related inquiry mail me at [email protected] AGAR VIDEO AACHE LAGE TO PLZ MERE CHANNEL KO SUBSCRIBE KAREA LIKE KAREA COMMENT KAREA THANK YOU ALL